|
|
|
|
|
|
|
ব্যালিস্টিক মিসাইল তার যাত্রাপথের মধ্যভাগে মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে চলে |
আগাম ঘোষণা ছাড়াই ‘অগ্নি-৪’-এর সফল পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণে অবাক হয়েছেন অনেকে। বোঝাই যায়, ডিফেন্স রিসার্চ ডেভলপমেন্ট অরগানাইজেশন (ডি আর ডি ও) দীর্ঘ প্রস্তুতির পরে নেমেছিল ওই পরীক্ষায়। গত মঙ্গলবার ওড়িশার উপকূলের কাছে বঙ্গোপসাগরের হুইলার দ্বীপ থেকে ছোঁড়া হয়েছিল অগ্নি-৪। তা গিয়ে পড়েছে ৩০০০ কিলোমিটার দূরে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, চাইলেই তাঁরা ওটিকে নিক্ষেপ করতে পারতেন ৩৫০০ কিলোমিটার দূরবর্তী জায়গায়। অগ্নি-৪-এর এই সাফল্যের সূত্রে ভারত হাত পাকাল ইন্টারমিডিয়েট রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিসাইল (আই আর বি এম) উৎপাদনে। এমন ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষমতা আছে পরমাণু বোমা বয়ে নিয়ে লক্ষ্যস্থানে ফেলার।
ব্যালিস্টিক মিসাইল হল সেই সব ক্ষেপণাস্ত্র, যারা শুধু ছুঁড়ে দেওয়ার সময়ের ধাক্কাতেই গোটা পথ চলে না। বন্দুকের গুলি বা কামানের গোলা ছোটে কেবল ছুঁড়ে দেওয়ার ধাক্কাতে। ব্যালিস্টিক মিসাইল প্রথম ধাক্কায় উঁচুতে ওঠে আকাশপানে। তার পর দীর্ঘ পথ পাড়ি দেয় পৃথিবীর আবহমণ্ডল থেকে বেশি উচ্চতায়। তখন ওই ক্ষেপণাস্ত্র চলে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে। এ ভাবে অনেকটা দূরত্ব অতিক্রম করার পর তা নেমে আসে পৃথিবীর দিকে। প্রথমে বায়ুমণ্ডল ভেদ করে কোনাকুনি ঊর্ধ্বগতি, তার পর মাধ্যাকর্ষণ-নির্ভর দীর্ঘ পথ, অবশেষে ফের বায়ুমণ্ডল ভেদ করে ভূপৃষ্ঠে লক্ষ্যস্থানে অবতরণ মোট পথের এই তিন ভাগ থাকে ব্যালিস্টিক মিসাইল-এর। |
|
রকেট বা বিমান চলে আইজাক নিউটনের তৃতীয় সূত্রের সাহায্যে। ক্রিয়ার পাল্টা কাজ প্রতিক্রিয়া। রকেটের লেজ থেকে ছিটকে বেরোয় গ্যাস। তার ধাক্কায় উল্টো দিকে ছোটে রকেট। জেট প্লেনও ছোটে এই নীতিতে। তবে তা বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে চলে বলে বাতাসের অক্সিজেন তার জ্বালানিকে পুড়তে সাহায্য করে। রকেট বা ক্ষেপণাস্ত্র চলে বায়ুমণ্ডলের ওপরে, ফলে তার জ্বালানি অক্সিজেনের সাহায্য পায় না। জ্বালানি পোড়ানোর অন্য রকম ব্যবস্থা করতে হয়।
প্রথম ব্যালিস্টিক মিসাইল তৈরির কৃতিত্ব জার্মানির। ১৯৩০-এর দশকে ওয়ার্নার ফন ব্রাউন-এর পরিকল্পনায় ও রকম ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে হিটলারের সেনাবাহিনী। প্যারিস এবং লন্ডন লক্ষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ও রকম অস্ত্রের আঘাতও হানে তারা। যুদ্ধ শেষ হলে আমেরিকা ফন ব্রাউনকে নিয়ে আসে ও দেশে। তাকে বাধ্য করে মার্কিন রকেট প্রকল্পে কাজ করতে।
ছোঁড়ার জায়গা থেকে কত দূরে গিয়ে পড়ছে ব্যালিস্টিক মিসাইল, তার বিচারে তাকে ভাগ করা হয় নানা শ্রেণিতে। হিসেবটা এ রকম ১০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব অতিক্রম করলে ক্ষেপণাস্ত্রটি শর্ট রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিসাইল (এস আর বি এম), ১০০০-৩০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত মিডিয়ম রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিসাইল (এম আর বি এম), ৩০০০-৫৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ইন্টারমিডিয়েট রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিসাইল (আই আর বি এম)। ৫৫০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে গিয়ে আঘাত হানতে পারলে তা হবে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল (আই সি বি এম)।
ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডি আর ডি ও) তৈরি হচ্ছে আগামী মাসের গোড়ায় ‘অগ্নি-৫’ বালিস্টিক মিসাইলের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের লক্ষ্যে। ‘অগ্নি-৪’-এর পরের ওই ধাপে ক্ষেপণাস্ত্রটি পাড়ি দেবে ৫০০০ কিলোমিটার পথ। অর্থাৎ, ‘অগ্নি-৫’ পুরোদস্তুর আই সি বি এম না হলেও, তার কাছাকাছি মানে পৌঁছবে। |
|
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিরাপত্তার দায়িত্ব ‘ন্যাশনাল সিকিয়োরটি গার্ড’ বা এন এস জি-র হাতে দেওয়া হবে, এমন একটা প্রস্তাব শোনা যাচ্ছে। কিছু কিছু রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসক এন এস জি’র নিরাপত্তা পেয়ে থাকেন। আবার কোথাও কোনও বড় জঙ্গি হানা ঘটলে এন এস জি নামানো হয়। এন এস জি কী? ১৯৮৬ সালে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনে তৈরি হয় এই বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। এন এস জি’র দুটি প্রধান ভাগ: স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ (এস এ জি) এবং স্পেশাল রেঞ্জার গ্রুপ (এস আর জি)। বিমান ছিনতাই এবং পণবন্দি রাখা সহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসবাদী হানার মোকাবিলায় নামানো হয় এস এ জি’কে। প্রয়োজনে এস আর জি তাদের সাহায্য করে। যে সব গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সন্ত্রাসী হানা বা অন্তর্ঘাতের আশঙ্কা থাকে তাদের নিরাপত্তা, নির্ধারিত ভি আই পি’দের নিরাপত্তা ইত্যাদি কাজে এস আর জি’দের নিয়োগ করা হয়। এস এ জি’র সদস্যদের নেওয়া হয় সেনাবাহিনী থেকে, এস আর জি’র জন্য লোক নেওয়া হয় সি আর পি, বি এস এফ ইত্যাদি কেন্দ্রীয় বাহিনী থেকে। প্রত্যেককে প্রথমে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে এন এস জি’তে আছেন প্রায় পনেরো হাজার নিরাপত্তা কর্মী। |
|
• উত্তরপ্রদেশকে চার টুকরো করার প্রস্তাব আলোচিত হচ্ছে। ভারতের এক প্রাচীন ভূখণ্ডে ৮৫ হাজার বছর আগেও প্রস্তর যুগের শিকারি ও খাদ্যসংগ্রাহক দ্বিপদেরা পদচারণা করেছে। ক্রমে গঙ্গার এই ঊর্বর অববাহিকা হয়েছে কৃষির উপযুক্ত। আর তার দখল নিয়ে চলেছে বিভিন্ন রাজশক্তির তুমুল প্রতিযোগিতা। কোশল, অযোধ্যা, মথুরা ও কুরুর শাসকদের সঙ্গে মগধ ও চেদির মহাজনপদগুলি সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে। তারও পরে মৌর্য, কুশান, গুপ্ত, হর্ষবর্ধন ও রাজপুত রাজবংশগুলির সাম্রাজ্যের মধ্যমণি থেকেছে এই অঞ্চল। