টুকরো খবর |
বিহার ভিজিল্যান্সের দক্ষতা বাড়াতে সিবিআই প্রশিক্ষণ
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
বিহারের ভিজিল্যান্স অফিসার ও কর্মীদের কর্মদক্ষতা আরও বাড়াতে সিবিআই-কে দিয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছেন নীতীশ কুমার। রাজ্যের ভিজিল্যান্স দফতর যথেষ্টই সক্রিয় ও সফল। কিন্তু তদন্তের ক্ষেত্রে আরও বেশি দক্ষ করে তোলার জন্যই মুখ্যমন্ত্রী এই বিশেষ প্রশিক্ষণে আগ্রহী। নীতীশ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই রাজ্যের ভিজিল্যান্স দফতর সরকারি অফিসার-কর্মীদের মধ্যে দুর্নীতি রুখতে বিশেষ ভূমিকা নিয়েছে। বিশেষ দলও তৈরি করা হয়েছে। ভিজিল্যান্সের এই দলটিকে আরও শক্তিশালী করতেই সিবিআই অফিসারদের দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। রাজ্য ভিজিল্যান্সের প্রধানসচিব অশোককুমার চহ্বাণ জানান, রাজ্যে ভিজিল্যান্স দফতরের কাজ বেড়ে গিয়েছে। অভিযোগের সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। এই সব অভিযোগের তদন্ত করতে বিশেষ ভাবে সিবিআই-কে দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, এতদিন অবসরপ্রাপ্ত সিবিআই অফিসারদের দিয়ে এই বিশেষ দলটি চালানো হচ্ছিল। তাঁদের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে নতুন করে আর কোনও অফিসার না পাওয়ায় সরকার এবার সিবিআই-কে দিয়ে সরাসরি এই প্রশিক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চহ্বাণ জানান, “রাজ্যের সরকারি কর্মীদের নিজেদের সম্পত্তির হিসেব সরকারের কাছে জমা দেওয়ার কাজ চলছে। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এই কাজ শেষ হওয়ার কথা। কোনও সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেলে ভিজিল্যান্স দফতর তদন্ত করবে।” দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, ২০১১ সালে ভিজিল্যান্স সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে ৭৪টি মামলার নিষ্পত্তি করেছে। নতুন বছরে এখনও পর্যন্ত তিনটি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। ২০০৬ সাল থেকে এই দফতর ৩৫ কোটি টাকার বেআইনি সম্পত্তি আটক করেছে। এর মধ্যে আইএএস-সহ রাজ্য সরকারের পুলিশ ও প্রশাসনের অনেক আধিকারিকও আছেন।
|
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য মোদী, বললেন গডকড়ী
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা নরেন্দ্র মোদীর রয়েছে বলে মনে করেন বিজেপি সভাপতি নিতিন গডকড়ী। আজ একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এমনকী বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি হওয়ার মতো দক্ষতাও রয়েছে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রীর। গডকড়ী বলেন, দল যদি তাঁকে বাছে, তিনিও মোদীকে সমর্থন করবেন। বিজেপির সভাপতি গডকড়ী বলেন, পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসাবে দল এখনও কোনও নাম ঠিক করেনি। কিন্তু তিনি কখনওই সেই প্রার্থী হচ্ছেন না। মোদী প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন কি না, তা নিয়ে গডকড়ী বলেন, “সে যোগ্যতা তাঁর আছে।” বিজেপি মোদীকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বাছবে কি না, এই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর এড়িয়ে সভাপতি মন্তব্য করেন, “ঠিক সময়েই প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী বাছবে দল। বিজেপি তো কোনও পরিবার-নির্ভর দল নয়!” চলতি বছর ডিসেম্বরে সভাপতি পদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে গডকড়ীর। জানান, তার পরে তিনি সাধারণ কর্মী হিসাবেই দলের কাজ চালিয়ে যাবেন। মোদী সভাপতি হলেও তাঁর কাজ করতে বাধা নেই। তবে উত্তরপ্রদেশে উমা ভারতীকে নির্বাচনী ময়দানে নামানো নিয়ে প্রদেশ বিজেপির মধ্যে অসন্তোষ থাকলেও গডকড়ী মনে করেন, তাঁর সিদ্ধান্তই ঠিক। এ দিন তিনি বলেন, “উমা ভারতী জাতীয় স্তরের শ্রদ্ধেয় নেত্রী। উত্তরপ্রদেশে নানা কর্মসূচিতে তিনি সামনের সারিতে ছিলেন। তবে সে রাজ্যে ভোটে দাঁড়াতে তাঁর বাধা কোথায়?” গডকড়ী বলেন, সনিয়া গাঁধী ইতালি থেকে এসে অমেঠিতে প্রার্থী হতে পারলে উমা কেন পারবেন না?
