শ্বশুরবাড়ি পা... প্রথম চা!
ইলিশের মাথায় কামড়ের টান! রস পাও-এর সুর! নির্মলা মিশ্র
ছোট থেকেই দুধ খুব প্রিয়। বাড়িতে গোয়াল ঘর ছিল। সেখানে গরু ছিল পাঁচ-ছ’টা। দিনে তিন-চার বার দুধ খেতাম। স্কুলের ছুটির দিনে সকালেও বাড়ির পাশের মাঠে ফুটবল, ক্রিকেট, গুলি খেলতাম। বিকেলে খেলার শেষে বাড়ি ফিরলে মা আমাকে খেতে দিতেন লুচি-তরকারি বা পরটা-তরকারি। সঙ্গে এক গ্লাস দুধ। কোনও দিন হয়তো দিতেন মুড়িমাখা। মানে মুড়িতে চানাচুর, লঙ্কা কুচি, শশা কুচি, সামান্য সর্ষের তেল দিয়ে বেশ করে মেখে। স্কুলে টিফিন যেত বাড়ি থেকে গরম গরম লুচি, পরটা বা স্যান্ডউইচ।
ব্রাহ্মণ বলে বাড়িতে পেঁয়াজ, রসুন ঢুকত না। মুরগির মাংসও আসত না। পাঁঠার মাংস হত পেঁয়াজ, রসুন ছাড়া। ওই যেমন বলির মাংস রান্না করা হয়। এই সবই অবশ্য বাবা যত দিন ছিলেন। তবে আমার ক্ষেত্রে সব ছাড় ছিল। এইট বা নাইনে পড়ার সময় আমার টাইফয়েড হয়। তখন বাজারে এক ধরনের চিকেন কিউব পাওয়া যেত। সেটা দিয়ে স্টু হত, বাবা আমায় খাওয়ার অনুমতি দিয়েছিলেন। রবিবার করে আমাদের বাড়িতে তিন-চার রকম মাছ হত। আমরা সব ভাই-বোন, ভাইপো-ভাইঝিরা দুপুরে একসঙ্গে খেতে বসতাম। যার যে মাছ ইচ্ছে সে সেটা খেত। কোনও বারণ ছিল না।
কয়েকটা খাবার আমার খুব প্রিয়, যেমন চকোলেট, আইসক্রিম, শিঙাড়া (সঙ্গে পেঁয়াজ কুচি), ভাত-বিউলির ডাল, আলু পোস্ত। আর গরম ভাত ইলিশের তেল দিয়ে মেখে ইলিশের মাথা (কিছুটা মাছ নিয়ে) ভাজা সঙ্গে একটা কাঁচালঙ্কা দিয়ে যদি খাওয়া যায়, তা হলে যে কী লাগে, কী বলব! সবচেয়ে ভাল লাগে ওই মাথা চিবোতে। ওর যে কী স্বাদ, যে খায় সে-ই বোঝে! এ বলে বোঝানোর নয়। তবে গোবিন্দভোগ চালের ভাত-ঘি-আলুভাতেও আমার খুব প্রিয়।
আমার প্রথম রান্না চা। শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে। বয়স তখন খুব বেশি না সাঁইত্রিশ। এর জন্য আমি ভাশুরঠাকুরের কাছে কৃতজ্ঞ। তিনিই দায়িত্ব নিয়ে এটা আমায় শিখিয়েছেন। দারুণ এক্সপেরিয়েন্স! আভেনে কেটলি বসিয়ে তাতে জল দেওয়া, শোঁ শোঁ শব্দে জল ফোটা শেষ হলে তা নামানো, ন্যাকড়া দিয়ে কেটলির ঢাকা খুলে চা-পাতা দেওয়া, কাপে কাপে চিনি, তার পর কাপে চা ঢালার পর দুধ দেওয়া এই সব কিছুই করেছি তাঁর নির্দেশ মতো। চা খেয়ে উনি বললেন, ‘খুব সুন্দর হয়েছে বউমা!’
রাতের বেলা বারান্দায় দাঁড়িয়ে রাত পাহারার কাজ করি। গরম কালে ডিপ ফ্রিজ থেকে এক বাটি বরফ নিয়ে এসে দাঁড়াই। বরফ চিবোই আর পাহারার কাজ চলে। যা হোক, আমার নিজস্ব কয়েকটা রেসিপি এখানে দিলাম।

