টুকরো খবর
সিপিএম বুথ লেভেল এজেন্ট দিতে পারবে না
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ‘অবনতি’র ফলে ভোটার তালিকা সংশোধনের সময়ে পূর্ব মেদিনীপুরের ৫০০ বুথে তারা বুথ লেভেল এজেন্ট (বিএলএ) দিতে পারবে না বলে নির্বাচন কমিশনকে জানাল সিপিএম। নির্বাচন কমিশন বৃহস্পতিবার ভোটার তালিকা সংশোধন নিয়ে সর্বদল বৈঠক ডেকেছিল। সেখানে সিপিএমের তরফে গিয়েছিলেন রবীন দেব এবং সুখেন্দু পাণিগ্রাহী। তাঁরা রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক সুনীল গুপ্তকে একটি চিঠি দেন এবং মৌখিক ভাবেও কিছু অভিযোগ জানান। সুনীলবাবু পরে বলেন, “সিপিএমের নেতারা লিখিত ভাবে জানান, ভোটার-তালিকা সংশোধনের সময়ে তাঁরা পূর্ব মেদিনীপুরের ৫০০ বুথে বিএলএ দিতে পারবেন না। আর মৌখিক ভাবে তাঁরা বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্যই তাঁরা ওই বুথগুলিতে বিএলএ দিতে পারছেন না।” কমিশন সূত্রের খবর, সিপিএম ওই বৈঠকে রাজ্যের প্রধান শাসকদল তৃণমূলের নাম করেই তাদের বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাস’-এর অভিযোগ তুলেছে। তাদের অভিযোগ, পূর্ব মেদিনীপুরে তৃণমূলের ‘সন্ত্রাস’-এ জন্যই বামপন্থীরা ৫০০ বুথে বিএলএ দিতে পারবেন না। তৃণমূল অবশ্য ওই বৈঠকে কোনও প্রতিনিধি পাঠায়নি। এ দিনের বৈঠকের পরে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, আগামী ১২ অক্টোবর খসড়া ভোটার তালিকা টাঙানো হবে। ওই তালিকা সংশোধনের কাজও ওই দিন থেকেই শুরু হবে। চলবে ১ নভেম্বর পর্যন্ত। ২০১২ সালের ১ জানুয়ারি যাঁদের ১৮ বছর বয়স হবে, তাঁরা এই পর্বে ভোটার তালিকায় নাম তুলতে পারবেন। কংগ্রেসের তরফে ওই বৈঠকে যোগ দেন দলের রাজ্য নেতা দেবব্রত বসু। তিনি ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চালানোর আবেদন জানান।

নন্দীগ্রামে ৭ নিখোঁজের খোঁজে এ বার সিআইডি
নন্দীগ্রামের নিখোঁজ সাত জনকে জীবিত বা মৃত, কোনও অবস্থাতেই আদালতে হাজির করাতে পারেননি জেলার পুলিশ সুপার। তাই এর তদন্তের দায়িত্ব জেলা পুলিশের হাত থেকে নিয়ে সিআইডি-কে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি জে এন পটেল ও বিচারপতি অসীম রায়ের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে, ১৭ নভেম্বর হাইকোর্টে ওই সাত জনকে জীবিত অবস্থায় অথবা তাঁদের মৃতদেহ হাজির করতে হবে। যদি সিআইডি-র মনে হয় যে, নিখোঁজদের হাড়গোড় বা কঙ্কাল পাওয়া গিয়েছে, তা হলে সেগুলোও আদালতে আনতে হবে। ২০০৭ সালের নভেম্বরে সিপিএমের নন্দীগ্রাম ‘পুনর্দখল’ অভিযানের সময়েই মহেশপুর এবং তার লাগোয়া এলাকা থেকে কয়েক জন নিখোঁজ হয়ে যান। এখনও তাঁদের সন্ধান মেলেনি। আদালত তাঁদের হাজির করানোর জন্য জেলা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু তারা সাত জনের কোনও খোঁজ দিতে পারেনি। রাজ্যের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তপন মুখোপাধ্যায় জানান, পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার এ দিন হাইকোর্টে একটি রিপোর্ট জমা দেন। তাতে তিনি বলেছেন, ঘটনার দিন রাজনৈতিক দলের তাড়া খেয়ে ৪৫ জনের একটি দল এলাকা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিল। তাঁদের মধ্যে অন্যেরা ফিরে এলেও সাত জন ফিরে আসেননি। এই নিয়ে মামলা হয়েছে, পুলিশ তদন্ত করেছে। ২২ জনকে অভিযুক্তও করেছে। কিন্তু নিখোঁজ ব্যক্তিদের কোনও সন্ধান মেলেনি। পুলিশ এখনও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ডিভিশন বেঞ্চ জেলা পুলিশের এই ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করে। তার পরেই তদন্তের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় সিআইডি-র হাতে।

