পুজো কমিটির তরফে জানানো হয়, এ বার বাজেট প্রায় ১৪ লক্ষ টাকা। কমিটির সম্পাদক বিল্লেশ্বর মণ্ডল জানান, প্রথমে ঠিক হয়েছিল। পঞ্চমীতে পুজো উদ্বোধনের পরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু এখন পরিকল্পনা হয়েছে, জেলাশাসক বা মহকুমাশাসকের মাধ্যে ভূমিকম্প বিধ্বস্তদের সাহায্যের জন্য মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে টাকা পাঠানো হবে। অন্য দিকে, প্রতি বছরের মতো এ বার ৪০তম বর্ষেও দৃশ্যাবলী দিয়েই মানুষের মন জয় করতে চাইছে বেনাচিতির অগ্রণী। প্রবীণ শিল্পী অশোক চট্টোপাধ্যায়ের তুলির টানে এ বার এখানে দেখা যাবে শস্য, শ্যামলা গ্রাম বাংলার অনন্য রূপ। মা আসবেন অন্নপূর্ণা রূপে। পুজোর বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা। দক্ষিণ ভারতের একটি মন্দিরের আদলে হচ্ছে মণ্ডপ। উদ্যোক্তারা জানান, আলোকসজ্জাতেও এ বার পরিবর্তন আনা হচ্ছে। উদ্যোক্তাদের পক্ষে রাজীব শ্যাম বলেন, “আশা করি এ বারও শিল্পাঞ্চলবাসী খুশি করতে পারব।” |