জল নিকাশির জন্য উঁচু নর্দমা সহ জবরদখলকারীদের উচ্ছেদ করে যাতায়াতের জন্য ফুটপাথ তৈরির দাবিতে দু ঘন্টা ধরে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন বাসিন্দারা। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের বারদুয়ারি এলাকায় বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটে। পরে পূর্ত দফতর ও প্রশাসনের কর্তারা ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে অবরোধ উঠে যায়। হরিশ্চন্দ্রপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে হরিশ্চন্দ্রপুর-২ ব্লক পর্য়ন্ত আড়াই কিমি রাস্তার জন্য আরআইডিএফ তহবিলের ১ কোটি ৭৭ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ওই রাস্তার কাজ করছে পূর্ত দফতর। কিন্তু রাস্তার দু’ধারে থাকা বেশ কিছু জবরদখলকারীকে উচ্ছেদ না করেই রাস্তা তৈরি হচ্ছে বলে অভিযোগ। পাশাপাশি বাসিন্দাদের দাবি, নর্দমা ছাড়া ওই রাস্তা তৈরি করা হলে তা নষ্ট হয়ে যাবে। চাঁচলের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অশোক সরকার বলেন, “ভূমিসংস্কার দফতরকে মাপজোক করতে বলা হয়েছে। পূর্ত দফতরের তরফে নিকাশি নালার জন্য প্রকল্প তৈরি করে পাঠানো হয়েছে।”
|
কাজের নাম করে নিয়ে গিয়ে প্রায় ৩ মাস দুই কিশোরীকে বিহারে আটকে রাখা হয়েছিল। স্বেছাসেবী সংস্থার সহযোগিতায় দুজনকে উদ্ধার করল উত্তর দিনাজপুর পুলিশ। বিহার পুলিশ ও ওই সংস্থার সহযোগিতায় বৃহস্পতিবার বিহারের রোহতাস জেলার কারাঞ্চ থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। ১২ ও ১৪ বছর বয়সী ওই দুই কিশোরী সুকো ও মমতা বর্মনের বাড়ি কালিয়াগঞ্জ থানার অনন্তপুর এলাকায়। পঞ্চম ও চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ওই দুই কিশোরী সম্পর্কে দুই বোন। অভিযান চালানোর সময়ে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। যে বাড়ি থেকে ওই দুই কিশোরীকে উদ্ধার করা হয় সেই বাড়ির মালিক জব্বর আলি, তার ছেলে এনতাজ আলি সহ স্থানীয় ৪ জন অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে বিহার পুলিশ।
|
বসা নিয়ে আইনজীবী-মহকুমাশাসক বিরোধ চলছেই। বিরোধের জেরে বৃহস্পতিবারও মালদহের চাঁচল সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট (এসডিএম) কোর্টে কাজ হয়নি। মহকুমাশাসকের অপসারণের দাবিতে পথে নেমেও আন্দোলন শুরু করেন আইনজীবীরা। বৃহস্পতিবার চাঁচল বাসস্ট্যান্ডে একটি পথসভা করেন তাঁরা। মহকুমাশাসক তাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করছেন বলে অভিযোগ আইনজীবীদের।
|
ফুলহারের জল কমল। বৃহস্পতিবার সকালে বিপদসীমার নিচে নেমে এসেছে ফুলহারের জলস্তর। ফলে এদিন সকালেই নদী থেকে বিপদ সংকেত তুলে নেওয়া হয়েছে বলে সেচ দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে। সেচ দফতর জানায়, এদিন সকালে নদীর জলস্তর ২৭.৪০ মিটার উচ্চতায় দাঁড়িয়েছে! যা লাল সীমার থেকে ৩ সেন্টিমিটার কম। নদীর জলস্তর নামতে শুরু করায় স্বস্তিতে সেচ দফতর ও প্রশাসন।
|
বীরপাড়া ও জয়গাঁর ৩-৪ জন ব্যবসায়ী অপহরণের ছক করতে গিয়ে ধরা পড়ল ২ জন। এদের মধ্যে এক জন অসমের অপর জন বীরপাড়ার বাসিন্দা। বুধবার রাতে মাদারিহাটে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে এক ডেরা থেকে তাদের ধরা হয়। অসমের স্বাধীন মচাহারি নামের ওই অভিযুক্তকে এর আগে এক বার ছিনতাইয়ের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। এবার স্থানীয় এক যুবক শিবু খটিয়ার সঙ্গে যোগসাজস করে সে স্থানীয় ৩-৪ জন ব্যবসায়ীকে অপহরণের ছক কষে বলে জানিয়েছে। |