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আগ্রাসনের আগে লখনউকেন্দ্রিক অবধ, আফগান-শাসিত রোহিলখণ্ড, নেপালরাজ-শাসিত কুমায়ুন-গাড়োয়াল, মরাঠা-শাসিত বুন্দেলখণ্ড এবং হিন্দু রাজা শাসিত বারাণসীতে বিভক্ত ছিল আজকের উত্তরপ্রদেশ। কোম্পানির কর্তারা একে-একে এই খণ্ডগুলি জুড়ে যখন ‘আগ্রার উত্তর-পশ্চিম প্রদেশ’ নাম দেন, সেই ১৮৩৩ সালেও এটা বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অংশ। বঙ্গদেশ থেকেই কোম্পানির রাজ্যবিস্তার আর মানচিত্রে আগ্রা প্রেসিডেন্সি কলকাতার উত্তর-পশ্চিম সীমান্তই বটে। ১৮৫৮ সালে লখনউ নবাবকে পরাস্ত করে অবধ দখল করার পর আগ্রা প্রেসিডেন্সির সঙ্গে তা যুক্ত হয়। ১৯০২ সালে লেফটেনান্ট গভর্নরের উপর ‘আগ্রা ও অবধের সংযুক্ত প্রদেশ’-এর শাসন ন্যস্ত হয়। ১৯৩৭ সালে শুধু ‘ইউনাইটেড প্রভিন্স’ নামটি রয়ে যায়। স্বাধীনতার পর রামপুর, তেহরি-গাড়োয়াল ও বারাণসীর রাজাদের রাজ্য এই প্রদেশে লীন হয়ে যায়, ’৫০ সালে নামও পাল্টে হলো ‘উত্তরপ্রদেশ’। ২০০০ সালে আবার বিভাজন, গাড়োয়াল-কুমায়ুন নিয়ে উত্তরাখণ্ড বেরিয়ে যায়। এখন আবার পশ্চিম প্রদেশ, বুন্দেলখণ্ড, অবধ প্রদেশ এবং পূর্বাঞ্চলে বিভক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী। |
|
|
• বিপন্ন বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা কিংফিশার এয়ারলাইনস-এর হাল ফেরাতে সরকার সাহায্য করবে কি না, করলে কী ভাবে করবে, সে বিষয়ে আলোচনা চলছে। বছর কুড়ি আগেও কিন্তু বেসরকারি এয়ারলাইনস বলে এ দেশে কিছু ছিলই না। ব্রিটিশ ভারতে নিয়মিত বিমান পরিবহনের ব্যবসায়িক উদ্যোগ শুরু করেছিলেন অবশ্য শিল্পপতি জে আর ডি টাটা। ১৯৩২ সালে। দেশ যখন স্বাধীন হল, মোট ন’টি কোম্পানি বিমান চালাচ্ছিল। দেশভাগের ফলে তাদের একটি, ওরিয়েন্ট এয়ারওয়েজ, চলে গেল পাকিস্তানে, রইল বাকি আট। ১৯৫৩ সালে বিমান পরিবহন সম্পূর্ণ রাষ্ট্রায়ত্ত হল, তৈরি হল দুটি সরকারি সংস্থা: আন্তর্জাতিক উড়ানের জন্য এয়ার ইন্ডিয়া, দেশের আকাশে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস। প্রায় চার দশক এই দুই সরকারি সংস্থাই ভারতীয় বিমানযাত্রীদের ওপর একচ্ছত্র সাম্রাজ্য ভোগ করেছে। ১৯৯০ সালের এপ্রিলে চালু হল ‘খোলা আকাশ নীতি’, বেসরকারি উদ্যোগীরা নানা শর্তসাপেক্ষে ব্যবসায়িক ভিত্তিতে নিয়মিত যাত্রী ও পণ্য বাহী বিমান চালানোর অনুমতি পেলেন। ক্রমশ নীতি আরও উদার হল, নতুন নতুন কোম্পানি বিমান পরিবহনে এল, অনেকে ইতিমধ্যে পাততাড়িও গোটাল, ব্যবসায় যেমন হয়। এখন এ দেশের বিমান পরিবহনে বেসরকারি সংস্থাগুলির ভূমিকাই মুখ্য, সরকারি ‘ইন্ডিয়ান’কে তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে চলতে হয়। |
|
|
• অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথ ইস্ট এশিয়ান নেশনস, সংক্ষেপে, আসিয়ান (ASEAN)। ২০১১ সালের দ্বিতীয় বাৎসরিক বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হল ১৫ থেকে ১৯ নভেম্বর, ইন্দোনেশিয়ার বালি শহরে। চুয়াল্লিশ বছর আগে ১৯৬৭ সালের অগস্ট মাসে যখন এই গোষ্ঠীটি রূপ নেয়, তখন কিন্তু ঠিক হয়েছিল পাঁচ বছরে এক বার করে বৈঠকই যথেষ্ট। ক্রমে তিন বছরে এক বার (১৯৯২), প্রতি বছরে এক বার (২০০১), এবং শেষ পর্যন্ত বছরে দুই বার (২০০৮ থেকে) বৈঠক বসার সিদ্ধান্ত হয়। ১৯৬৭ সালে এর সদস্য ছিল পাঁচটি দেশ, এখন সদস্যসংখ্যা ১০ ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপিনস, সিঙ্গাপুর, তাইল্যান্ড-এর সঙ্গে পরে যোগ দিয়েছে