ভষ্মীভূত হয়ে গেল একটি মাটির বাড়ি। রবিবার মাঝ রাতে ঘটনাটি ঘটেছে দুবরাজপুর থানা এলাকার বক্রেশ্বর শিব মন্দিরের কাছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুবরাজপুরের বাড়িটিতে স্ত্রী ও ছেলেকে নিয়ে থাকতেন সুকুমার মির্ধা। বক্রেশ্বর শিব মন্দিরে পুজো দিতে আসা পুণ্যার্থীদের ফুল, মালা বিক্রি করেই সংসার চালান সুকুমারবাবু। রবিবার রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ তাঁর বাড়িটি জ্বলতে দেখে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। বাড়ির ভিতরে সুকুমারবাবু আটকে রয়েছে বুঝতে পেরে তাঁকে উদ্ধার করেন তাঁরা। সুকুমারবাবু বলেন, “ভাগ্যিস আমার ছেলে, স্ত্রী এ দিন বাড়িতে ছিল না। না হলে কী হত জানি না। তবে আমার সব কিছু পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। প্রতিবেশীরা না থাকলে আমিও বাঁচতাম না। দুবরাজপুর ব্লকে জানিয়েছি।” প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, কাছে পুকুর থাকায় আগুন আয়ত্বে আনতে সুবিধা হয়েছে। তবে কী ভাবে আগুন লেগেছে সেটা স্পষ্ট নয়। |
অন্য দিকে, সোমবার সকালে মহম্মদবাজার থানার বসন্তপুর গ্রামে পুড়ে ছাই হয়ে গেল একটি খড়ের পালুই। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বসন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা সন্তোষ পালের খড়ে আগুন লাগে। পালুই লাগোয়া খড়ের চালা বাড়ির কিছুটাও পুড়ে যায় এই ঘটনায়। আশেপাশের কয়েকটি গাছও ঝলসে যায়। সিউড়ি থেকে দমকলের দু’টি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কী ভাবে আগুন লাগল পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে। |