টুকরো খবর
দুই বাজেটই ভোটের পর
উত্তরপ্রদেশ-সহ পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের পর্ব পুরোপুরি মিটে যাওয়ার পরেই পেশ হবে এ বারের সাধারণ ও রেল বাজেট। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় আজ বলেন, “এখনও চূড়ান্ত দিনক্ষণ স্থির হয়নি, কিন্তু বাজেট বিধানসভা নির্বাচনের পরেই হবে।” রেল মন্ত্রক সূত্রের খবর, পিছিয়ে দেওয়া হবে রেল বাজেটও। উত্তরপ্রদেশ-সহ পাঁচ রাজ্যে নিবার্চনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার পরেই সাধারণ ও রেল বাজেটের দিনক্ষণ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। ঠিক ছিল, ২৭ ফেব্রুয়ারি রেল বাজেট ও ২৯ ফেব্রুয়ারি সাধারণ বাজেট পেশ হবে। কিন্তু উত্তরপ্রদেশে শেষ দফার ভোট পড়ছে ২৮ তারিখ। গোয়ায় ভোট হবে ৩ মার্চ। পরের দিন পাঁচ রাজ্যের ভোটগণনা ও ফল প্রকাশ। গোটা প্রক্রিয়া মিটে যাওয়ার পরেই সাধারণ বাজেট পেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ ও রেল মন্ত্রক। কারণ, নির্ধারিত দিনেই দুই বাজেট পেশ হলে সমস্যায় পড়তে পারত সরকার। ভোট বাকি রয়েছে, এমন এলাকার জন্য সুবিধা ঘোষণা করা হলে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ ওঠার আশঙ্কা। আবার সংশ্লিষ্ট এলাকার জন্য কোনও ঘোষণা না করা হলেও বঞ্চনার অভিযোগ তোলার সুযোগ পেতে পারে বিরোধীরা। ভোটে তার প্রভাব পড়তে পারে। বাজেট পিছিয়ে এই দুই আশঙ্কাই এড়িয়ে গেল সরকার। অর্থ মন্ত্রক সূত্রের খবর, বাজেট পিছিয়ে গেলেও ১১ জানুয়ারি থেকে বাজেট নিয়ে বিভিন্ন মহলের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন প্রণব মুখোপাধ্যায়। প্রথম দিনে কৃষিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। তার পরে বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রতিনিধি, শিল্পমহল, অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা করে তাঁদের মতামত জানতে চাওয়া হবে। প্রায় দশ দিন ধরে চলবে এই প্রক্রিয়া।

নাটকে সেরা ‘বিসর্জন’
ইলাহাবাদের লুকরগঞ্জ বেঙ্গলি ক্লাব আয়োজিত ৩৭ তম ‘নিখিল ভারত বাংলা নাট্য প্রতিযোগিতা’য় একাধিক বিভাগে সেরার পুরস্কার পেয়েছে ঝাড়গ্রাম ‘কথাকৃতি’র ‘বিসর্জন’ নাটকটি। গত ২৪-২৯ ডিসেম্বর ইলাহাবাদে ওই নাট্য প্রতিযোগিতা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে ২২টি দল প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিল। বিসর্জন নাটকটি সেখানে শ্রেষ্ঠ প্রযোজনার পুরস্কার পেয়েছে। শ্রেষ্ঠ নির্দেশকের পুরস্কার পেয়েছেন কুন্তল পাল, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হয়েছেন ‘রঘুপতি’র চরিত্রাভিনেতা সাগর রায়। রানি গুণবতীর ভূমিকায় দেবলীনা দাশগুপ্ত শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন। শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব-অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন জয়সিংহের চরিত্রাভিনেতা সঞ্জয় ঘোষ। শ্রেষ্ঠ আবহ সঙ্গীতের পুরস্কারটিও পেয়েছে ‘কথাকৃতি’।
ছবি: দেবরাজ ঘোষ।
২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে নাটকটি প্রথম ঝাড়গ্রামে মঞ্চস্থ হয়। এর পর গত এক বছরে দেশের বিভিন্ন নাট্য প্রতিযোগিতায় নাটকটি একাধিক ক্ষেত্রে সেরার পুরস্কার পেয়েছে। কথাকৃতির ‘বিসর্জন’-এ পারস্পরিক ব্যক্তিগত হিংসার বিসর্জনই মূল প্রতিপাদ্য। রবীন্দ্রনাথের কালজয়ী নাটকটিকে সমকালীন আবহে অথচ একেবারে ভিন্নরূপে সম্পাদনা করেছেন পরিচালক কুন্তল পাল। কুশীলবদের সবার কালো পোশাক। প্রথম দৃশ্যেই নতুন চরিত্র ‘সূত্রধর’-এর (রবীন্দ্রনাথের মূল নাটকে এই চরিত্রটি নেই) হাত ধরেই হয়েছে দর্শকদের সঙ্গে সম্পর্ক-রচনার অভিনব প্রয়াস। নাটকের শুরুতে ও শেষ দৃশ্যে পূজা পর্যায়ের দু’টি রবীন্দ্রসঙ্গীত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সূচনায় ‘নাথ হে প্রেম পথে সব বাধা ভাঙিয়া দাও....’ এবং শেষ দৃশ্যে ‘বরিষ ধরা মাঝে শান্তির বারি....’।

