টুকরো খবর |
পর্যটকের ঢল দিঘায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • দিঘা |
|
ছবি: সুব্রত গুহ। |
রঙ-বেরঙের শীতের পোশাক গায়ে চড়িয়ে সৈকত জুড়ে পযর্টকদের দাপাদাপির পাশাপাশি ঝাউবনে হাঁড়ি-কড়াই নিয়ে চড়ুইভাতির আয়োজনবড়দিন উপলক্ষে ভিড় উপচে পড়ছে দিঘায়। লক্ষাধিক পযর্টকের ভিড়ে হোটেল-লজগুলিতে ‘ঠাঁই নেই-ঠাঁই নেই’ রব। একই অবস্থা শঙ্করপুর, তাজপুর থেকে মন্দারমনি সবর্ত্রই। পাশাপাশি দিঘায় এ বার পযর্টকদের বাড়তি পাওনা নন্দিনী মেলা। ওয়াটার স্কুটার, বিচ রাইডিং, প্যারাগ্লাইডিং এর সঙ্গে সন্ধ্যায় বিচিত্রানুষ্ঠান উপভোগ করার সুযোগ থাকছে পর্যটকদের। রয়েছে সরকারি-বেসরকারি নানা স্টলের পাশাপাশি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের তৈরি হস্তশিল্প সামগ্রীর পসরাও। দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পষর্দের প্রশাসক সৌমেন পাল বলেন, “পর্যটকদের জন্য দিঘা সৈকত জুড়ে পানীয় জল, শৌচাগারের ব্যবস্থার পাশাপাশি আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।” ব্যাপক ভিড় সামলাতে পুলিশের পক্ষ থেকেও বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উজ্জ্বলকুমার ভৌমিক ও মহকুমা পুলিশ অফিসার ইন্দ্রজি বসু জানান, অতিরিক্ত পুলিশবাহিনী রয়েছে। মোটর সাইকেল পুলিশ বাহিনীর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য রয়েছে সাদা পোশাকের পুলিশও।
|
পিকনিকের মেজাজে শহর
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
দু’দিকে দুই শহর। আর মাঝখান দিয়ে বয়ে গিয়েছে কাঁসাই নদী। নদীর চর ও দু’দিকেই অনেকটাই খোলা জায়গা তো রয়েছেই। তাই শীতের মরশুমে সেখানে দল বেধে চড়ুইভাতির আনন্দই আলাদা। নদীর ধারেই রয়েছে ক্ষুদিরাম পার্ক। শহর ঘেঁষে রয়েছে গোপগড় ইকো পার্কও। বড়দিনে দু’টি পার্কেই যেমন ভিড় জমিয়েছেন দুই শহরের মানুষ তেমনি নদীর ধারেও এত ভিড় যে পা ফেলার উপায় নেই। কোথাও আবার দল বেধে বন্ধুরা বড় বড় সাউন্ড বক্স নিয়ে হাজির হয়েছেন। রান্না ও খাওয়ার সঙ্গে চলছে নাচ-গান। কোথাও আবার শুধুই পরিবারের সকলে মিলে জমিয়ে গল্প করছেন। পাশে চলছে রান্না। এ ভাবেই বড়দিন উপভোগ করলেন দুই শহরের মানুষ। সঙ্গে রয়েছে মেলাও। প্রতি বছরই এই সময় মেলা বসে মেদিনীপুর শহরের চার্চের মাঠে। ২৫ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত মেলা চলে। মেলাতে হাজির হয়ে গিয়েছে নানা ধরনের দোকান ও বিনোদনের সামগ্রী। সন্ধের পরই দল বেধে মেলায় যাচ্ছেন সকলে। সব মিলিয়ে বড় দিন চুটিয়ে উপভোগ করছেন মেদিনীপুর ও খড়্গপুর শহরের মানুষ।
|
পার্টি অফিস ভাঙচুরের চেষ্টা
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
সিপিএমের লোকাল কমিটির অফিস ভাঙার অভিযোগ উঠল পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে। সিপিএম নেতৃত্বের অভিযোগ, রবিবার দুপুরে একদল তৃণমূল সমর্থক সাহসপুরের দলীয় কার্যালয়টি ভাঙার চেষ্টা করেন। সঙ্গে সঙ্গেই অবশ্য পুলিশেও খবর যায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যাওয়ায় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি। তৃণমূলের পক্ষ থেকেও পার্টি অফিস ভাঙচুর করার অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। কেশপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি। এক সময় কিছু মানুষ অফিসের সামনে জমায়েত করেছিলেন। তা দেখেই হয়তো পার্টি অফিস ভাঙচুর হতে পারে বলে রটেছিল এলাকায়।
