|
|
|
|
কোর্ট-কাউন্সিল গঠন প্রায় শেষ বিদ্যাসাগরে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্ট-কাউন্সিল গঠনের কাজ প্রায় শেষের পথে। আপাতত, মনোনীত সদস্যদের নিয়েই তা গঠন করা হয়েছে। পরবর্তীকালে নির্বাচন হবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। নতুন কমিটি গঠনের সঙ্গে সঙ্গে কোর্ট ও কাউন্সিলের বৈঠকও ডাকা হয়েছে। ৪ এপ্রিল প্রথম কোর্ট বসবে বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর তার পর দিনই এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলেরও বৈঠক হবে। গত বছরের সেপ্টেম্বরে কোর্ট ও এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের মেয়াদ শেষ হয়। তার পর প্রায় ৫ মাস ধরে অভিভাবকহীন হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, “কোর্ট ও এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের বেশিরভাগ মনোনীত প্রার্থীদের নামই চলে এসেছে। তাঁদের নিয়েই এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহে বৈঠক ডাকা হয়েছে।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্টের সদস্য সংখ্যা ৬৬ জন। তাঁদের মধ্যে ৫৬ জনই মনোনীত। বাকি ১০টি আসনে নির্বাচন হয়। অন্য দিকে এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের ৩১ জন সদস্যের মধ্যে ১৭ জনই মনোনীত। বাকিরা নির্বাচনের মাধ্যমে আসেন। ফলে, আপাপত মনোনীত সদস্যদের নিয়ে গঠিত কোর্ট-কাউন্সিলের কোনও সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কোর্ট-কাউন্সিলে মনোনীত সদস্যই সংখ্যাগরিষ্ঠ। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ, ডিগ্রি প্রদান থেকে উন্নয়ন--যাবতীয় কাজেই এই দুই কমিটির অনুমোদন প্রয়োজন। না হলে যাবতীয় দায়-দায়িত্ব বর্তায় উপাচার্যের উপরে। কমিটি থাকলে বহুমতের সুযোগও থাকে। কারণ কমিটিতে বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষ, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধান, শিক্ষাবিদ, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব--নানা ধরনের সদস্য থাকেন। রঞ্জনবাবু উপাচার্য হিসাবে যোগ দেওয়ার পরেই কোর্ট-কাউন্সিল গঠনে তৎপর হয়েছিলেন।
|
সাংসদের সাহায্য |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
বিদ্যালয়ের পরিকাঠামো উন্নয়নে ৫ লক্ষ টাকা সাহায্য করলেন সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী। মেদিনীপুর শহরের বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠ (বালিকা) বিদ্যালয়কে তিনি এই অর্থ-সাহায্য করলেন। সোমবার বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ৫ লক্ষ টাকার চেক এসে পৌঁছয়। ক’মাস আগে এই বিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে এসেছিলেন শুভেন্দু। তখনই তিনি পরিকাঠামো উন্নয়নে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেন। |
|
|
|
|
|