টুকরো খবর |
বোনাস নিয়ে ক্ষোভ
নিজস্ব সংবাদদাতা • খাতড়া |
পুজোর বোনাস না পাওয়ায় ক্ষোভ ছড়িয়েছে খাতড়া আদিবাসী কলেজের অশিক্ষক কর্মীদের মধ্যে। এ জন্য তাঁরা চিটারইনচার্জকে দায়ী করেছেন। কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০ জন অশিক্ষক কর্মী আছেন। কলেজের অশিক্ষক কর্মী তথা পরিচালন সমিতির সদস্য সুনীল টুডু বলেন, “কলেজ থেকে অগ্রিম ৫ হাজার, ২ হাজার টাকা করে পুজোর সময় দেওয়া হত। কিন্তু এ বার তা হবে না বলে জানিয়েছেন টিচার ইনচার্জ।” অভিযোগ, “কলেজের উন্নয়নমূলক কাজে টিচার ইনচার্জের খাম খেয়ালিপনার প্রতিবাদ করেছিলাম। সেই আক্রোশে এ বার অগ্রিম টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন।” টিচার ইনচার্জ অলক ভৌমিক বলেন, “এটা কলেজের সিদ্ধান্ত।”
|
স্কুলে অব্যবস্থা
নিজস্ব সংবাদদাতা • বাঁকুড়া |
হঠাৎ পরিদর্শনে গিয়ে বাঁকুড়া ২ ব্লকের আদিবাসী অধ্যুষিত একটি প্রাথমিক স্কুলের অব্যবস্থা দেখতে পেলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি। বৃহস্পতিবার দুপুরে বারোমেশিয়া প্রাথমিক স্কুলে গিয়ে তিনি শিক্ষকদের হাজিরা থেকে মিড-ডে মিল নিয়ে অভিযোগ শোনেন। পরে তিনি বলেন, “দুপুর ১২টায় দিয়ে দেখি স্কুলে তালা ঝুলছে। দু’জন শিক্ষকের কেউ আসেন নি। মিড-ডে মিল নিয়েও অনেক অভিযোগ পেয়েছি। জেলাশাসককে সমস্ত বিষয় জানিয়ে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|
ভাতার দাবি, ঘেরাও-বিক্ষোভ
নিজস্ব সংবাদদাতা • সারেঙ্গা |
প্রত্যেক প্রতিবন্ধীকে মাসিক ভাতা, দুঃস্থদের ইন্দিরা আবাস যোজনায় বাড়ি তৈরি করে দেওয়া-সহ ১৪ ব্লক অফিস ঘেরাও করলেন শ’পাঁচেক প্রতিবন্ধী। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে সারেঙ্গায়। পরে বিডিও-র কাছে তাঁরা স্মারকলিপি দেন। এ দিন বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রতিবন্ধী সম্মিলনীর বাঁকুড়া জেলা কমিটির সদস্য বাদল রুহিদাস। তিনি বলেন, “ব্লকে প্রায় ২ হাজার প্রতিবন্ধী আছেন। অথচ মাত্র ৪৫ জন ভাতা পাচ্ছেন। সরকারি ভাবে নানা সুযোগসুবিধা পাওয়ার কথা থাকলেও কিছুই পাচ্ছেন না প্রতিবন্ধীরা।” বিডিও বিশ্বনাথ সমাজদার বলেন, “প্রতিবন্ধীদের বেশ কয়েকটি দাবি যুক্তিসঙ্গত। তবে ব্লক স্তরে সব দাবি পূরণ করা সম্ভব নয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।”
|
ব্লক অফিসে তালা
নিজস্ব সংবাদদাতা • মানবাজার |
এক বছর আগে ১০০ দিনের প্রকল্পে কাজ করে এখনও মজুরী মেলেনি। এই অভিযোগে বৃহস্পতিবার পুঞ্চা ব্লক অফিসের মূল দরজায় তালা ঝুলিয়ে দিলেন স্থানীয় রাঙ্গাগোড়া গ্রামের বাসিন্দারা। পরে, বিডিও আশ্বাস দেওয়ার পরে তাঁরা দরজার তালা খুলে দেন। শ্রমিক সৌমেন সহিস, নীলকমল দাসদের অভিযোগ, “এক বছর আগে রাঙ্গাগোড়া থেকে বামুনডিহা পর্যন্ত রাস্তা তৈরির কাজ করেছি। অর্ধকে টাকা এখনও বকেয়া রয়েছে।” বিডিও বিল্বদল রায় বলেন, “তাঁদের অভিযোগ সর্ম্পকে বিশদ খোঁজ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|
বাড়িতে চুরি
নিজস্ব সংবাদদাতা • বাঁকুড়া |
একটি বাড়ির দরজার তালা ভেঙে জিনিসপত্র নিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি বাঁকুড়া শহরের কেন্দুয়াডিহি এলাকার। বুধবার সন্ধ্যায় পড়শিরা জানতে পারেন। বাড়ির লোকেদের অভিযোগ, “ছুটিতে বাইরে গিয়েছিলাম। সেই সুযোগে ঘরের গয়না ও বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম দুষ্কৃতীরা নিয়ে গিয়েছে।”
|
পোস্ত চাষে মানা
নিজস্ব সংবাদদাতা • বাঁকুড়া |
পোস্ত চাষ বিরোধী প্রচার শুরু করল বড়জোড়া থানা। লিফলেট ছড়িয়ে, গ্রামে-গ্রামে গিয়ে পুলিশ কর্মীরা বাসিন্দাদের পোস্ত চাষ করতে নিষেধ করছেন। বড়জোড়ার আইসি শিশির মিত্র বলেন, “পোস্ত চাষ দণ্ডনীয় অপরাধ। তাই সতর্ক করা হচ্ছে। |
|