ফরওয়ার্ড ব্লকের কোচবিহারের জেলা সম্পাদক উদয়ন গুহ বলেন, “তিন চার দিন উড়ানের পরে যদি চুক্তি বাতিল করতে হয় তাহলে সেটা কেমন চুক্তি বোঝাই যাচ্ছে। আমাদের মনে হচ্ছে ব্যক্তিগত ইমেজ বাড়াতে কোনও সংস্থাকে জোর করে রাজি করানো হয়েছিল।” কোচবিহারের জেলা কংগ্রেস সভাপতি শ্যামল চৌধুরী বলেন, “কোনও সংস্থা কী করল সেটা মানুষ বুঝবেন না। রাজ্য সরকারকে নিয়মিত উড়ানের ব্যবস্থা করতে হবে। পরিকাঠামো উন্নয়নে কেন্দ্রীয় সরকার তো ২০ কোটি টাকা খরচ করেছে।” বিজেপি’র জেলা সম্পাদক নিখিল দে বলেন, “উড়ান চুক্তিই ছিল লোকদেখানো। সেই জন্যই এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।” তৃণমূলের জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, “শাটল কর্তৃপক্ষ সূচি মেনে উড়ান না চালানোয় মানুষ বিভ্রান্ত হয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছি বিকল্প কোনও সংস্থার মাধ্যমে ফের পরিষেবা চালু করতে উদ্যোগী হওয়ার জন্য। আশা করছি, সমস্যা মিটবে।” কোচবিহার জেলা ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক রাজেন বৈদ্য বলেন, “কে চালাবে না চালাবে সেটা নিয়ে মাথা ঘামাতে চাই না। আমরা মনে করি, কেন্দ্রীয় সরকার ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সকে কাজে লাগালেই সমস্যা মিটবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আর্জি জানিয়ে চিঠি দেব।” |