চার বছর পর পুলিশের জালে উধাও অখিলেশ
প্যারোলে ছাড়া পেয়ে চার বছরেরও বেশি গা-ঢাকা দিয়ে থেকেও পুলিশের নজর এড়াতে পারল না ঝাড়খণ্ড প্রশাসনের ‘ত্রাস’ অখিলেশ সিংহ। দিন কয়েক আগে উত্তরপ্রদেশের নয়ডার একটি মলের কাছে পুলিশের জালে ধরা পড়ে অখিলেশ। সেখান থেকে তাকে পুলিশের ‘ট্রানজিট রিমান্ডে’ জামশেদপুরে আনা হয়। আজ জামশেদপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে হাজির করা হলে আদালত অখিলকে আট দিন পুলিশি হেফাজতে থাকার নির্দেশ দেয়। পূর্ব সিংভূম জেলার এসএসপি অখিলেশকুমার ঝা এই খবর দেন। পূর্ব সিংভূম জেলার পুলিশ কর্তারা জানান, জুতো তৈরির এক নামী সংস্থার কর্তার হত্যাকাণ্ড, সাকচির জেলার-সহ একাধিক খুন এবং অপহরণ-সহ ডজন খানেকেরও বেশি অপরাধের ঘটনায় অখিলেশের হাত থাকার অভিযোগ রয়েছে পুলিশের খাতায়। ২০০১ সাল থেকে ইস্পাতনগরী জামশেদপুর-সহ পূর্ব সিংভুম জেলায় পরের পর বড় ধরনের অপরাধের তদন্তে উঠে আসে অখিলেশের নাম। জেলও হয় তার। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মায়ের সঙ্গে দেখা করার জন্য অখিলেশ প্যারোলে ছাড়া পায়। কিন্তু জেল থেকে সাময়িক এই মুক্তির সুযোগে সে গা-ঢাকা দেয়। হন্যে হয়ে খুঁজেও ঝাড়খণ্ড পুলিশ এতদিন তার হদিশ পায়নি। পুলিশ কয়েক বছর আগে তার মাথার দাম ঘোষণা করে ৪০ হাজার টাকা । পুলিশ জানিয়েছে, সাধারণ অপরাধীর থেকে একেবারেই আলাদা অখিলেশের চেহারা। রীতিমতো সুদর্শন। দৃশ্যত বিনয়ী। অখিলেশের বাবা ঝাড়খণ্ড পুলিশকর্মী সংগঠনের একজন প্রভাবশালী কর্মকর্তা। সাকচি জেলারকে খুনের অভিযোগে ২০০৫ সালে অখিলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়।

