১২ বছর ধরে রাশিয়ার রাজনৈতিক কর্তৃত্ব কার্যত ছিল তাঁর হাতেই। কিন্তু, রবিবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনে ধাক্কা খেলেন প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও গত বারের তুলনায় অনেক কমে গিয়েছে তাঁর ইউনাইটেড রাশিয়া পার্টির আসন।
গত বার পার্লামেন্টের নিম্ন কক্ষ ডুমায় দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল পুতিনের দল। প্রাথমিক গণনার পরে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এ বার ডুমার ৪৫০টি আসনের মধ্যে ২৩৮টি আসন পাবে ইউনাইটেড রাশিয়া। আগামী বছর ফের প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে পুতিনের। ভোটের ফলে সেই পরিকল্পনা বানচাল হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিন্তু, জনমতের এই প্রতিফলন পুতিনের পক্ষে আদৌ শুভ নয় বলে মনে করা হচ্ছে।
পুতিন-জমানায় রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার অভাব, দুর্নীতির অভিযোগ এবং ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান বাড়া নিয়ে প্রবল অসন্তোষ রয়েছে রাশিয়ায়। গত বারের তুলনায় ডুমায় আসন বেড়েছে কমিউনিস্ট পার্টি অফ রাশিয়ান ফেডারেশনের। কট্টর জাতীয়তাবাদী ভ্লাদিমির ঝিরিনোভস্কির দলেরও আসন সংখ্যা বেড়েছে। পার্লামেন্টের পাশাপাশি ২৭টি অঙ্গরাজ্যে স্থানীয় আইনসভারও নির্বাচন হয়েছিল রবিবার। সেগুলিতেও পুতিনের দল ধাক্কা খেয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ওই অঞ্চলগুলির মধ্যে রয়েছে তাঁর জন্মস্থান সেন্ট পিটার্সবার্গও।
|
সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার অনুমতি অ্যাসাঞ্জকে |
ব্রিটেনের আদালতে উইকিলিকস ওয়েবসাইটের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আইনি লড়াইয়ের শেষ পর্ব শুরু হল। ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে অ্যাসাঞ্জকে জেরা করতে চায় সুইডেন। আগেই অ্যাসাঞ্জকে প্রত্যর্পণ করার আদেশ দিয়েছিল ব্রিটেনের হাইকোর্ট। আজ এই বিষয়ে ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানাতে অ্যাসাঞ্জকে অনুমতি দিয়েছে হাইকোর্ট। অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন উইকিলিকসের দুই প্রাক্তন স্বেচ্ছাসেবিকা। অ্যাসাঞ্জ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
|
৪০ লক্ষ ডলারের দুর্ঘটনা জাপানে |
যত দূর চোখ যায়, সবুজ আর সবুজ। মাঝখানে চুগোকু এক্সপ্রেসওয়ে। আর ঝাঁ চকচকে রাস্তার কোথাও ফেরারি, তো কোথাও মার্সিডিজ-বেন্জ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে। কোথাও আবার পড়ে রয়েছে ল্যামবরগিনি। বিশ্বের এত ‘দামি’ দুর্ঘটনা এর আগে কোথাও ঘটেছে কি না সন্দেহ। ক্ষতির পরিমাণ ছুয়েছে প্রায় ৪০ লক্ষ ডলার। সবার আগে ছুটছিল একটা লাল ফেরারি। হঠাৎই ভিজে রাস্তার উপর পিছলে গিয়ে পাশের রেল লাইনের উপর মুখ থুবড়ে পড়ে সেটি। আর কয়েক মিনিটের মধ্যে পিছন থেকে একের পর এক ১৪টা গাড়ি এসে ধাক্কা মারে একে অপরকে। এত সবের মধ্যেও মন্দের ভাল এই যে, এত বড় দুর্ঘটনার পরেও কোনও মৃত্যুর খবর নেই।
|
মা হলেন মুখতারন মাই। গত কাল বিকেলে মুলতান শহরের এক নার্সিংহোমে মুখতারনের ছেলে হয়েছে। ২০০২ সালে গ্রাম পঞ্চায়েতের ‘বিধানের’ বিরুদ্ধে সরব হয়ে গণধর্ষিতা হয়েছিলেন মুখতারন। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মীরওয়ালা গ্রামের মেয়েটি তার পর আদালতে গিয়েছিলেন। জাতীয় ও আন্তজার্তিক মহলে সেই ঘটনা নিয়ে হইচই হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে এক জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। বাকিরা বেকসুর খালাস পেয়ে যাওয়ায় সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছেন মুখতারন। ২০০৯-এ এক পুলিশ অফিসারের সঙ্গে বিয়ে হয় মুখতারনের। |