চিকেন স্টু
করতে লাগবে: মুরগির মাংস, মাখন, পেঁয়াজ, রসুন, ক্যাপসিকাম, গাজর, আলু, নুন, হলুদ, গোলমরিচ।
কী ভাবে করবেন: প্রেশার কুকারে মাখন দিয়ে তাতে পেঁয়াজ ও রসুন কুচি করে দিন। ক্যাপসিকাম ও গাজর টুকরো করুন। আলু হবে দু’টুকরো। মাংসও ভাল করে ধুয়ে টুকরো করে নিন। এর পর সব প্রেশারে দিয়ে দিন। এর সঙ্গে দিতে হবে সামান্য হলুদ, পরিমাণ মতো নুন আর গোটা গোলমরিচ। পুরো জিনিসটা একটু নাড়াচাড়া করে আন্দাজ মতো জল ঢেলে দিন। এ বার কুকার বন্ধ করে তিনটে সিটির অপেক্ষা।

চাওয়ের কাটলেট
করতে লাগবে: (১ জনের মতো) আধ কাপ ময়দা, আধ কাপ নুডল্স, একটা ডিম, নুন, সর্ষের তেল।
কী ভাবে করবেন: প্রথমে বড় পাত্রে ময়দা আর নুডল্স ঢেলে তার মধ্যে ডিমটা ফাটিয়ে দিন। এর পর সামান্য একটু নুন ও প্রয়োজন হলে একটু জল দিয়ে ভাল করে পুরোটা ফেটিয়ে নিন। এ বার গরম তেলের মধ্যে কাটলেটের আকারে মিশ্রণটা ছাড়ুন। দেখতে ভাল লাগার জন্য খুন্তি দিয়ে আকারটা একটু ঠিক করে নিন। ভাল করে পুরো জিনিসটা ভাজা হয়ে গেল কাটলেট তৈরি।

পাও ভাজি
করতে লাগবে: স্লাইসড পাউরুটি, সর্ষের তেল, বেসন, পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচালঙ্কা, নুন, খাবার সোডা।
কী ভাবে করবেন: প্রথমে বেসন গুলে তাতে পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচালঙ্কা কুচি করে দিন। এ বার পরিমাণ মতো নুন ও খাবার সোডা দিয়ে বেসনটা ভাল করে মাখুন। স্লাইসড পাউরুটি ত্রিকোণ করে কেটে বেসনে চুবিয়ে গরম তেলে ছেড়ে দিন। ভাজা হয়ে গেলে গরম গরম পরিবেশন করুন। চায়ের সঙ্গে দারুণ লাগবে।

রস পাও
করতে লাগবে: পাউরুটি (স্লাইসড বা গোটা), সাদা তেল, চিনি, ছোট এলাচ।
কী ভাবে করবেন: প্রথমে চিনির রস করে নিতে হবে। তার পর তাতে ছোট এলাচগুঁড়ো করে মিশিয়ে দিন। এ বার স্লাইসড পাউরুটি হলে সেগুলো কেটে চার টুকরো করুন। টুকরো মোটা ও বড় চাইলে কোয়াটার পাউন্ড গোটা রুটি ভাল। এই রুটির মাথাটা ফেলে তাকে লম্বালম্বি তিন টুকরো করে প্রতিটা টুকরোকে আবার আড়াআড়ি দু’টুকরো করে নিতে হবে। এ বার পাউরুটির টুকরোগুলো ভাজুন। তার পর রসে ডুবিয়ে দিন।

সাক্ষাৎকার: অনির্বাণ কর
খাওয়াবদল: চিংড়ি মেয়োনেজ
মেয়োনেজ তৈরির জন্য লাগবে: ৪টি সেদ্ধ ডিম, এক বড় চামচ সর্ষেগুঁড়ো, দুই বড় চামচ ভিনিগার, দুই ছোট চামচ গোলমরিচ, একটু লেবুর রস, দুই বড় চামচ সাদা তেল, এক ছোট চামচ চিনি, ৪ বড় চামচ দুধ, আন্দাজ মতো নুন।
বানিয়ে ফেলুন: সেদ্ধ ডিমের সাদা ও কুসুম আলাদা করুন। কুসুমগুলিকে একটি পাত্রে রেখে সর্ষেগুঁড়ো দিয়ে ভাল করে মেশান। ভিনিগার, নুন, গোলমরিচেরগুঁড়ো ও লেবুর রস দিয়ে মেশাতে থাকুন। এর পর তেল, চিনি, দুধ দিন। মেয়োনেজ তৈরি।
এর পর ৫০০ গ্রাম ছাড়ানো চিংড়ি পিছন দিক থেকে আধাআধি চিরে নিন। একটি মাঝারি সাইজের পেঁয়াজ কুচি করে আন্দাজ মতো রসুন, আদা দিয়ে চিংড়িগুলোকে হাল্কা করে ভাজুন।
এর পর ওই ভাজা চিংড়িটাকে অল্প সেদ্ধ করুন। জল ঝরিয়ে নিন, কিন্তু জলটা ফেলে দেবেন না।
পরিবেশনের আগে লেটুস পাতা ধুয়ে বরফ জলে ভিজিয়ে রাখুন। শশা ছাড়িয়ে গোল করে কাটুন। শশাগুলোকেও ঠান্ডা জলে রাখুন। দু’টি গাজর টুকরো করে এবং গোল গোল করে পেঁয়াজ কেটে নিন। এ বার একটা ফ্ল্যাট প্লেটে প্রথমে সুন্দর করে লেটুস পাতা, শশা, গাজর এবং পেঁয়াজ সাজান। তার ওপরে চিংড়িগুলোকে সাজান। সব শেষে মেয়োনেজটা যত্ন করে সমান ভাবে পুরো চিংড়িগুলোকে কাভার করে ঢেলে দিন। যাঁরা নতুন এবং কন্টিনেন্টাল স্বাদ ভালবাসেন তাঁরা এর কদর বুঝবেন।

মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর নতুন ঠিকানা চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের
• কয়েক দিন আগে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা লন্ডনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রাকে ছুঁয়েছিল। ইউরো-ইকনমির এখনকার অধঃপতন দেখে হয়তো বলা যায়, আমাদের পৌষ মাস, আর ওদের সর্বনাশ!
রুবেন পাল।

• মিশ্রণের অঙ্কের ভুলে বিষ মদে মৃত্যু, ২০১২ তাই ‘জাতীয় গণিত বর্ষ’!
পীযূষকান্তি সরকার। নরেন্দ্রপুর

• চোলাই মদ কাণ্ডে অভিযুক্ত খোঁড়া বাদশা, তার স্ত্রীর নাম নূরজাহান, গুরু সেলিম লস্কর এ তো চোলাই সাম্রাজ্য নয়, যেন মোঘল সাম্রাজ্য!
অরুপরতন আইচ। কোন্নগর

• সিপিএম গিয়েছে, সেই কবে চলে গিয়েছে ব্রিটিশও; এসেছে ডায়াবিটিস! বাঁচতে সব মিষ্টতা ত্যাগ করুন, নইলে জীবন করুণ! এক বার ধরলে লাইফ হেল, সব ফেল! বিটকেল। মদ খেয়ে শীর্ষাসন করে কোনও লাভ নেই। অভ্যাস বদলান। নইলে আপনাকে সারাক্ষণ ঘিরে থাকবে এক দুঃস্বপ্ন: ‘যেমন চিটেগুড়ে পিমড়ে পড়ে’!
সুশান্ত ঘোষাল। কালনা

• পি এইচ ই-র ওয়াটারে কারা যেন বিষ মিশান এই গুজবে সুব্রত তো রি-অ্যাক্ট করবেনই; কারণ তিনি চিরকালই তো ‘ওয়াটার-মিলান’!
গুপী। গুপ্তিপাড়া

• সিপিএমের বিরুদ্ধে তৃণমূলের এখন নতুন রাজনৈতিক স্লোগান: ‘শুধু বিষ, শুধু বিষ দাও...’!
রাজা। হৃদয়পুর

অমিতাভ বচ্চন (নাতনিকে): বলো তো, আমি কে?
নাতনি: দাদু, বিশ্ববিখ্যাত অভিনেতা।
আমিতাভ: তোমার মা?
নাতনি: একদা বিশ্বসুন্দরী।
অমিতাভ: বাবা?
নাতনি: ‘নো আইডিয়া’!

সুদর্শন নন্দী। মেদিনীপুর

• রাশিয়ার গির্জা বলছে, গীতা কট্টরপন্থী ভাবধারার। এ বার মাওবাদীরা কি গীতা পড়বে?
মানসকুমার রায়চৌধুরী। কলকাতা

• শাহরুখ খান এখন ‘ডন’ নিয়ে বৈঠক করতেই ব্যস্ত!
বোধিসত্ত্ব। বড়িশা

• ‘খোকাবাবু’ গানটি সুপার হিট হওয়ার পর এ বার দেবের নতুন ছবির নামই ‘খোকাবাবু’! বোঝাই যাচ্ছে, সাবালক বাংলা ছবি আশা করার চেয়ে বড় ভুল আর কিছু হতে পারে না।
প্রচেত দাস। হরিণঘাটা