মাতঙ্গিনী স্মরণে
মাতঙ্গিনী হাজরার আত্মবলিদান দিবস স্মরণে বৃহস্পতিবার নানা অনুষ্ঠান হল পূর্ব মেদিনীপুরে। ১৯৪২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তমলুকে থানা দখল অভিযানের সময়ে ব্রিটিশ পুলিশের গুলিতে শহিদ হন মাতঙ্গিনী হাজরা-সহ বেশ কয়েক জন বিপ্লবী। ঐতিহাসিক ওই ঘটনা স্মরণে এ দিন জেলার তমলুক, মহিষাদল-সহ নানা জায়গায় শহিদ দিবস পালন করে বিভিন্ন সংগঠন ও রাজনৈতিক দল। তমলুক শহরের কোর্ট ময়দান সংলগ্ন মাতঙ্গিনীর শহিদবেদীতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে পুরসভা, তাম্রলিপ্ত জনকল্যাণ সমিতি-সহ বিভিন্ন সংগঠন। মাতঙ্গিনীর জন্মস্থান হোগলা ও শ্বশুরবাড়ি আলিনান গ্রামে স্মরণসভার আয়োজন হয়েছিল। শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লক অফিস প্রাঙ্গণে এ দিন জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পাশাপাশি মূর্তিতে মাল্যদান ও আলোচনাসভার আয়োজন ছিল। তমলুকের নিমতৌড়িতে শহিদ মাতঙ্গিনী প্রতিবন্ধী পুনর্বাসন কেন্দ্রেও অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল। বিকেলবেলা আলিনান গ্রামের শহিদ মাতঙ্গিনী বালিকা বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আলোচনাসভায় বক্তব্য রাখেন হাওড়ার আমতার কংগ্রেস বিধায়ক অসিত মিত্র, পূর্ব মেদিনীপুরের সহ-সভাধিপতি তৃণমূলের মামুদ হোসেন, শহিদ মাতঙ্গিনী পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শোভা সাউ, সহ-সভাপতি বিভাস কর প্রমুখ। বিকেলবেলা মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে প্রজ্ঞানন্দ স্মৃতি ভবনে অনুষ্ঠান হয়। প্রবীণ স্বাধীনতা সংগ্রামীদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী।