|
ভি কে সিংহের পাশেই দাঁড়ালেন প্রাক্তন সেনাধ্যক্ষ
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
শঙ্কর রায়চৌধুরী |
সেনাপ্রধান বিজয়কুমার সিংহের সমর্থনে এগিয়ে এলেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান শঙ্কর রায়চৌধুরী। বয়স বিতর্ক নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে লড়াই সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার যে সিদ্ধান্ত সিংহ নিয়েছেন, তা যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত বলেই জানিয়েছেন শঙ্করবাবু। বয়স বিতর্ক নিয়ে পরিস্থিতি কি সত্যিই এমন দাঁড়িয়েছে যে সিংহ সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে বাধ্য হয়েছেন? একটি চ্যানেলের এই প্রশ্নের উত্তরে শঙ্করবাবু বলেন, “তা-ই তো মনে হয়। জেনারেল সিংহ সম্মাননীয় মানুষ। সম্মান ও বিশ্বাসের উপরেই সেনাবাহিনী দাঁড়িয়ে থাকে। আমার মনে হয় না, সম্মান নিয়ে টানাটানি না হলে উনি এই পথে হাঁটতেন।” সরকারি নথি অনুযায়ী বিজয় কুমারের জন্মদিন ১৯৫০ সালের ১০ মে। কিন্তু তাঁর বক্তব্য, তাঁর জন্মদিন ১৯৫১ সালের ১০ মে। এই প্রসঙ্গে শঙ্করবাবু বলেন, “উনি চাপের মুখে জন্মের সাল ১৯৫০ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন কি না, সেটা খতিয়ে দেখতে হবে।” বিষয়টি নিয়ে কোনও সেনাপ্রধানের সুপ্রিম কোর্টে যাওয়াটা যুক্তিসঙ্গত কি না জানতে চাওয়া হলে শঙ্করবাবু বলেন, “যদি এক জন মেজর কিংবা কর্নেল আদালতে যেতে পারেন, জেনারেলের না যাওয়ার কারণ নেই।”
|
সবুজ বিপ্লব সফল করার দায়িত্ব রাজ্যগুলির: প্রণব
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
পূর্বাঞ্চলে ‘দ্বিতীয় সবুজ বিপ্লব’ সফল করার দায়িত্ব নিতে হবে রাজ্যগুলিকেই। কেন্দ্র এ জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করলেও পরিকল্পনা তৈরি , তা রূপায়ণের দায়িত্ব রাজ্যগুলিরই। রবিবার ভারত চেম্বারের ১১১তম বার্ষিক সভায় এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়। চেম্বারের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট পবন পোদ্দার তাঁর ভাষণে পূর্বাঞ্চলে সবুজ বিপ্লব-সহ কৃষির সামগ্রিক উন্নয়নে বাজেটের বিভিন্ন প্রস্তাবের প্রসঙ্গ তোলেন। তাঁর দাবি, সে সব ঠিক মতো রূপায়িত হচ্ছে না। ফলে উন্নয়নও চোখে পড়ছে না। প্রণববাবু পরোক্ষে এর দায় কার্যত রাজ্যের উপরই চাপিয়ে দেন। তিনি জানান, দুটি অর্থবর্ষের জন্য কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গ-সহ পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির জন্য ৩০০ কোটি টাকা করে অর্থ বরাদ্দ করেছে। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের জানানো হয়েছে, অর্থের অভাব হবে না। কিন্তু পরিকল্পনা তৈরি ও তার রূপায়ণ কেন্দ্রের কাজ নয়। এ জন্য রাজ্যগুলিকে প্রকল্প তৈরি করতে বলা হয়েছে। তাঁর বক্তব্য, কৃষিতে সাফল্য পেতে হলে ‘কোল্ড চেন’-সহ অন্যা পরিকাঠামো ও প্রযুক্তি জরুরি। সে ক্ষেত্রে কেন্দ্র পাশে থাকলেও রাজ্যগুলিকে উদ্যোগী হতে হবে। সভায় ও পরে পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের পূর্বাঞ্চলে ১০০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানেও প্রণববাবু বিশ্ব-মন্দার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাঙ্কিং শিল্পে প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রণের পক্ষে সওয়াল করেন। তাঁর দাবি, ভারতীয় ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা যথেষ্ট মজবুত। তবু সচেতন থাকা জরুরি। মন্দার সঙ্গে যুঝতে ব্যয় সঙ্কোচও জরুরি বলে মন্তব্য তাঁর। কলকাতা থেকে এ দিন অন্ডালে ওই ব্যাঙ্কের ২৫০ তম শাখার উদ্বোধন করেন তিনি।