তপতী মুখোপাধ্যায়
যখন কলেজে পড়তাম ক্লাস অফ থাকলে বন্ধুর সঙ্গে চলে যেতাম ওর বাড়িতে। গিয়ে ওর মায়ের হাতে সামান্য কিছু খেয়ে আবার ফিরে আসতাম কলেজে। (কারণ, সকালে কলেজ ছিল বলে ভাল ভাবে খেয়ে আসার সময় পেতাম না) আর বন্ধুর বাড়িটি কলেজের কাছাকাছি হওয়ায় আমাদের এই সুবিধা ছিল।
ওই বাড়িতে গিয়ে কখনওই মনে হয়নি আমি বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছি, কারণ ওখানে ছিলেন এক জন ‘মমতাময়ী মা’।
তার পর বহু দিন বাদে যখন আমার বন্ধু ১৯৮৪ সালে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, তখন আবার ওঁর সান্নিধ্যে এলাম। দেখলাম সেই একই রকম স্নেহশীলা, একমুখ হাসি। আর কী অসীম ধৈর্য। সকাল থেকে বাড়িতে অবারিত দ্বার। ওঁর ঘরেও সকাল-সন্ধে লোকের ভিড়।
কিন্তু কখনওই ওঁর মধ্যে কোনও বিরক্তি লক্ষ করিনি। ওঁর ওই টালির চালের এক চিলতে ঘরে একমুখ হাসি নিয়ে সকলকে অভ্যর্থনা করেছেন।
এর পর বন্ধু একটার পর একটা লড়াই জিতে চলেছে। বাড়িতে হাজার হাজার লোকের ভিড়, রিপোর্টার, দূরদর্শন, ফোটগ্রাফার এবং সমাজের সর্বস্তরের মানুষের ভিড়ও বেড়েই চলেছে।
গত লোকসভায় অবিশ্বাস্য সাফল্যের পরে যখন বন্ধুর বাড়িতে তার মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গেছি, তখন উনি খুবই অসুস্থ। ঘরে অনেক লোক আনাগোনা করছেন। আমাকে দেখেই একমুখ হেসে বললেন, ‘কত দিন পরে এলে মা, ভাল আছ তো?’ যিনি নিজের বিশ্রামের কথাও মনে রাখে না, মানুষই ওঁর কাছে বড়।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা গায়ত্রী দেবী চলে গেলেন। জীবনে তিনি অনেক বদল দেখেছেন, দেখে গেলেন ‘পরিবর্তন’। কিন্তু তিনি নিজে আদৌ বদলাননি। বদলায়নি তাঁর সাধারণ জীবনযাপন আর মুখের সেই অসাধারণ হাসিটা সেই হাসি ভোলা যায় না।

ভারতের মাটিতেই বেস্ট? পর পর হারো পাঁচ টেস্ট!
আছে হার-জিৎ, তাই বলে এই ভাবে চিৎ!
না হয় না-ই বা হল, সচিনের শত সেঞ্চুরি।
এ তো দেখি দলটারই গোটা ব্রেন-চুরি।
পেড়ে ঘোড়া ডিম, ঘুঁটে মালা জিতে নাও ভারতীয় টিম

গত বছর কিস্যু হয়নি, এ বছর সেটুকুও হবে না!
গৌরাঙ্গ বসাক, রাজা রামমোহন রায় সরণি

ক্ষমা করিনি
বিয়ের দু’বছর পর কনসিভ করলাম। বিয়ের পর থেকেই দু’জনের মধ্যে অশান্তি লেগেই থাকত। এক দিন সন্ধেবেলা আমাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়েছিল, সেই দিনই রাত বারোটা নাগাদ শরীরটা খারাপ করছিল। তার পর অসহ্য যন্ত্রণা। বুঝতে পারলাম এটা প্রসব যন্ত্রণা। স্বামীকে জানালাম, কিন্তু সে জেদ করে শুয়েই থাকল। এতটুকু সহানুভূতি বা সাহায্য না পেয়ে সারা রাত ছটফট করলাম। ওর ভরসায় আর না থেকে, ভোরের আলো ফুটতেই একাই বেরিয়ে পড়লাম ছোটবেলার বন্ধু ও তার স্বামীর সাহায্যে হাসপাতালে ভর্তি হতে। হলামও। সেই দিনই আমি ফুটফুটে সন্তানের জন্ম দিলাম। পরে আমার স্বামী একগুচ্ছ লাল গোলাপ আর গ্রিটিংস কার্ড নিয়ে সদ্যোজাত ছেলেকে দেখতে এসেছিল। ছেলের বয়স এখন আঠারো। এখন সে ছেলে বাপের প্রাণের চেয়েও প্রিয়। ওর ভরসায় থাকলে ছেলেকে জন্ম দিতে পারতাম না ভেবে ওকে কোনও দিন ক্ষমা করতে পারব না।
ঋতুপর্ণা বিশ্বাস
নদিয়া


ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.