টুকরো খবর
সবাইকে ‘এপিক’, অভিযান প্রশাসনের
একশো শতাংশ ভোটারের হাতেই সচিত্র পরিচয়পত্র (এপিক) তুলে দেওয়ার উপরে জোর দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। কিন্তু বেশিরভাগ জেলার ক্ষেত্রেই তা কার্যকরী করা সম্ভব হয়নি। এ বার সেই লক্ষ্য-পূরণে বিশেষ অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত এই বিশেষ অভিযান চালানো হবে। ওই সময়ে ভোটারদের ছবি তুলে সচিত্র পরিচয়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ভোটারের সংখ্যা ৩৭ লক্ষ ৭৩ হাজার ৯০৮। তার মধ্যে ৩৭ লক্ষ ৪১ হাজার ৫৯৮ জনের সচিত্র পরিচয়পত্র বা ‘এপিক’ রয়েছে বলে জেলায় নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক পার্থ চক্রবর্তী জানিয়েছেন। শতাংশের হিসাবে ৯৯.১৪ শতাংশ ভোটারের কাছেই ‘এপিক’ রয়েছে। তবে ৩২ হাজার ৩১০ জনের ‘এপিক’ নেই। পার্থবাবু বলেন, “যে সব ভোটারের এখনও সচিত্র পরিচয়পত্র নেই, তাঁদের সচিত্র পরিচয়পত্র তৈরির করে দেওয়ার জন্যই বিশেষ অভিযান চালানো হবে। টানা ১২ দিন ধরে ওই অভিযান চলবে।” তার আগেই অবশ্য জেলার সর্বত্র এ নিয়ে প্রচারও চালানো হবে। যাতে ভোটাররা নিজেদের ছবি তোলানোর জন্য সংশ্লিষ্ট ব্লক অফিস বা মহকুমা অফিসে যান। তার পর নিয়ম অনুযায়ী, তাঁদের হাতে সচিত্র পরিচয়পত্র তুলে দেওয়া হবে। এই সচিত্র পরিচয়পত্র যে খুব জরুরি একটি নথি, তা বোঝাতেই প্রচার চলানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। শুধু ভোটদানেই নয়, এপিক-এর গুরুত্ব ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে বিদেশ ভ্রমণের জন্য পাসপোর্ট তৈরি, আয়কর সংক্রান্ত প্যান কার্ডসব কিছুতেই। তাই সাধারণ মানুষেরও সচিত্র পরিচয়পত্র নেওয়ার তাগিদ আগের তুলনায় বেড়েছে। তার পরেও জেলার সামান্য কিছু ভোটারের ‘এপিক’ তৈরি হয়নি এখনও। বিশেষ অভিযান সেই খামতি-পূরণের লক্ষ্যেই।

দুর্নীতির অভিযোগ, স্কুল-কমিটি ত্যাগ
বামফ্রন্ট প্রভাবিত পরিচালন সমিতি ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি, চক্রান্ত করে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের হেনস্থা করা এবং স্কুলের স্বার্থ-বহির্ভূত কাজ করার অভিযোগ তুলে সোমবার সমিতি থেকে পদত্যাগ করলেন বাম-মনোভাবাপন্নই চার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী প্রতিনিধি। ঘটনাটি এগরার ভবানীচক হাইস্কুলের। এ দিন তাঁরা পদত্যাগপত্র জমা দেন স্কুলের সহ-প্রধান শিক্ষক ব্রজগোপাল মাইতি, কাঁথির অতিরিক্ত জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক, বিডিও, বিধায়ক-সহ সংশ্লিষ্ট দফতরে। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক পুরঞ্জন দাস ও পরিচালন সমিতির সম্পাদক সর্বেশ্বর মান্না বলেন, “শিক্ষকদের কর্মসংস্কৃতি নিয়ে এলাকায় ক্ষোভ রয়েছে। কর্মসংস্কৃতি ফেরানোর চেষ্টা করায় ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হয়েছে।” পদত্যাগের ফলে সমিতি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে দাবি বামেদের। গত বছর শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী প্রতিনিধি হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন সিপিএমের সদস্য চঞ্চল ভুঁইয়া, এবিটিএ-এর স্কুল শাখা সম্পাদক পুষ্পেন্দুবিকাশ.দাস, প্রণবেন্দু পাণ্ডে ও জয়ন্ত দাস। তাঁরা বলেন, “প্রধান শিক্ষক ও সম্পাদক যে ভাবে আর্থিক দুর্নীতি করেছেন তার প্রতিবাদে আগেই আমরা দল ও সংগঠন ছেড়েছি। তাঁরা চক্রান্ত করে অন্য কাউকে দিয়ে মিথ্যে অভিযোগ করিয়ে শিক্ষকদের বার বার হেনস্থা করছেন। আর্থিক দুর্নীতি ও অনিয়ম আড়াল করতে ডাকেন না নানা উপ-সমিতির বৈঠকও। তাই পদত্যাগের সিদ্ধান্ত।”

