শ্রীরামপুরের বন্ধ ইন্ডিয়া জুট মিলের জট সোমবারও খুলল না। এ দিন মহাকরণে শ্রমমন্ত্রীর ঘরে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে সমাধানসূত্র মেলেনি। বৈঠক শেষে শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু জানান, সরকারের প্রস্তাব শ্রমিক সংগঠন-গুলি মানলেও মিল কতৃর্র্পক্ষ মানেননি। সংগঠনগুলির সঙ্গে যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হয়েছিল তা এই নতুন প্রস্তাবে মানা হচ্ছে না বলে কর্তৃপক্ষ এ দিনের ত্রিপাক্ষিক চুক্তিতে রাজি হননি বলে তিনি জানান। মন্ত্রী বলেন, “যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির কথা মালিকপক্ষ বলছেন, সে সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। কাগজপত্র চেয়ে পাঠিয়েছি। এখন থেকে যে কোনও চুক্তিতেই শ্রম দফতর অনুমোদন দিলে তবেই তা সম্পাদন করা যাবে।” প্রসঙ্গত, সাত মাসে মিলটি তিন বার বন্ধ হয়েছে। পূর্ণেন্দুবাবু মালিকপক্ষকে বলেন, ৭ মাস আগে মিলটি যে অবস্থায় ছিল, সে ভাবেই চালু করতে হবে। এই প্রস্তাবকে শ্রমিক নেতৃত্ব সমর্থন করলেও কর্তৃপক্ষ তা মানতে রাজি হননি। তবে মন্ত্রীর সাফ কথা, “এক জন শ্রমিককেও বাদ দিয়ে মিল খোলা যাবে না। দ্বিপাক্ষিক চুক্তিতে শ্রমিক-স্বার্থ বিরোধী কিছু আছে কি না, খতিয়ে দেখতে চাই। তার পর পরবর্তী বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
|
শ্রীরামপুরের বন্ধ ইন্ডিয়া জুট মিলের জট সোমবারও খুলল না। এ দিন মহাকরণে শ্রমমন্ত্রীর ঘরে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে সমাধানসূত্র মেলেনি। বৈঠক শেষে শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু জানান, সরকারের প্রস্তাব শ্রমিক সংগঠন-গুলি মানলেও মিল কতৃর্র্পক্ষ মানেননি। সংগঠনগুলির সঙ্গে যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হয়েছিল তা এই নতুন প্রস্তাবে মানা হচ্ছে না বলে কর্তৃপক্ষ এ দিনের ত্রিপাক্ষিক চুক্তিতে রাজি হননি বলে তিনি জানান। মন্ত্রী বলেন, “যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির কথা মালিকপক্ষ বলছেন, সে সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। কাগজপত্র চেয়ে পাঠিয়েছি। এখন থেকে যে কোনও চুক্তিতেই শ্রম দফতর অনুমোদন দিলে তবেই তা সম্পাদন করা যাবে।” প্রসঙ্গত, সাত মাসে মিলটি তিন বার বন্ধ হয়েছে। পূর্ণেন্দুবাবু মালিকপক্ষকে বলেন, ৭ মাস আগে মিলটি যে অবস্থায় ছিল, সে ভাবেই চালু করতে হবে। এই প্রস্তাবকে শ্রমিক নেতৃত্ব সমর্থন করলেও কর্তৃপক্ষ তা মানতে রাজি হননি। তবে মন্ত্রীর সাফ কথা, “এক জন শ্রমিককেও বাদ দিয়ে মিল খোলা যাবে না। দ্বিপাক্ষিক চুক্তিতে শ্রমিক-স্বার্থ বিরোধী কিছু আছে কি না, খতিয়ে দেখতে চাই। তার পর পরবর্তী বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
|
সাইকেলে বাড়ি ফেরার সময়ে লরির ধাক্কায় মৃত্যু হল এক যুবকের। রবিবার রাতে দুর্ঘটনাটি ঘটে আরামবাগের তিলকচক গ্রামে। মৃতের নাম গোপাল সামন্ত (২২)। বাড়ি পুড়শুড়ার বড়দিগরুই গ্রামে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, খানাকুলের রামনগর থেকে তিনি খানাকুল-বড়দিগরুই রোড ধরে ফিরছিলেন। লরির ধাক্কায় গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। রাতেই তিনি মারা যান। |