আগুনে পুড়ে বধূর মৃত্যু, ধৃত স্বামী-ভাসুর
ধূকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগে স্বামী ও ভাসুরকে গ্রেফতার করল পুলিশ। সোমবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে খানাকুলের অমরপুর গ্রামে।
পুলিশ জানায়, মৃত বধূর নাম মামন মুখোপাধ্যায় (১৯)। বছর খানেক আগে বিয়ে হয়েছিল তাঁর। মামনের ভাসুর রাম অবিবাহিত। তিনি মামনের স্বামী লক্ষ্মণ মুখোপাধ্যায়ের যমজ ভাই। নব বিবাহিতা ভ্রাতৃবধূর সঙ্গে রাম ‘ঘনিষ্ঠতা’ বাড়ানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। সে ব্যাপারে লক্ষ্মণ আপত্তিও করেননি বলে মৃতার পরিবারের দাবি। মামনের কাকা স্বপন চক্রবর্তী বলেন, “আমরা জামাইকে বহু বার বলেছি, দাদার সংস্রব ত্যাগ কর। কিন্তু সে কথা শোনেনি।” স্বপনবাবু জানান, ভাইঝি অগ্নিদগ্ধ হয়েছে, এই খবর পেয়ে সোমবার ভোর ৪টে নাগাদ তাঁরা পৌঁছে যান। দেখেন, বিবস্ত্র এবং অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় পড়ে আছেন মামন। খানাকুল গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। ওই অবস্থায় তরুণী চিকিৎসকের সামনেই বলেন, স্বামী এবং ভাসুর তাঁকে গায়ে কেরোসনি ঢেলে আগুন জ্বেলে দিয়েছেন। পরে মারা যান মামন। স্বপনবাবুর অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে লক্ষ্মণ ও তাঁর দাদাকে। দেহ পাঠানো হয়েছে ময়না-তদন্তে। বধূর পরিবারের দাবি, অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় স্বামী ও ভাসুরকে জড়িয়ে ধরেছিলেন মামন। অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন দুই ভাই। তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে। ওই দু’জনের অবশ্য দাবি, রাতে লম্ফ উল্টে আগুন ধরে যায়। মামনকে বাঁচাতে গিয়েই তাঁরা পুড়ে গিয়েছেন।
বাস থেকে পড়ে মৃত্যু। বাসের পা-দানিতে সবে পা দিয়েছিলেন অসিত নন্দী (৩২)। বাস ছেড়ে দেয়। পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে ওই যুবকের। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগের লিঙ্ক রোডে। পুলিশ জানায়, অসিতবাবুর বাড়ি স্থানীয় গৌরহাটি গ্রামে। তিনি ওষুধের দোকান থেকে কেনাকাটা সেরে দৌড়ে বাসে উঠতে যান। জখম অবস্থায় তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় আরামবাগ হাসপাতালে। সেখানেই পরে মারা যান ওই যুবক।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.