শেষ হয়ে গেল তিন দিনের গোপীনাথপুর লোকসংস্কৃতি উৎসব। দাঁতনের গোপীনাথপুর প্রগতি ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ও পরিচালিত এই উৎসবের এ বার ছিল ১৬তম বর্ষ। রাইপুর পঞ্চায়েত ময়দানে ২৫ জানুয়ারি উৎসবের উদ্বোধন করেন অধ্যাপক অন্নদাশঙ্কর পাহাড়ি। উপস্থিত ছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা দায়রা বিচারক মীর দারা শেকো। প্রতি বছরের মতো এ বারও প্রকাশিত হয়েছে লোকসংস্কৃতি বিষয়ক পত্রিকা ‘আত্মানুসন্ধান’। লোকনৃত্য-লোকগীতি-লোকনাটকের পাশাপাশি লোকসাহিত্য চর্চা ও লোকক্রীড়ার আয়োজন ছিল। লোকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্রের ‘বাউল গানের আসর’, পূর্বাঞ্চল সংস্কৃতি কেন্দ্রের ‘মালদহের গম্ভীরা গানের আসর’, নেহরু চিলড্রেনস্ মিউজিয়ামের নাটক ‘লুক্সেমবার্গের লক্ষ্মী’, ভাদু-টুসু গানের আসর, কৃষ্ণযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। পাশাপাশি বিনামূল্যে চক্ষুপরীক্ষা শিবির, প্রশ্নোত্তর প্রতিযোগিতারও আয়োজন ছিল।
|
শেষ হয়ে গেল চন্দ্রকোনার ভগবন্তপুর হাইস্কুলের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব। তিন দিনের এই অনুষ্ঠান শুরু হয় গত মঙ্গলবার। উপস্থিত ছিলেন সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী, বিডিও সৈকত হাজরা, প্রধানশিক্ষক অনিলকুমার কুইল্যা প্রমুখ। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি ছিল কবি সম্মেলন, সেমিনারের আয়োজন। অন্য দিকে চন্দ্রকোনারই পান্ডুয়া হাইস্কুলেও গত বুধবার শুরু হয়েছে সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব। উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রী সুকুমার হাঁসদা, চন্দ্রকোনা-১ ব্লকের বিডিও আসেক রহমান প্রমুখ। স্কুলের প্রধানশিক্ষক নিশীথকুমার মণ্ডল জানান, তিন দিনের এই অনুষ্ঠানে আলোচনা-শিবির ছাড়াও বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন রয়েছে।
|
প্রজাতন্ত্র দিবসে পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতার দলদলিতে ‘দিশা’-র উদ্যোগে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। প্রতিযোগিতায় ছিল ১০০ মিটার থেকে ৮০০ মিটার দৌড়, ৫ কিলোমিটার সাইকেল রেস, হাই জাম্প, লং জাম্প প্রভৃতি। খেলার মাঝেই মাঝেই ছিল ক্রীড়া বিষয়ক ক্যুইজও। তাতে প্রতিযোগিতার আকর্ষণ অনেকটাই বেড়ে যায়। |