ব্রুনেই, মায়ানমার, কাম্বোডিয়া, লাওস, ভিয়েতনাম। উপনিবেশ-যুগ শেষ হওয়ার (ডি-কলোনাইজেশন) পরই তৈরি এই গোষ্ঠী: প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল বড় বড় শক্তিগুলির (বিশেষত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) প্রভাব প্রতিপত্তির মোকাবিলা করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় স্বাধীন রাষ্ট্রগুলির উন্নতিসাধন। পরবর্তীকালে অবশ্য জাপান ও চিন-এর সঙ্গে বোঝাপড়ার জন্যও বিশেষ ভূমিকা পালন করে চলেছে এই গোষ্ঠী। বাইরের যে প্রধান দেশগুলি নিয়মিত ভাবে উপস্থিত থাকে আসিয়ান বৈঠকে, তারা হল চিন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং ভারত। এই বছর প্রথম বার আমেরিকাও যোগ দিয়েছে বৈঠকে। দাবি করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও যেহেতু প্রশান্ত মহাসাগর-সংলগ্ন দেশ, তার স্বার্থও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার স্বার্থের সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু মার্কিন দেশের এই নতুন উদ্যমের আসল কারণ যে চিন, সেটা যথেষ্ট স্পষ্ট। এ বারের আসিয়ান বৈঠকে অন্যতম মূল আলোচ্য ছিল দক্ষিণ চিন সমুদ্রের বাণিজ্য। |
|
গ্রিস ইতালি স্পেন |
গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী জর্জ পাপান্দ্রিউ পদত্যাগ করলেন, এলেন লুকাস পাপাদেমস। প্রধানমন্ত্রী বদল হল ইতালিতেও, গেলেন সিলভিয়ো বের্লুস্কোনি, এলেন মারিয়ো মন্তি। দুই নতুন প্রধানমন্ত্রীর কেউই রাজনীতির মানুষ নন। স্পেনেও নতুন প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাহয়, পিপলস পার্টির এই নেতা বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী হোসে লুইস রদরিগেস সাপাতেরো’র সোশালিস্ট পার্টিকে বিপুল ভোটে হারিয়েছেন।
|
মায়ানমার |
মায়ানমারের নোবেলজয়ী জননেত্রী আউং সান সু চি’র ন্যাশনাল লিগ ফর ডিমক্র্যাসি পার্লামেন্ট নির্বাচনে যোগদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গণতন্ত্রের পথে মায়ানমারের অগ্রগতির সম্ভাবনা বাড়ল।
|
অগ্নি-৪ |
১৫ নভেম্বর ৩০০০ কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র অগ্নি-৪’এর সফল উৎক্ষেপণ হল বঙ্গোপসাগরের হুইলার দ্বীপ থেকে। অগ্নি-৪ পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম।
|
পেনশন |
পেনশন তহবিলে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত বিদেশি বিনিয়োগ অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা।
|
উত্তরপ্রদেশ |
উত্তরপ্রদেশকে চার ভাগে (পূর্বাঞ্চল, বুন্দেলখণ্ড, অবধ প্রদেশ এবং পশ্চিম প্রদেশ) ভাগ করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতীর প্রস্তাব অনুমোদন করল রাজ্য বিধানসভা।
|
টাকার দাম |
মঙ্গলবার ২২ নভেম্বর এক ডলারের দাম দাঁড়াল ৫২ টাকা ৭৩ পয়সা। এটাই এ পর্যন্ত টাকার সর্বকালের সবচেয়ে কম দাম।
|
সেনসেক্স |
২৩ নভেম্বর শেয়ার বাজারের সূচক সেনসেক্স নামল ১৫৪৭৮ পয়েন্টে দু’বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।
|
তহরির স্কোয়ার |
দেশের অন্তর্বর্তী সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের দাবিতে কায়রোর তহরির স্কোয়ারে বিক্ষোভ চলছে। ৩০ জন মৃত। |
|
|
|
|
|