|
শিশু ফেরতে উদ্যোগী কৃষ্ণও
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
প্রবাসী বাঙালি দম্পতির দুই সন্তানকে তাঁদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে নরওয়ে সরকারের ‘অমানবিক’ আচরণে ক্ষুণ্ণ বিদেশমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণ। রবিবার এই বিষয়ে তিনি আলোচনা করেন নরওয়ের ভারতীয় রাষ্ট্রদূত আর কে ত্যাগীর সঙ্গে। তাঁকে নরওয়ের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ঘটনাটি নিয়ে আলোচনা করার কথাও বলেন বিদেশমন্ত্রী। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, শিশু দু’টিকে তাদের বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে নরওয়ের বিদেশমন্ত্রী জোনাস গাহর স্টোরের সঙ্গে তিনি নিজেও কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন এস এম কৃষ্ণ। এই প্রসঙ্গে কৃষ্ণ বলেন, “যদি নরওয়ের আইন অনুসারে ওই দম্পতির কাছে সন্তানদের ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব না হয়, সে ক্ষেত্রে বাচ্চা দু’টিকে ভারতে তাদের দাদু-দিদার কাছে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক।” গত বছরই নরওয়ে প্রবাসী অনুরূপ ভট্টাচার্য এবং সাগরিকা ভট্টাচার্যের কাছ থেকে তাঁদের দুই সন্তানকে কেড়ে নেয় নরওয়ের শিশু কল্যাণ বিভাগ। অভিযোগ, সন্তানদের ঠিক ভাবে পরিচর্যা করা হয় না। কারণ সাগরিকা হাত দিয়ে শিশুদের খাবার খাওয়ান এবং তিন বছরের অভিজ্ঞানের সঙ্গে এক বিছানায় শোন অনুরূপ। ভারতীয় সংস্কৃতিতে এগুলি স্বাভাবিক হলেও নরওয়ের আইন অনুসারে তা শিশুর প্রতি কর্তব্যে অবহেলা। গত এক বছর ধরে সন্তানদের ফিরে পাওয়ার জন্য লড়াই চালাচ্ছেন এই দম্পতি। সম্প্রতি রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিলেরও হস্তক্ষেপ প্রার্থনা করে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন সাগরিকার বাবা-মা।
|
প্রতারণা করা হয়েছে, অণ্ণা চিঠি দিলেন প্রধানমন্ত্রীকে
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে সরাসরি চিঠি দিয়ে অণ্ণা হজারে জানালেন, তাঁর সরকার সাধারণ মানুষের দাবি মানেনি এবং দুর্বল লোকপাল বিলের মাধ্যমে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো চিঠিতে অণ্ণা লিখেছেন, “সরকার আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। সংসদে যে লোকপাল বিল পেশ হয়েছে তাতে নাগরিক সনদের উল্লেখ নেই। তা ছাড়া, নিচুতলার আমলাদেরও লোকপালের আওতায় আনা হয়নি।” এই লোকপালকে ‘ক্ষমতাহীন’ বর্ণনা করে অণ্ণা বলেন, “নিজের থেকে কোনও তদন্ত শুরু করার ক্ষমতা এই লোকপালের নেই। এমন লোকপাল সাধারণ নাগরিক তো বটেই সংসদের পক্ষেও অপমানজনক। সংসদকে আমরা সর্বোচ্চ ক্ষমতাশালী বলে জানি। কিন্তু এই লোকপালে সংসদের ক্ষমতাও খর্ব হয়েছে।” লোকপালের ক্ষমতা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলে অণ্ণা লিখেছেন, “সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে সিবিআই-কে মুক্ত করতে সরকার কেন এত ভয় পাচ্ছে? সরকারি সংস্থার উদ্যোগ ছাড়া তদন্ত শুরু করা না গেলে এই লোকপালের শক্তি কতটুকু?”