বাঁধ-বিরোধী আন্দোলন তীব্র অসমে
বৃহৎ নদীবাঁধ নিয়ে রাজ্য সরকার ও এনএইচপিসির বিরুদ্ধে একজোট হল উজানি অসমের প্রায় ২০টি সংগঠন। দুই দিন অবরোধ স্থগিত রাখার পরেও রাজ্য সরকার আলোচনায় বসতে অনাগ্রহী এই অভিযোগে আজ সকাল থেকে ৫২ নম্বর জাতীয় সড়কে সম্পূর্ণ অবরোধ শুরু হয়েছে। বাঁধ-বিরোধী সংগঠনগুলির যৌথ মঞ্চ গেরুকামুখে ২০০০ মেগাওয়াট বাঁধ নির্মাণে কাজ হতে দেবে না বলে ঘোষণা করেছে। সেই সঙ্গে, অরুণাচল সরকার বাঁধ বিরোধীদের ‘চিনের দালাল’ বলায়, অরুণাচলের বিরুদ্ধেও অর্থনৈতিক অবরোধের ডাক দেওয়া হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর থেকে ৫৩ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধের জেরে ইতিমধ্যেই উজানি অসম থেকে অরুণাচলের পূর্ব, পশ্চিম ও আপার সিয়াং জেলা, নিত্যপণ্য ও জ্বালানির অভাবে ধুঁকছে। কৃষক নেতা অখিল গগৈ ‘আলোচনার স্বার্থে’ অবরোধ দু’দিন তুলে নিয়েছিলেন। কিন্তু, আসু অবরোধ বজায় রাখে। আলোচনা না হওয়ায় আজ থেকে ফের অবরোধ আন্দোলন জোরদার করা হল। বাঁধ-বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে অসম ও অরুণাচল সরকার। অসমের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ বলেন, “বাঁধ-বিরোধী আন্দোলনে মাওবাদী ও আলফা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত।” অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী নাবাম টুকি বলেন, “এনএইচপিসির গেরুকামুখ প্রকল্প ঠিক সময়ে শেষ হবেই। কোনও অবরোধই কাজ আটকাতে পারবে না।” আরও এককাঠি এগিয়ে অরুণাচলের সাংসদ টাকাম সঞ্জয় বলেছেন, “মাওবাদী ও আলফার সঙ্গে আঁতাত করেই অখিল গগৈরা বাঁধের কাজ থামিয়ে রেখেছেন। পরোক্ষে চিনের দালালের কাজ করছেন ওঁরা। কেবল উত্তর-পূর্ব নয়, ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থেই কৃষক মুক্তিকে নিষিদ্ধ করা উচিত।”

সংঘর্ষে হত তিন মাওবাদী
বিহারে রোহতাস জেলায় মাটিয়াওন গ্রামে আজ যৌথ বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে তিন মাওবাদী জঙ্গির মৃত্যু ঘটেছে। জেলা পুলিশ সুপার মনু মহারাজ জানান, চুটিয়া থানার অধীন ওই গ্রামে মাওবাদীদের গতিবিধির খবর পেয়ে সেখানে তল্লাশি অভিযান চালাতে গিয়েছিল বিহার পুলিশ এসটিএফ এবং সিআরপি কোবরা বাহিনীর জওয়ানেরা। নিরাপত্তা রক্ষীদের আসতে দেখেই গুলি চালাতে থাকে মাওবাদীরা। যৌথ বাহিনীও পিছু না হটে পাল্টা আক্রমণে নামে। বেশ কিছুক্ষণ গুলির লড়াইয়ের পর তিন মাওবাদী মারা পড়ে। গ্রেফতার করা হয় সুশীল চৌধুরী নামে এক জঙ্গিকে। পুলিশ দেহগুলি উদ্ধার করে জেলা সদর দফতরে পাঠিয়েছে। জানা গিয়েছে নিহতেরা হলস্বঘোষিত এরিয়া কমান্ডার কাশী, প্রসাদজি এবং সন্তোষ যাদব। প্রথম দু’জন উত্তরপ্রদেশে ও শেষোক্ত ব্যক্তি ঝাড়খণ্ডে জঙ্গি কার্যকলাপ চালাত বলে পুলিশের দাবি। সংঘর্ষস্থল থেকে চারটি রাইফেল, বেশ কিছু কার্তুজ ও ডিটোনেটর মিলেছে। রাইফেলগুলির মধ্যে একটি পুলিশের কাছ থেকে লুঠ করা হয়েছিল।

পাহাড়লাইনে ফের মালগাড়ি বেলাইন
বদরপুরঘাট ও পাঁচগ্রামের মাঝে মালগাড়ি লাইনচ্যুত হওয়ায় আজশিলচর-বদরপুর সেকশনে দীর্ঘক্ষণ ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। ফলে আগরতলা-সহ পাহাড় লাইনের অজস্র যাত্রীকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। ওই পথে চলাচলকারী চারটি ট্রেনকে বিভিন্ন স্থানে আটকে রাখা হয়। বদরপুর থেকে উদ্ধারকারী দল গিয়ে তিন ঘন্টা পরে লাইন চলাচলের উপযোগী করে। দীর্ঘক্ষণ বিভিন্ন স্থানে আটকে পড়া যাত্রীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন।