আদালত ভবনের শিলান্যাস শনিবার
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা আদালতের নতুন ভবনের শিলান্যাস হবে আগামী শনিবার। মার্চের মধ্যেই ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হবে বলে মনে করছে জেলা প্রশাসনের কর্তারা। জেলা পূর্ত দফতরের নির্বাহী বাস্তুকার শশাঙ্ক দাস বলেন, “তমলুক কোর্ট ময়দানে নতুন জেলা আদালত ভবনের শিলান্যাস অনুষ্ঠান হবে। ওই দিনই প্রস্তাবিত ভবন তৈরির জন্য মাটি পরীক্ষার কাজ শুরু হবে। আগামী মার্চের মধ্যেই কাজ শুরু হবে বলে আশা।” ২০০২-এর ১ জানুয়ারি পূর্ব মেদিনীপুরের আনুষ্ঠানিক সূচনার পর তমলুকে জেলা আদালতের কাজ শুরু হলেও নতুন কোনও আদালত ভবন তৈরি হয়নি। তমলুক আদালতের বর্তমান ভবনগুলির একাংশ নিয়ে জেলা আদালতের কাজ চলছে। ইতিমধ্যে তমলুকের নিমতৌড়িতে নতুন জেলা প্রশাসনিক সদর তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। প্রস্তাবিত ওই প্রশাসনিক সদরেই জেলা আদালত ভবন গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছিল পূর্বতন সরকার। কিন্তু আইনজীবীদের আন্দোলনের জেরে তা স্থগিত করে বর্তমান জেলা আদালত চত্বরেই নতুন জেলা আদালত ভবন গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। জেলা পূর্ত দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রস্তাবিত নতুন জেলা আদালত ভবন গড়ে তোলার জন্য ১৩ কোটি টাকার পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। আদালত ভবন তৈরির জন্য চলতি আর্থিক বছরে রাজ্য ২ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। শনিবার অনুষ্ঠানে থাকবেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী শিশির অধিকারী, রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক, সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী। শিলান্যাস করবেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়ন্ত বিশ্বাস।

