ক্লাস হল হলদিয়ার মেডিক্যালে |
মেডিক্যাল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া অনুমোদন বাতিল করেছে। তার পরেও মঙ্গলবার চরম অনিশ্চয়তার মধ্যেই ক্লাস করলেন হলদিয়ার বিসি রায় মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়ারা। প্রাক্তন সিপিএম সাংসদ লক্ষ্মণ শেঠ যে কলেজের পরিচালন সমিতির সভাপতি। কলেজ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, এমসিআইয়ের তরফে কোনও নির্দেশ এখনও তাঁরা পাননি। কলেজের প্রশাসনিক আধিকারিক শ্রীমন্ত বসুর দাবি, “আমরা এখনও পর্যন্ত কোনও নির্দেশ পাইনি। ছাত্রছাত্রীরা এমসিআইয়ের অনুমোদন আছে দেখেই কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। অনুমোদন বাতিল হয়েছে, এই মর্মে কোনও নির্দেশিকা না পাওয়া পর্যন্ত নিয়মিত ক্লাস হবে।” অন্য দিকে, সংবাদমাধ্যম ছাড়া এমসিআইয়ের অনুমোদন বাতিলের কথা তাঁদেরও অজানা বলে দাবি করেছেন ছাত্রছাত্রীরা। মালদহ থেকে পড়তে আসা অনুভব সাহার বক্তব্য, “আমরা ক্লাস করেছি। এমসিআইয়ের অনুমোদন বাতিলের কথা কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়নি। তবে দিন দিন চিন্তা বাড়ছে।”
|
খড়্গপুরে স্বাস্থ্য অধিকর্তা |
খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতাল পরিদর্শন করলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা শ্যামাপদ বসাক। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে এসে কথা বলেন চিকিৎসক, নার্স থেকে রোগী ও তাঁদের পরিজনদের সঙ্গে। সঙ্গে ছিলেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সবিতেন্দ্র পাত্র। সকালে ঝাড়গ্রাম মহকুমা হাসপাতালও পরিদর্শন করেন শ্যামাপদবাবু। দুপুরে মেদিনীপুরে ফিরে জেলা স্বাস্থ্য দফতরে বৈঠক করেন। জেলার হাসপাতালগুলির পরিকাঠামো, অভাব-অভিযোগ নিয়ে আলোচনা হয়। খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের একাধিক ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা। হাসপাতালে নানা সমস্যা আছে। পর্যাপ্ত সংখ্যায় চিকিৎসক, নার্স নেই। ফলে, এক জন চিকিৎসক ছুটি নিলেই বহির্বিভাগ বন্ধ রাখতে হয়। সুপার দেবাশিস পাল বলেন, “পর্যাপ্ত পরিকাঠামো না থাকায় মাঝেমধ্যেই সমস্যা দেখা দেয়।”
|
ফেডারেশন অফ অবস্টেরিক্স অ্যান্ড গায়নোকোলজিকাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার কল্যাণী শাখার উদ্যোগে আগামী শনি ও রবিবার একটি আলোচনাচক্রের আয়োজন করা হয়েছে। প্রসবের সময়ে মহিলাদের মৃত্যুর বিভিন্ন কারণ বিষয়ে বলবেন চিকিৎসকেরা। মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকে ওই সংগঠনের তরফে দিলীপ দত্ত বলেন, “শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপাল, মালয়েশিয়া থেকে আমাদের সংগঠনের প্রায় ২৫০ জন প্রতিনিধি আসছেন। চিকিৎসক ছাড়াও প্রায় দেড়শো জন নার্স আলোচনা সভায় যোগ দেবেন।”
|
শিশুদের স্বাস্থ্যপরীক্ষা শিবির হয়ে গেল বাঁকুড়ায়। সম্প্রতি বাঁকুড়া শহরের ধর্মশালায় এই শিবির হয়। সেখানে প্রায় ৫০০ জন শিশু যোগ দিয়েছিল। আয়োজন করেছিল বাঁকুড়া জেলা চেম্বার অব কমার্স। |