টুকরো খবর |
ওসি-র বিরুদ্ধে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল |
ওসি-র বিরুদ্ধে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ করলেন আসানসোলের এক আইনজীবী। আসানসোল-দুর্গাপুরের এসিপি (সেন্ট্রাল) সুনীল যাদবের কাছে আসানসোল দক্ষিণ থানার ওসি-র বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন ওই আইনজীবী এ এন শুক্ল। অভিযোগকারী আইনজীবী জানান, ২২ তারিখ পুরনো জিটি রোডের ঊষাগ্রামের কাছে একটি গাড়ির ধাক্কায় একই পরিবারের দু’জন জখম হন। তাঁদের পুলিশ আসানসোল হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়। গাড়িটি আটক করা হয়। এ এন শুক্ল জানান, জখমদের পরিবারের সদস্যেরা ব্যস্ত থাকায় তাঁদের আইনজীবী হিসেবে তিনি ২৩ ডিসেম্বর আসানসোল দক্ষিণ থানায় ফোন করে আটক গাড়িটি না ছাড়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু ২৫ ডিসেম্বর দুপুরে অভিযোগ করতে গিয়ে দেখা যায় পুলিশ গাড়িটি ছেড়ে দিয়েছে। তাঁর অভিযোগ, “কারণ জানতে চাইলে ওসি অশোক বসু জখমদের দাদা রণজিৎ রায় ও আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। অভিযোগপত্রও ফেলে দেন।” তিনি জানান, এ ব্যাপারে পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে তাঁকে না পেয়ে ২৬ ডিসেম্বর এসিপি (সেন্ট্রাল)-এর কাছে অভিযোগপত্র জমা দেন। এসিপি (সেন্ট্রাল) বলেন, “ওসি-কে অভিযোগ নিতে বলা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছে।” ওসি অশোকবাবু অবশ্য বলেন, “দুর্ব্যবহারের অভিযোগ ঠিক নয়।”
|
রাতুরিয়ায় রাতে সব্জির খেত নষ্ট করল দুষ্কৃতীরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর |
|
নিজস্ব চিত্র |
মরসুমি সব্জির খেত নষ্ট করে দিয়েছে দুষ্কৃতীরা। পুলিশের কাছে এমনই অভিযোগ করেছেন রাতুরিয়ার এক চাষি। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত চলছে।
উমাপদ দাস নামে ওই চাষি অভিযোগ করেন, দামোদরের ধারে খেতে তিনি ফুলকপি, আলু, বাঁধাকপি, টোমাটোর চাষ করেছিলেন। মঙ্গলবার রাতে দুষ্কৃতীরা তাঁর খেতের অধিকাংশ ফসল নষ্ট করে দেয়। কাটারি দিয়ে ফসল কাটার পরে তা খেতেই ফেলে রাখা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, কোনও পারিবারিক বা ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণেই এ রকম হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।
|
সব্জির খেত ‘নষ্ট’
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর |
মরসুমি সব্জির খেত নষ্ট করে দিয়েছে দুষ্কৃতীরা। পুলিশের কাছে এমনই অভিযোগ করেছেন রাতুরিয়ার এক চাষি। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত চলছে। উমাপদ দাস নামে ওই চাষির অভিযোগ, দামোদরের ধারে খেতে তিনি ফুলকপি, আলু, বাঁধাকপি, টোমাটোর চাষ করেন। মঙ্গলবার রাতে দুষ্কৃতীরা তাঁর খেতের অধিকাংশ ফসল নষ্ট করে দেয়। কাটারি দিয়ে ফসল কেটে তা খেতেই ফেলে রাখা হয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
|
অটো রাখা নিয়ে গোলমাল
নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল |
স্ট্যান্ডে অটোরিক্সা রাখা নিয়ে গণ্ডগোল হল চালকদের মধ্যে। আসানসোল উত্তর থানায় জাহাঙ্গির মহল্লায় ফাঁড়িতে এ ব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করেন কয়েক জন চালক। তৃণমূলের অসংগঠিত পরিবহণ শ্রমিক কর্মচারী নেতা রাজু অহলুওয়ালিয়ার অভিযোগ, “বুধবার সকালে কুরেশি মহল্লার মহম্মদ রহিস নামে এক ব্যক্তি জোর করে কুরেশি মহল্লার স্ট্যান্ডে অটো রাখতে যান। সেখানকার জনা তিরিশ অটোচালক তার প্রতিবাদ করায় মহম্মদ রহিস বোমাবাজি ও প্রাণনাশের হুমকি দেন।” এ দিকে মহম্মদ রহিসের দাবি, বিনা কারণে তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত শুরু হয়েছে।
|
ব্যাঙ্কে তালা ভাঙার চেষ্টা
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর |
একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের প্রধান দরজায় তালা ভাঙার চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। মঙ্গলবার গভীর রাতে কাঁকসা থানার কুলডিহায় ঘটনাটি ঘটে। তবে শেষ পর্যন্ত দুষ্কৃতীরা অবশ্য সফল হয়নি। বুধবার সকালে ব্যাঙ্কে দরজা খুলতে এসে কর্মীরাই দেখেন তালা লাগানোর জায়গায় স্ক্রুগুলি খোলা। ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে অবশ্য পুলিশের কাছে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। তবে কাঁকসা থানার ওসি পার্থ ঘোষ জানিয়েছেন, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ওই এলাকায় রাতে পুলিশি টহল বাড়ানো হবে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, সম্ভবত একদল অপেশাদার দুষ্কৃতীই এই অপকর্ম করতে এসেছিল।
|
স্থায়ীকরণের দাবি, বিক্ষোভ
নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল |
স্থায়ীকরণের দাবিতে বুধবার এলআইসি-র আসানসোল ডিভিশনাল অফিসে অবস্থান বিক্ষোভ করেন সংস্থার কয়েকশো অস্থায়ী কর্মী। নেতৃত্ব দেন আসানসোল উত্তরের বিধায়ক তথা রাজ্যের আইন ও বিচার মন্ত্রী মলয় ঘটক। মলয়বাবু এ দিন দাবি করেন, অবিলম্বে অস্থায়ী কর্মীদের পরীক্ষার মাধ্যমে স্থায়ীকরণ করতে হবে। তিনি এ বিষয়ে কার্যালয়ের সিনিয়র ডিএম বিবেককুমার আচারিয়ার সঙ্গে বৈঠকও করেন।
|
তিন দিন অভুক্ত বৃদ্ধা
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর |
তিন দিন ধরে অভুক্ত অবস্থায় রয়েছেন দুর্গাপুরের সগরভাঙার এক বৃদ্ধা। ওই বৃদ্ধার দাবি, তাঁর স্বামী মারা গিয়েছেন বছর চারেক আগে। একমাত্র মেয়েও মারা গিয়েছেন। তাঁর এক নাতি প্রতিদিন সকালে মুড়ি ও রুটি দিয়ে যেত। কিন্তু সে-ও তিন দিন ধরে না আসায় তিনি অভুক্ত রয়েছেন। বুধবার প্রতিবেশীরা পুলিশে খবর দেন। তবে পুলিশের কাছে ওই বৃদ্ধা কোনও লিখিত অভিযোগ করেননি। পুলিশ তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি বাড়িতেই থাকবেন বলে জানান। |
|