কলেজে সংঘর্ষ, জখম ২ ছাত্র
বার কলেজে অশান্তি হলদিয়ায়। সোমবার হলদিয়ার চৈতন্যপুরের রামপুর বিবেকানন্দ মহাবিদ্যালয়ে এসএফআই-সমর্থক ছাত্রদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে ছাত্র সংসদে ক্ষমতাসীন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (টিএমসিপি) কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। মারধরের ঘটনায় জখম হয়েছে সৌরভ ঘোড়ই ও মৃন্ময় চক্রবর্তী নামে দু’জন এসএফআই সমর্থক ছাত্র। পূর্ব মেদিনীপুরের মতো তৃণমূলের নিরঙ্কুশ আধিপত্যের জেলার এই কলেজে সম্প্রতি এসএফআই ফের তাদের অস্তিত্ব প্রমাণের চেষ্টা শুরু করাতেই সোমবারের গোলমাল বাধে বলে কলেজ সূত্রের খবর। এ দিন টিএমসিপি-সমর্থক ছাত্ররা কলেজের বাইরে এসএফআই পরিচালিত একটি পাঠাগারেও ভাঙচুর চালায় বলে অভিযোগ। কলেজ সূত্রের খবর, সরস্বতী পুজোর দিন থেকেই উত্তেজনার সূত্রপাত। কলেজের বাইরে এসএফআই পরিচালিত পাঠাগারে পুজো এবং গত ২৯ জানুয়ারি দুঃস্থ ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের পুস্তক ও স্মারক প্রদান অনুষ্ঠান ঘিরে আকচাআকচি শুরু হয়। এসএফআইয়ের অভিযোগ, পাঠাগারের পুজো এবং অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ায় কলেজের কিছু ছাত্রকে শনাক্ত করে টিএমসিপি-র ছেলেরা হেনস্থা করা শুরু করে। সোমবারও এমনই দুই ছাত্র উজ্জ্বল জানা ও প্রীতম মাইতিকে প্রথমে ক্লাসের মধ্যেই শাসায় টিএমসিপি সমর্থকেরা। পরে কলেজের বাইরের ওই পাঠাগারে ভাঙচুর চালায়। বাধা দিতে গিয়ে প্রহৃত হন সৌরভ ও মৃন্ময় এবং ছাত্র সংসদের প্রাক্তন সম্পাদক এসএফআইয়ের সন্দীপ মাইতি-সহ আরও কয়েক জন। সৌরভকে নিয়ে যাওয়া হয় বিসি রায় হাসপাতালে। টিএমসিপি-র পাল্টা অভিযোগ, কলেজের বেশকিছু এসএফআই সমর্থক ছাত্র বহিরাগতদের সঙ্গে নিয়ে কলেজের ছাত্রীদের কটূক্তি করায় গোলমাল বাধে। বিকেলের দিকে ওই পাঠাগারে তুলে নিয়ে গিয়ে তাদের সমর্থক দুই ছাত্রআনসার খাঁ ও সুপ্রিয় দাসকে এসএফআই-কর্মীরা মারধর করে বলে দাবি টিএমসিপির।

কারখানা ভস্মীভূত
আগুনে ছাই হয়ে গিয়েছে কোলাঘাট থানার দেউলিয়া বাজারের একটি হোসিয়ারি কারখানা। সোমবার দুপুরে আগুন লাগার পরে কারখানার শ্রমিকরাই প্রাথমিক ভাবে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। পরে দমকলের তিনটি ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে হোসিয়ারি কারখানাটি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও হতাহতের কোনও খবর নেই। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কোলাঘাট-খড়গপুর ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে দেউলিয়া ফুলবাজার সংলগ্ন দু’টি হোসিয়ারি কারখানা রয়েছে। এ দিন বেলা ১২টা নাগাদ তার মধ্যে একটি কারখানায় আগুন লাগে। কর্মীরাই প্রথমে জল দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। পরে খবর দেওয়া হয় দমকলে। কোলাঘাট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে একটি ও তমলুক দমকলকেন্দ্র থেকে দু’টি ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নেভায়। আগুন নেভাতে গিয়ে কারখানার তিন জন কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁদের স্থানীয় একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, শর্ট-সার্কিটের ফলেই ওই কারখানায় আগুন লেগেছিল। উল্লেখ্য, গত শুক্রবার তমলুকের ডিমারি বাজারের কাছে একটি হোসিয়ারি কারখানা আগুনে সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, তমলুক ও কোলাঘাটের বিভিন্ন এলাকায় জনবহুল স্থানে বাড়ি ভাড়া নিয়ে অনেক হোসিয়ারি কারখানা চলছে। এদের অধিকাংশেরই অগ্নি-নির্বাপণ ব্যবস্থা নেই। বিভিন্ন যন্ত্র ব্যবহার করা হলেও অগ্নি-নির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এক সপ্তাহের মধ্যে দু’টি হোসিয়ারি কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় অগ্নি-সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

