|
|
|
|
পৃথক দুর্ঘটনায় মৃত্যু চার জনের |
নিজস্ব প্রতিবেদন |
পৃথক দুর্ঘটনায় চার জনের। মৃতেরা হলেন-- নলহাটি থানার বিরলচৌকি গ্রামের নীলিফা শেখ (২৫), মহম্মদবাজারের রাউতড়া গ্রামের ফেরাই মজু (৫০), মুরারই থানার ঘুসকিরার টুম্পা বিবি (১৮), সেবিনা খাতুন (১০)। সেবিনার বাড়ি মুর্শিদাবাদ জেলার সুতি থানার উমরপুর এলাকায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার পরীক্ষা শেষে মোটরবাইকে করে ছেলেকে নিয়ে ফিরছিলেন ফেরাই মজু। মহম্মদবাজারের রায়পুরের কাছে, মোড়গ্রাম-রানিগঞ্জ ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে গাড়ির ধাক্কায় তাঁর মৃত্যু হয়। ছেলেকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। |
|
হাসপাতালে জখম পরীক্ষার্থী। ছবি: তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। |
এ প্রসঙ্গে তৃণমূল শিক্ষাসেলের বোলপুর মহকুমা সভাপতি প্রলয় নায়েক বলেন, “মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি চৈতালি দত্ত আহত পরীক্ষার্থী ও তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন। তার চিকিৎসার খরচ ও বাকি পরীক্ষা দিতে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, তার জন্য সব রকম ব্যবস্থা নেবে পর্ষদ।” এ দিন স্বামীর সঙ্গে বাইকে করে বাপেরবাড়ি যাচ্ছিলেন টুম্পা বিবি। হঠাৎ বাইকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকের সামনে পড়ে যায়। তখন ওই ট্রাকে পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। জখম স্বামী মুরারই গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন। এ ছাড়া, এ দিন হেতমপুরের কাছে পানাগড়-দুবরাজপুর ১৪ নম্বর রাজ্য সড়কে সাইকেল ও বাইকের মুখোমুখি ধাক্কায় দু’জন জখম হন। অন্য দিকে, সোমবার রাজগ্রাম-বহুতালি রোডে ট্রাকের ধাক্কায় মৃত্যু হয় সেবিনার। সে কলুতোড়ায় মামার বাড়িতে এসেছিল। ওই দিন রাতে নলহাটির বাঁধখালা গ্রামের কাছে বাইক থেকে পড়ে গুরুতর জখম হয়েছিলেন নীলিফা শেখ। হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে ওই যুবকের মৃত্যু হয়। |
|
|
|
|
|