|
গ্রন্থাগারে অনুষ্ঠান
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁথি |
গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান শেষ হয়ে গেল কাঁথি মহকুমা গ্রন্থাগারে। শনিবার গ্রন্থাগার দিবসের পরিসমাপ্তি অনুষ্ঠানে কাঁথি শিশুমহলের শিশুরা নাচ, গান,আবৃত্তিতে যোগ দেয়। সঙ্গীত পরিবেশন করেন দীপক রক্ষিত। ই-প্রযুক্তির যুগে গ্রন্থাগারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনাচক্রে যোগ দেন প্রশান্ত প্রামাণিক, তিমির বরণ পণ্ডা, রোহিনীকান্ত নন্দ, কাননকুমার প্রামাণিক প্রমুখ। গ্রন্থাগার দিবসের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করেন গ্রন্থাগারিক গৌতম কুমার পতি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মুকুলজ্যোতি সরকার।
|
চ্যাম্পিয়ন এবিসিডি
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁথি |
কাঁথি মহকুমা সিনিয়র ফুটবল লিগ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল ক্লাব এবিসিডি। শনিবার কাঁথি অরবিন্দ স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতার ফাইনালে তারা টাইব্রেকারে কাঁথি ভেটারেন্সকে ৪-২ গোলে পরাজিত করে। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন ক্লাব এবিসিডি-র শেখ ইকবালউদ্দিন। প্রতিযোগিতার সর্বোচ্চ গোলদাতা, সেরা গোলরক্ষক ও সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়েছেন যথাক্রমে শেখ তবারফ, জগন্নাথ মণ্ডল ও বিশ্বজিৎ নায়ক। চ্যাম্পিয়ন দল পেয়েছে নগদ ১৫ হাজার টাকা ও ট্রফি। রানার্স দলকে ট্রফি ছাড়াও ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।
|
পরিত্যক্ত ব্যাগ, আতঙ্ক ট্রেনে
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঝাড়গ্রাম ও কলকাতা |
পরিত্যক্ত ব্যাগ ঘিরে রবিবার আতঙ্ক ছড়াল টাটাগামী স্টিল এক্সপ্রেসে। ঝাড়গ্রাম স্টেশন ছাড়লে ব্যাগটি দেখতে পান যাত্রীরা। গিধনি স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়িয়ে যায় রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ। রেলপুলিশ না আসায় যাত্রীরাই ব্যাগটি প্ল্যাটফর্মে ফেলে দেন। ট্রেন ছেড়ে চলে যাওয়ার পরে রেল পুলিশ এসে ব্যাগটি উদ্ধার করে।
|
বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগ |
বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগ উঠল পিংলায়। ডোঙ্গলসা গ্রামে অজিত শী নামে এক ব্যক্তির ধানভাঙা কল ছিল। সরকারি নিয়ম মেনে বিদ্যুৎ সংযোগও নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু হুকিং করেই কল চালাতেন তিনি। দীর্ঘ দিন ধরেই এই অভিযোগ ছিল। রবিবার বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিকেরা তল্লাশি চালিয়ে তা ধরে ফেলেন। |
|