নির্যাতন, গ্রেফতার ২
নির্যাতনের অভিযোগ পেয়ে এক মহিলার স্বামী ও শ্বশুরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার ধৃতদের কাঁথি এসিজেএম আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাঁদের ১৪ দিন জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। ঘটনাটি পটাশপুর থানা এলাকার একতারপুর গ্রামের। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর দুয়েক আগে বেলদা থানা এলাকার শসিন্দা গ্রামের সীতা মিদ্যার সঙ্গে বিয়ে হয় একতারপুরের গোপালচন্দ্র মিদ্যার। সীতাদেবীর অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই অতিরিক্ত পণের দাবিতে তাঁর উপরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতেন শ্বশুরবাড়ির লোক। পটাশপুর থানার ওসি বিপ্লব হালদার বলেন, “রবিবার রাতে সীতাদেবীর প্রতিবেশীরা খবর দিয়েছিলেন।” এর পরে পুলিশ গিয়ে সীতাদেবীকে উদ্ধার করে। রাতেই স্বামী গোপালচন্দ্র ও শ্বশুর গৌরহরিকে গ্রেফতার করে।

প্রতিবন্ধী পেনশন-বিধির পরিবর্তন চাইলেন সাংসদ
কেন্দ্রীয় সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রকের সহায়তায় সোমবার মহিষাদলের প্রজ্ঞানানন্দ ভবনে বিক্রমনগর উদয়ন সঙ্ঘের উদ্যোগে ২৩৮ জন প্রতিবন্ধীকে ট্রাইসাইকেল, হুইলচেয়ার ও কানে শোনার যন্ত্র দেওয়া হল। উপস্থিত ছিলেন তমলুকের সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী, ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক বুলান ভট্টাচার্য প্রমুখ। মহিষাদল ও নন্দকুমার ব্লকের ১১৬ জন প্রতিবন্ধীর হাতে ট্রাইসাইকেল, ৬২ জনের হাতে হুইলচেয়ার ও ৬০ জনকে কানে শোনার যন্ত্র দেওয়া হয়। ইন্দিরা গাঁধী জাতীয় প্রতিবন্ধী পেনশন প্রকল্পের আওতাভুক্ত হতে ১৮ বছরের বয়সসীমা ও ৮০ শতাংশ প্রতিবন্ধকতার যে বিধি রয়েছে তার বিরোধিতা করে সাংসদ বলেন, “এই নিয়মের সামান্য বাইরে যাঁরা তাঁরাও প্রতিবন্ধী। অথচ তাঁরা পেনশন পান না। বিধি-বদল প্রয়োজন। বিষয়টি সংসদে তুলব।”

জেলা সম্মেলন
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎপর্ষদ এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার চতুর্থ সম্মেলন শেষ হল রবিবার দিঘায়। দিঘার শিবালয় রোডে শনিবার দু’দিন ব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধন করেন রামনগর-১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দেবব্রত দাস। প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সহ-সভাধিপতি মামুদ হোসেন। সম্মেলনে জেলা সম্পাদক অনুপম ভৌমিক সম্পাদকীয় প্রতিবেদনে অভিযোগ করেন, জেলার প্রায় সমস্ত অফিসে কর্মী কমে যাওয়ায় বিদ্যুৎ পরিষেবা ব্যবস্থা ও রাজস্ব সংগ্রহে সমস্যা হচ্ছে। পাশাপাশি পরিষেবা দেওয়ার নামে বিদ্যুৎ দফতর ঠিকাদারদের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ায় আগামী দিনে ভয়ানক পরিস্থিতি তৈরি হতে চলেছে।

পানচাষিদের দাবি
রাষ্ট্রীয় কৃষি বিকাশ যোজনায় পানচাষিদের জন্য পান বিপণনকেন্দ্র নির্মাণের জন্য দীর্ঘদিন আগে ঠিকাদার নিয়োগ হলেও কাজ শুরু হয়নি। প্রতিবাদে রামনগর পানচাষি ও এজেন্ট ওয়েলফেয়ার সোসাইটির পক্ষ থেকে সোমবার রামনগর-১ পঞ্চায়েত সমিতির নির্বাহী আধিকারিককে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। পানচাষিদের অভিযোগ, রামনগরের পান দেশের বিভিন্ন জায়গা এমনকী বিদেশে রফতানি হলেও পরিকাঠামো ও বাজারের অভাবে দিঘা-কলকাতা সড়কের উপরে বসে পান কেনাবেচা করতে হয়। এ ভাবে অনেক পানচাষির দুর্ঘটনায় মৃত্যুও হয়েছে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.