পুজোর শৃঙ্খলা, উদ্যোগ কাঁথিতে
আসন্ন পুজোর দিনগুলিতে কাঁথিবাসীকে ‘সুশৃঙ্খল’ ও ‘মনোরম’ পরিবেশ উপহার দিতে ‘গ্রিন পুলিশ’ ব্যবহার করবে কাঁথি পুরসভা। পুরসভার কাউন্সিলর ও বিধায়ক দিব্যেন্দু অধিকারী এ কথা জানিয়ে বলেন, “পুরসভার এই গ্রিন পুলিশের কাজ হবে মূলত পুজোর সময়ে শহরের যানজট সামলানো।”পুজোর সময়ে শহরের শান্তি-শৃঙ্খলা নিয়ে মহকুমাশাসকের দফতরে ক’দিন আগে এক বৈঠক হয়। বৈঠকে মহকুমাশসক সুমিত গুপ্ত, এসডিপিও ইন্দ্রজিৎ বসু, পুরপ্রধান সৌমেন্দু অধিকারী ও কাঁথি থানার আইসি সুব্রত বারিক উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়। পুজোর সময়ে শহরের ট্রাফিক-ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের মাধ্যমে দীর্ঘ দিনের যানজট সমস্যা সমাধানে পুলিশ ও পুরসভা যৌথ ভাবে উদ্যোগী হবে বলেও ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়। তার পরেই পুরসভা গ্রিন পুলিশ প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়। রাস্তায় জেব্রা ক্রশিং, বেহাল হয়ে থাকা অটো-সিগন্যালিং ব্যবস্থা সচল করার কথাও ভাবা হয়েছে। শুধুই যান চলাচল নিয়ন্ত্রণই নয়, বিদ্যুৎ বা টেলিফোনের খুঁটিতে ঝোলানো বেআইনি ব্যানার-হোর্ডিং খুলে ফেলারও সিদ্ধান্ত হয়েছে। পুজো-মণ্ডপে মাইক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণেও এ বার কড়া হচ্ছে পুরসভা ও পুলিশ। এ দিকে, চাঁদার জুলুম বন্ধ, প্লাস্টিক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে জনগণকে সজাগ করা-সহ একাধিক দাবিতে কাঁথি শহরের ‘ব্যবসায়ী সমন্বয় সমিতি’র পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার মহকুমাশাসক, এসডিপিও,পুরপ্রধান ও কাঁথি থানার আইসি-র কাছে ডেপুটেশন দেওয়া হয়।

হোটেল মালিক খুনে ধৃত এক
মাস ছ’য়েক আগে এগরার হোটেল মালিক খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত চার জনের মধ্যে এক জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃত নান্টু মাইতি ওরফে দীপককে বৃহস্পতিবার কাঁথি এসিজেএম আদালতে তোলা হলে ১৪ দিন জেলহাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। গত ৩০ মার্চ রাতে মাংস রান্না করতে রাজি না হওয়ায় এগরার প্রাক্তন পুরপ্রধান তপনকান্তি করের ছেলে সঞ্জীব ও তাঁর তিন বন্ধু হোটেল মালিক তপন জানাকে মারধর করেন বলে অভিযোগ। ঘটনার দু’দিন পরে কলকাতার একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় তপনবাবুর। মৃতের বাবা চিত্তরঞ্জনবাবু ওই চার জনের বিরুদ্ধে থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। পেশায় কনস্টেবল সঞ্জীব হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন পেয়ে গিয়েছিলেন আগেই। অন্য তিন অভিযুক্ত নান্টু মাইতি, প্রভঞ্জন দাস ও সুরজিৎ সাহা পলাতক ছিলেন। আগাম জামিনের আবেদন নাকচ হয়ে যাওয়ায় নান্টু মুম্বই পালিয়ে যাওয়ার ছক কষছিলেন। বুধবার হাওড়া স্টেশন থেকে নান্টুকে ধরে পুলিশ। অন্য দুই অভিযুক্তের খোঁজ চলছে বলে জানিয়েছেন এগরা থানার ওসি সুধাংশু লায়েক।