প্রধানমন্ত্রী খবর নিয়ে ‘বাড়াবাড়ি’ চান না
প্রধানমন্ত্রীর দুই পরামর্শ। একদিকে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। বাইরের কোনও নিয়ন্ত্রণ থেকে সংবাদমাধ্যমকে মুক্ত রাখারই পক্ষপাতী তিনি। কিন্তু এর পাশাপাশি তিনি আরও দায়িত্ববান হতে বললেন সংবাদমাধ্যমকেও। কোনও খবর নিয়ে অকারণে উত্তেজনা ছড়ানোর প্রবণতা বন্ধ করা জরুরি বলে মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে তিনি জানালেন, টাকা দিয়ে খবর করার মতো ‘ব্যাধি’ সারিয়ে তুলতে পারে সংবাদমাধ্যমই। নয়াদিল্লিতে আজ একটি হিন্দি দৈনিকের প্রতিষ্ঠাতার স্মরণে ডাকটিকিট প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে তাঁর মতামত জানিয়েছেন। অনুষ্ঠানে ছিলেন লালকৃষ্ণ আডবাণী, জয়রাম রমেশ ও আরও অনেকে।

আর প্রার্থী নন নেতার আত্মীয়
স্ত্রী-স্বামী, ছেলে-মেয়ে বা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়রাই শুধু নন, স্রেফ সুপারিশের জেরে এমনকী দূর সম্পর্কের আত্মীয়কেও আর টিকিট পাইয়ে দিতে পারবেন না কংগ্রেস নেতারা। ক’দিন আগেই দলের শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে দেওয়া এই ‘হুঁশিয়ারি’ যে নিছক কথার কথা নয়, আজ সনিয়া গাঁধীর নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠকে তার প্রমাণ মিলল। আজ পঞ্জাবের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা নিয়ে এই কমিটির বৈঠকে হাজির ছিলেন প্রণব মুখোপাধ্যায়, এ কে অ্যান্টনির মতো নেতারাও। কংগ্রেস সূত্রের খবর, যথারীতি সেখানে যে তালিকা পেশ হয়, তাতে একাধিক আত্মীয়-পরিজনের নাম মেলে। অনেক নামের যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। পরিস্থিতি বুঝে তালিকায় থাকা ওই সব নাম আটকে দেন সনিয়া গাঁধী। এ নিয়ে পরে ফের বৈঠক হবে বলে সূত্রের খবর।

চিকিৎসা করাতে এসে ধৃত মাওবাদী
চিকিৎসার জন্য রাঁচিতে এসে পুলিশের জালে ধরা পড়ল গুলিতে জখম এক মাওবাদী গেরিলা এবং তার তিন সঙ্গী। পুলিশ জানায়, কাল রাতে রাঁচি শহর সংলগ্ন সুখদেবপুর থানার পাণ্ড্রা এলকার এক বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি মোটরগাড়ি, একটি মোটরবাইক এবং একটি মোবাইল সেট। পুলিশ জানায়, ধৃত মাওবাদীর নাম গণেশ লোহার। পুলিশের দাবি, ২১ ডিসেম্বর সনুয়া জঙ্গলে বাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ে তার ডান হাতে গুলি লাগে। সে দিন মাওবাদীদের গুলিতে মৃত্যু হয় এক কোবরা জওয়ানের।

বিস্ফোরক উদ্ধার
আজ সকালে, তিনসুকিয়া থেকে ডিব্রুগড়গামী একটি উইংগারে তল্লাশি চালিয়ে, একটি ব্যাগ থেকে, পুলিশ ৫ কিলোগ্রাম ওজনের বোমা উদ্ধার করে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এক মহিলা যাত্রীকে গ্রেফতার করা হয়।

শিলংয়ে গির্জা পুড়ে ছাই
নববর্ষ পালন উৎসবের রেশ কাটার আগেই শিলংয়ে পুড়ে গেল গির্জা। কাল গভীর রাতে মাওপ্রেমের সেন্ট অ্যালবার্ট স্কুলে চত্বরে ক্যাথলিক ভিসিটেশন গির্জায় আগুন লাগে।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.