যুবভারতীর আঁধার ঘোচাতে মঞ্জুর ১৫ কোটি
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ঢেলে সাজতে ১৫ কোটি টাকা মঞ্জুর করল রাজ্য সরকার। ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্র সোমবার বলেন, “মার্চের মধ্যেই সংস্কারের কাজ শেষ হবে। আশা করছি, বারবার বিদুৎ বিভ্রাটের কলঙ্ক থেকে মুক্ত হবে স্টেডিয়াম। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে যে সংস্কার কাজ করতে চলেছি, তাতে বিদ্যুৎ চলে গেলেও কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তা ফিরে আসবে।” কয়েক বছরে বেশ কিছু ক্ষেত্রে যুবভারতীতে ফুটবল ম্যাচ চলাকালীন বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়েছে। রাজ্যে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পরেও দু’বার এমন ঘটনার সাক্ষী হয়েছে যুবভারতী। মেসি-ম্যাচের পর সাংবাদিক বৈঠকের সময় বিদ্যুৎ চলে যায়। তার পর আই লিগে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচ চলাকালীনও অন্ধকারে ডুবে যায় স্টেডিয়াম। ওই ম্যাচের পর ফ্লাডলাইটে আর কোনও ম্যাচের অনুমতি দিচ্ছে না ক্রীড়া দফতর। সব খেলাই হচ্ছে দুপুরে। ক্রীড়ামন্ত্রী যদিও বলছেন, “এপ্রিলে ফের রাতে খেলা হতে পারে। সেই চেষ্টা চলছে।” ক্রীড়া পরিকাঠামো নিয়ে আগের সরকারের বিরুদ্ধে পরোক্ষে ক্ষোভও জানান ক্রীড়ামন্ত্রী। পঞ্চায়েত স্তর থেকে প্রতিশ্রুতিমান খেলোয়াড় তুলে আনতে কেন্দ্র যে পাইকা প্রকল্প চালু করেছে, তার ৩টি ইভেন্টে জাতীয় মিট শুরু হচ্ছে বুধবার। সে নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়ামের বাতিল করে দেওয়া পরিচালন কমিটির বিরুদ্ধে সরব হন মদনবাবু। ওই কমিটি গড়া হয়েছিল বাম আমলে। মাসখানেক আগে ওই কমিটির থেকে স্টেডিয়ামের দায়িত্ব নিয়েছে কেএমডিএ। ক্রীড়ামন্ত্রী বলেন, “স্টেডিয়ামের একটি ঘর থেকে চারশো মদের বোতল মিলেছে। বিভিন্ন ক্লাব বা সংস্থা থেকে মাঠ ভাড়া বাবদ লাখ লাখ টাকা তোলা হলেও তা সরকারের ঘরে জমা পড়েনি। গত এক মাসে মাঠ ভাড়া দিয়ে সরকার কিন্তু দশ লক্ষ টাকা রোজগার করেছে।”
|
রাজ্য ভলিবল
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
অগ্রদূত সঙ্ঘের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব উপলেক্ষে আয়োজিত রাজ্য ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে হুগলির ভদ্রেশ্বরের ভবানী সঙ্ঘ। তারা ফাইনালে তারকেশ্বর বটতলা ক্লাবকে ২৫-২৬, ২৭-২৫ ও ২৫-১৮ পয়েন্টে হারায়। প্রতিযোগিতার ও ফাইনালের সেরা শেখ সরিফ ও সন্দীপ বসু। |