টুকরো খবর
হিলি দিয়ে গরু পাচার বাড়ছে
সন্ধে নামলেই দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত দিয়ে গরু পাচারের ঘটনা বাড়ায় উদ্বিগ্ন বাসিন্দারা। সন্ধ্যা নামলেই দুষ্কৃতীরা হিলি সীমান্ত পথে বাংলাদেশে শ’য়ে শ’য়ে গরু পাচার করছে বলে অভিযোগ। হিলির অধিকাংশ জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই। সীমান্ত সড়কগুলিতে বিএসএফ জওয়ানেরা পাহারা দেওয়ায় দুষ্কৃতীরা কৃষকের খেতের উপর দিয়ে গরু নিয়ে যাচ্ছে। অভিযোগ, বিএসএফ জওয়ানদের একাংশের মদতেই পাচার বেড়েছে। বিএসএফের তরফে সীমান্ত এলাকায় গুলি চালানোর ক্ষেত্রে বিধিনিষেধকে মূল কারণ হিসাবে দায়ী করা হয়েছে। বিএসএফ কর্তাদের ওই যুক্তি উড়িয়ে দিয়েছেন বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা প্রতি রাতে ধান, আলু ও কপির খেতের উপর দিয়ে গবাদি পশুগুলি তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ায় ফসল তছনছ হয়ে যাচ্ছে। হিলিতে কাঁটাতারের বেড়া না-থাকলেও পাচার ঠেকানো যাবে না, তা মানা যায় না বলেও অভিযোগ তাঁদের। জেলাশাসক দুর্গাদাস গোস্বামীর কানে পৌঁছেছে বাসিন্দাদের ওই ক্ষোভের কথা। উদ্বিগ্ন জেলাশাসক বলেন, “শীঘ্রই চোরাকারবারীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বিএসএফের সঙ্গেও কথা বলা হবে।”

অভিযানে উদ্ধার ৪৯টি কচ্ছপ
—নিজস্ব চিত্র
অভিযান চালিয়ে মছলন্দপুর বাজার থেকে বেশ কিছু কচ্ছপ উদ্ধার করলেন বারাসতের বন দফতরের কর্তারা। বারাসতের রেঞ্জ অফিসার সমীরকুমার ঘোষের নেতৃত্বে ১০ জনের ওই দলটি রবিবার সকালে অভিযান চালায়। বন দফতর সূত্রের খবর, সব মিলিয়ে ৪৯টি কচ্ছপ আটক করা হয়েছে। কচ্ছপগুলির ওজন প্রায় ৩০ কেজি। বাজারে এখন প্রতি কেজি কচ্ছপের মাংসের দাম ৩০০ টাকা। সমীরবাবু বলেন, “উদ্ধার হওয়া কচ্ছপগুলি অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে আনা হয়েছিল। তবে কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।” মছলন্দপুর বাজারের পাশপাশি হাবরা বাজারেও অভিযান চলে। তবে ব্যবসায়ীরা কচ্ছপগুলি সরিয়ে ফেলেছিলেন। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে মাছের গাড়িতে চাপিয়ে কচ্ছপ আনা হয়। ওপরে মাছ থাকে। নিজের ঝুড়িতে কচ্ছপ। বারাসত-সহ জেলার সমস্ত বাজারে প্রকাশ্যেই কচ্ছপের মাংস বিক্রি হচ্ছে। বন দফতর জানিয়েছে, কচ্ছপ ধরতে নিয়মিত অভিযান চালানো হবে।

অনুমতি ছাড়া খনন, আটক ইসিএলের গাড়ি
দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের ছাড়পত্র ছাড়াই কয়লা কেটে পাচার করছে ইসিএল। এই অভিযোগে ৬ গাড়ি কয়লা আটকে বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসী। রবিবার ঘটনাটি ঘটে রানিগঞ্জের নারায়ণপুরিতে। ইসিএল কিছুদিন আগে এই এলাকায় একটি ঠিকাদার সংস্থার মাধ্যমে খোলামুখ খনি চালু করে। মহকুমাশাসক সন্দীপ দত্ত জানান, দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ তাঁকে জানায়, দূষণের কোনও ছাড়পত্র না নিয়েই খনিটি চলছে। সন্দীপবাবু বলেন, “৩০ নভেম্বর সংশ্লিষ্ট এরিয়ার জেনারেল ম্যানেজারকে ওই ছাড়পত্র না পাওয়া পর্যন্ত খোলামুখ খনিতে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছি। এর পরেও কাজ চললে তা অবৈধ। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।” গ্রামবাসী বাপি মণ্ডল জানান, এ দিন ভোর থেকে খনন শুরু হয়। সকাল ৯টা নাগাদ ৬ গাড়ি কয়লা পাচার করার সময় গ্রামবাসী তা আটকান। দুপুর ১২টা নাগাদ পুলিশ গিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেয়। ইসিএলের সিএমডি-র কারিগরি সচিব নিলাদ্রী রায় জানান, খনন বন্ধ রয়েছে। আগে কাটা কয়লা যাতে কেউ চুরি করতে না পারে, সে জন্য অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

অবস্থান
রেঞ্জ অফিসারের নামে কাঠ চুরির অভিযোগ এনে রবিবার কোদালবস্তি বিটে অবস্থান বিক্ষোভে বসল ওয়েস্ট বেঙ্গল ফরেস্ট এমপ্লয়িজ ফেডারেশনের সদস্যরা।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.