|
প্রজাতন্ত্র দিবস বয়কটে জঙ্গিরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
প্রতিবারের মতো এ বারেও আলফা-সহ উত্তর-পূর্বের ১২টি জঙ্গি সংগঠন প্রজাতন্ত্র দিবস বয়কটের ডাক দিল। অসম, ত্রিপুরা, মণিপুর ও মেঘালয়ের জঙ্গি সংগঠনগুলির যৌথ মঞ্চ ২৫ জানুয়ারি রাত ১টা থেকে ২৬ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে ৫টা অবধি প্রজাতন্ত্র দিবসের সব কুচকাওয়াজ ও অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার হুমকি দিয়ে আজ একটি ই-মেল পাঠায়। পরেশপন্থী আলফার প্রচার সচিব অরুণোদয় দহোতিয়ার পাঠানো এই বিবৃতিতে মণিপুরের ৭টি জঙ্গি সংগঠনের যৌথ মঞ্চ, মেঘালয়ের এইচএনএলসি, ত্রিপুরার পিপ্ল্স ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট ও এনএলএফটি, অসম-বাংলা সীমান্তে সক্রিয় কেএলও-র তরফে জানানো হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে সব ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনোদন ও সরকারি-বেসরকারি পরিবহণ বন্ধ রাখতে হবে। তবে জরুরী পরিষেবাগুলিকে নিষেধের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে।
|
রহমানের গান নিয়ে বিতর্ক
সংবাদসংস্থা • মুম্বই |
তাঁর গান মানুষের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করছে বলে অভিযোগ উঠেছে অস্কার-জয়ী সুরকার এ আর রহমানের বিরুদ্ধে। তাঁর সুরারোপিত পরবর্তী ছবি ‘এক দিওয়ানা থা’-এর গানে ‘হোসান্না’ শব্দের ব্যবহারকে কেন্দ্র করেই এই বিতর্কের সৃষ্টি। খ্রিস্টানদের একটি সংগঠনের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে, শব্দটি খ্রিস্টান এবং ইহুদিদের প্রার্থনাসঙ্গীতের অংশ। এর ব্যবহার করে রহমান মূলত তাঁদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করেছেন। রহমান অবশ্য জানিয়েছেন, “আমি নিজেও বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন।” ওই গানের গীতিকার জাভেদ আখতারও জানান, রহমানের মতো মানুষ কখনওই কোনও ধর্মের অসম্মান করতে পারেন না। ইতিমধ্যেই ছবিটির প্রযোজক সংস্থার পক্ষ থেকে ওই সংগঠনের মুখপাত্রকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
|
দুষ্কৃতীদের হাতে জখম ৩ বনকর্মী
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
দুষ্কৃতীদের আক্রমণে জখম হলেন তিন বনকর্মী। পুলিশ জানায়, চিরাং জেলার রিপু-চিরাং সংরক্ষিত অরণ্যে রাতে কাঠপাচার রুখতে রুটিন টহল দিচ্ছিলেন ছয় বনকর্মী। জনা ১৫ দুষ্কৃতী তাঁদের ঘিরে ধরে। তিনজন পালালেও ফরেস্টার (১) বীরেণ বসুমাতারি, ফরেস্টার (২) চন্দ্র সাংমা ও খগেন কলিতাকে মারধর করা হয় রেঞ্জ অফিসও ভাঙচুর হয়। বর্তমানে তাঁরা চিকিৎসাধীন। ডিএফও ব্রহ্মানন্দ পাতিরি বলেন, “সম্ভবত চোরাকারবার রোধে আমরা ভূমিকা নেওয়াতেই এ ভাবে কর্মীদের আক্রমণ করা হল। পুলিশে অভিযোগ জানান হয়েছে।”
|
ফিতে দেওয়া জুতো আর পরবেন না মন্ত্রী
সংবাদসংস্থা • ছিন্দওয়ারা |
ভুল স্বীকার করে নিলেন মধ্যপ্রদেশের সমবায়মন্ত্রী গৌরী বিসেন। প্রতিজ্ঞা করলেন ভবিষ্যতে ফিতে দেওয়া জুতো পড়বেন না। সম্প্রতি এক শিশুকে দিয়ে জুতোর ফিতে বাঁধানোয় বিতর্কের মুখে পড়েন বিসেন। মন্ত্রী জানান, বাইপাস হওয়ার পর চিকিৎসকেরাই তাঁকে নিচু না হতে বলেছেন। তাই তিনি ওই ছেলেটিকে নিয়োগ করেন। সে’দিন ফিতে খুলে যাওয়ায় ছোট্টু নিজেই ফিতে বেঁধে দিয়েছিল।
|
স্পিকারের বাড়ির সামনে হানা, হত ১
সংবাদসংস্থা • ইম্ফল |
মণিপুরের স্পিকার হেমচন্দ্র সিংহের বাসভবনের সামনে জঙ্গিদের ছোড়া বোমায় নিহত হয়েছেন এক জন। পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যক্তি সেই সময় বাসভবনের সামনে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। তবে স্পিকারের আঘাত লাগেনি। ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার পর থেকেই জঙ্গিরা কংগ্রেস বিধায়কদের হত্যার হুমকি দিতে শুরু করে। তার পর থেকে এই রকম হামলার মুখে পড়ছেন তাঁরা। |
|