সম্মেলন করতে বাধা নারী-কমিটিকে, নালিশ
‘সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন বিরোধী গণতান্ত্রিক মঞ্চ’-এর সহযোগী সংগঠন ‘নারী ইজ্জত বাঁচাও কমিটি’কে সম্মেলন করার অনুমতি দিল না পুলিশ-প্রশাসন। বৃহস্পতি ও শুক্রবার ঝাড়গ্রামের একটি প্রেক্ষাগৃহে ওই সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। বৃহস্পতিবার ওই সম্মেলনের আমন্ত্রিত অতিথিরা ঝাড়গ্রামে এসে পৌঁছলে তাঁদের স্টেশনেই আটকে দেয় পুলিশ। মঞ্চ’র সম্পাদক অশোকজীবন বলেন, এ দিন মনিপুরের একটি মহিলা মানবতাবাদী সংগঠনের তিন সদস্য ছাড়াও কলকাতা ও ঝাড়খণ্ড থেকে মোট ৯ জন মানবাধিকার কর্মী ঝাড়গ্রামে আসেন। দুপুরে তাঁরা ট্রেন থেকে নামতেই স্টেশনেই আটকে দেয় যৌথ বাহিনী। বর্তমান সরকার মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিচ্ছে।” আমন্ত্রিতদের পক্ষে দেবলীনা বলেন, “আমরা মহকুমাশাসকদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলেও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, স্টেশন থেকে এক পা এগোলেই আমাদের গ্রেফতার করা হবে।” শেষ পর্যন্ত ঝাড়গ্রামের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ইন্দ্রদেব ভট্টাচার্য স্টেশনে এসে দেবলীনাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। বিকেলের ট্রেনে ওই ৯ জন ফিরে যান।

ধানজমিতে দেহ
বৃহস্পতিবার ঝাড়গ্রাম থানার আগুইবনি এলাকা থেকে এক প্রৌঢ়ের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নাম অর্জুন মুর্মু (৫৫)। বাড়ি স্থানীয় নিরামিষিপুর গ্রামে। নিহতের পরিজনেরা পুলিশকে জানিয়েছেন, বুধবার রাতে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন অর্জুনবাবু। আর ফেরেননি। বৃহস্পতিবার সকালে গ্রামের অদূরে ধানজমিতে তাঁর দেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন বাসিন্দারা। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের সন্দেহ, সর্পদষ্ট হয়ে ওই প্রৌঢ়ের মৃত্যু হয়েছে। ময়না-তদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত ভাবে জানা যাবে।

সাত দিনের পুলিশি হেফাজতে মার্শাল
প্রাক্তন মাওবাদী নেতা গুরুচরণ কিস্কু ওরফে মার্শালকে গ্রেফতার করে বৃহস্পতিবার হাজির করা হল ঝাড়গ্রাম এসিজেএম আদালতে। ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে বেলপাহাড়ির দলদলির জঙ্গল রাস্তায় বিস্ফোরণ-সহ খুন, রাষ্ট্রদ্রোহ, হামলা-নাশকতার ৮টি পুরনো মামলার অভিযুক্ত মার্শালকে ৭ দিন পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেয় আদালত। জনগণের কমিটির আন্দোলন পর্বে সাংগঠনিক নীতির বিরোধিতা করে মাওবাদী দল থেকে বিতাড়িত হন মার্শাল।

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ভূপতিনগরে মৃত বৃদ্ধ
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেলেন এক বৃদ্ধ। ভূপতিনগর থানার পাঁউশি গ্রামে বুধবার দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ওই গ্রামেরই বাসিন্দা সুধাংশু মান্না গাছে উঠে ডাল কাটতে গিয়েছিলেন। গাছ থেকে পাশের বিদ্যুতের তারের সংস্পর্শে আসেন। সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান সুধাংশুবাবু।

হাতকামান উদ্ধার
তিনটি হাতকামান উদ্ধার হল পাঁশকুড়ার হাউর এলাকায়। বৃহস্পতিবার সকালে হাউর স্টেশন সংলগ্ন রেল ক্রসিংয়ের কাছে রাস্তার ধার থেকে ওই হাতকামানগুলি উদ্ধার করে পাঁশকুড়া থানার পুলিশ। এই নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ালেও কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি। পুরনো ওই হাতকামানগুলি কে বা কারা রাস্তার ধারে ফেলে রেখে গেল তা-ও জানা যায়নি।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.