|
মনোরঞ্জন... |
|
গরুমারায় সত্যান্বেষী |
‘আবার ব্যোমকেশ’-এর আউটডোর। উত্তর বাংলার জঙ্গলে।
মজা, হুল্লোড়, অ্যাডভেঞ্চার। ইউনিটের সঙ্গে ছিলেন ইন্দ্রনীল রায়
|
আবির আর শাশ্বত |
|
টিঙে ব্যোমকেশ আর অজিতকে একই ঘরে রাখা হয়েছিল। এবং তাতেই অজিতের অভিযোগ ‘এই ব্যোমকেশ,
শ্যুটিং না থাকলে শুধু ঘুমোয়। আরামসে আবিরকে কুম্ভকর্ণের রোলে পার্ট দিতে পারেন প্রযোজকরা।’
শোনা যায়,
এটা নাকি আবিরের ‘পাওয়ার ন্যাপ’। হাতে সময় পাঁচ মিনিট? আবির ভোঁস, ভোঁস। |
|
সুদীপা বসু আর চন্দন সেন |
|
এঁদের দু’জনকেই ব্যোমকেশ ও সত্যবতী বলছিলেন অনেকেই। ‘সুদীপাদি’কে এখানে
ক্যামেরাবন্দি করছেন ‘চন্দনদা’। শ্যুটিঙের বাইরে ওঁদের কেমিস্ট্রি অনেকের
কাছেই ‘আবার ব্যোমকেশ’-এর ‘এক ছোটি সি লভ স্টোরি’। |
|
|
রাতে অঞ্জন দত্তর ঘরে |
রাতে অঞ্জন দত্তর ঘরে। সেখানে ‘অঞ্জনদা’ সব অভিনেতা-কলাকুশলীদের সিনেমা দেখাতেন এবং তার পর চলত তার পোস্ট মর্টেম। ফেলিনি থেকে তারকোভস্কি নিয়ে চলত আলোচনা। এখন লিখতে আর বাধা নেই, অনেকেই কিন্তু অঞ্জনদার ভয়ে সিনেমা দেখতে বসতেন। এবং শেষ হলেই হাঁফ ছেড়ে বাঁচতেন আর বলতেন ‘চিয়াসর্’। |
|
|
|
অঞ্জন দত্ত |
|
ব্যোমকেশের পরিচালক। সে দিন পরীক্ষা
করছিলেন কোন পিস্তলটা ব্যোমকেশ ব্যবহার
করবেন। গোটা চারেক পিস্তলের মধ্যে
থেকে
অঞ্জন বেছে নিলেন সেইটি, যেটা
ব্যোমকেশ সিনেমায় ব্যবহার করেছেন। |
|
|
এ কী! কৌশিক! তুইও! |
পেছনে দাঁড়িয়ে চন্দন সেন এই কথাটাই কিন্তু বলছিলেন তাঁর দীর্ঘদিনের বন্ধুকে।
স্বস্তিকা কোনও মতে হাসি চেপে
ছবির
জন্য পোজ দিলেন। |
|
|
|
কৌশিক সেন, শাশ্বত আর স্বস্তিকা |
শ্যুটিং না থাকলেও স্বস্তিকা একা জঙ্গলে হাঁটতে
চলে যেতেন। কখনও ফোন নিয়ে, কখনও ফোন
ছাড়া। কোনও দিন তাঁর সঙ্গে আবার যোগ দিতেন
শাশ্বত আর কৌশিক সেন। অনেকটা আড্ডা হত।
দাদুলদার
(অরিজিৎ দত্ত) কথা বলা এবং হাঁটা
চলা
হুবহু নকল করে দেখাতেন শাশ্বত। |
|
|
আবির আর ঊষসী |
ব্যোমকেশ আর সত্যবতী। সকালে মূর্তি
নদীর
ধারে শ্যুটিং। পরিচালক লোকেশন
ঠিক
করতে গেছেন। তার ফাঁকেই
সাইকেলে
সত্যবতী আর ব্যোমকেশ
ঘুরে এলেন জঙ্গলে। |
|
|
|
সুজন মুখোপাধ্যায় আর পীযূষ গঙ্গোপাধ্যায় |
|
এই দু’জনের মধ্যে কিন্তু পুরো শ্যুটিং জুড়ে অশান্তি
চলল।
পীযূষের নালিশ, ঘুমোবার সময় সুজনের বড়
নাক ডাকে
আর
স্নান করার সময় খালি গরম জল
নষ্ট করে। সেই
ঝগড়ার
মিটমাট হয়েছে কি
না
আজও কেউ জানে না। |
|
ছবি: ইন্দ্রনীল রায় |
|