আমেরিকায় থাকতে সম্পত্তি কিনতে হবে ২.৪ কোটি টাকার
সংবাদসংস্থা • ওয়াশিংটন |
মার্কিন মুলুককে ঠিকানা করতে হলে পকেট থেকে বের করতে হবে পাক্কা ৫ লক্ষ ডলার (প্রায় ২.৪ কোটি টাকা)। তাই দিয়ে বাড়ি কিনতে হবে সে দেশে। তবেই থাকার অনুমতি মিলবে। দেশে আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে মার্কিন সেনেটে এমনই এক আইন আনার প্রস্তাব দিলেন নিউ ইয়র্কের সেনেটর চার্লস শুমের ও উটা-র সেনেটর মাইক লি। প্রস্তাব মাফিক, অন্তত ২.৫ লক্ষ ডলারে বাড়ি কিনতে হবে ও বাড়ি সংক্রান্ত নানা ক্ষেত্র মিলিয়ে লগ্নি করতে হবে ৫ লক্ষ ডলার। তা হলেই সে দেশে থাকার ভিসা মিলবে। যা তিন বছর অন্তর নবীকরণ হবে।
শর্ত আরও আছে। সর্বশেষ বাজার দরের থেকে বেশি দামে কিনতে হবে বাড়ি। টাকা দিতে হবে নগদে। মর্টগেজ বা ঋণের সুবিধা মিলবে না। প্রতি বছর অন্তত ১৮০ দিন থাকতেই হবে সেখানে, যাতে বর্তমান আইন অনুসারে ক্রেতাকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ক্ষেত্রে কর দিতে হয়। পরিবার থাকলে, তাঁরা কোনও স্বাস্থ্য বিমা বা অন্য সামাজিক সুরক্ষাও পাবেন না। আবেদন করতে হবে কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ভিসারও। |
জরিমানা দিতেই হচ্ছে এয়ারটেলকে
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
লাইসেন্সের শর্ত ভাঙার দায়ে অভিযুক্ত ভারতী এয়ারটেলকে ৫০ কোটি টাকা জরিমানার ২৫% মেটানোর নির্দেশ দিল টেলিকম ট্রাইবুনাল টিডিস্যাট। টাকার অঙ্কে যা প্রায় ১২.৫০ কোটি। অভিযোগ ছিল, মধ্যপ্রদেশ সার্কেলে বাণিজ্যিক প্রচারের জন্য এয়ারটেল নিজেদের সিএলআই বা ‘কলিং-লাইন আইডেন্টিফিকেশন’ লুকিয়ে অন্য সংযোগ সংস্থার গ্রাহকদের ফোন করেছে। এ জন্য টেলিকম দফতর বা ডট ৫০ কোটি টাকার জরিমানা ধার্য করে সংস্থার উপর। ডটের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই টিডিস্যাটের দ্বারস্থ হয় এয়ারটেল। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই আজ ট্রাইবুনাল এক অন্তবর্তীকালীন নির্দেশে জানায় সিএলআই লুকিয়ে লাইসেন্সের শর্ত ভাঙার জন্য ৫০ কোটির ২৫% জরিমানা দিতেই হবে। এ দিকে, বেসরকারি টেলি সংস্থাগুলি যে কোনও অভিযোগে তাদের উপর ডটের ৫০ কোটি টাকা জরিমানা ধার্যের সিদ্ধান্ত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সংযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী কপিল সিবল-কে তারা জানিয়েছে, জরিমানার যৌক্তিকতা তাদের জানা জরুরি। সুযোগ চাই আত্মপক্ষ সমর্থনেরও। |
অম্বুজার উদ্যোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
নিউটাউনের ইকোস্পেস বিজনেস পার্কে রিয়্যালটি সংস্থা আরএমজেড-এর অংশ কিনে নিল অম্বুজা রিয়্যালটি। যার আয়তন প্রায় ৯ লক্ষ বর্গফুট। অম্বুজা কর্তৃপক্ষের দাবি, বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের জন্য জমি-বাড়ি-সম্পত্তি কেনার ক্ষেত্রে কলকাতার অন্যতম বৃহৎ হস্তান্তর এটি। প্রক্রিয়াটিতে উপদেষ্টা সংস্থা হিসেবে ছিল জোনস ল্যাং লাসালে। অম্বুজা রিয়্যালটির চেয়ারম্যান হর্ষবর্ধন নেওটিয়া জানান, ইকোস্পেসেই আরএমজেড-এর ওই অংশটির পাশে জমি কেনা আছে তাঁদেরও। সংস্থার দাবি, এই অধিগ্রহণের ফলে ইকোস্পেস-ই এখন কলকাতার বৃহত্তম এসইজেড নয় এমন অফিস (নন-এসইজেড অফিস)। যার আয়তন প্রায় ১৯ লক্ষ বর্গফুটের কাছাকাছি। |