রামপুরহাট মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা আয়োজিত প্রথম বিভাগীয় ফুটবল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলা হয়েছে শুক্রবার। মুখোমুখি হয়েছিল মাড়গ্রাম সোনালি স্পোর্টিং ক্লাব ও রামপুরহাটের শুভেচ্ছা স্পোর্টিং ক্লাব। ১-০ গোলে মাড়গ্রামের দল জয়ী হয়। তারা স্বর্গীয় কান্তিপদ গুহ বিজয়ী ট্রফি পায়। আর রামপুরহাটের দলটি পেয়েছে স্বর্গীয় রত্মাকর চৌধুরী ট্রফি। তবে খেলার প্রথমার্ধে কোনও দলই গোল করতে পারেনি। দ্বিতীয়ার্ধের ১০ মিনিটের মাথায় একমাত্র গোলটি করে ম্যাচের সেরা হন সোহেল শেখ। প্রতিয়োগিতার শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়ের পুরস্কার পান মাড়গ্রামের জসিমউদ্দিন শেখ। এ দিন উপস্থিত ছিলেন মহকুমাশাসক ও মহকুমা পুলিশ আধিকারিক। অন্য দিকে, ১৪ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় বিভাগীয় ফুটবল প্রতিযোগিতায় স্বর্গীয় আবুল বাসার ট্রফি পায় রামপুরহাট জুনিয়র ফুটবল কোচিং সেন্টার। রানার্স হয় রামপুরহাট সবুজ সঙ্ঘ। তাদের স্বর্গীয় সূর্যকান্ত চক্রবর্তী ট্রফি দেওয়া হয়। রামপুরহাট জুনিয়র কোচিং সেন্টার ১-০ গোলে জয়ী হয়েছে। |
সাঁইথিয়া স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত কানাইলাল ঘোষ ও চিত্তরঞ্জন পাল স্মৃতি লিগ কাম নক আউট ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল বোলপুর ইয়ং টাউন ক্লাব। স্থানীয় কামদাকিঙ্কর স্টেডিয়ামে শনিবার চূড়ান্ত খেলায় বোলপুরের দলটি ২-১ গোলে মাড়গ্রাম সোনালি স্পোর্টিং ক্লাবকে হারায়। ওই খেলায় সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন বোলপুর ইয়ং টাউন ক্লাবের সুদীপ্ত বীরবংশী প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন মাড়গ্রামের আকবর আলি। এবং অনুপম ভট্টাচার্য সেরা গোল রক্ষকের পুরস্কার পেয়েছেন। |
‘জঙ্গলমহল কাপ-২০১১’-র বাঁকুড়া জেলা চ্যাম্পিয়ন হল বারিকুল একাদশ। সোমবার বারিকুল থানা লাগোয়া মাঠে জেলা স্তরের ফাইনাল খেলায় ১-০ গোলে সিমলাপাল একাদশকে বারিকুল হারায়। প্রতিযোগিতায় জেলার সারেঙ্গা, রাইপুর, রানিবাঁধ, সিমলাপাল, বারিকুলের ১৫৮টি দল যোগ দিয়েছিল। উপস্থিত ছিলেন রাজ্য পুলিশের ডিআইজি (মেদিনীপুর রেঞ্জ) বিনীতকুমার গোয়েল, বাঁকুড়া পুলিশ সুপার প্রণব কুমার প্রমুখ। অন্য দিকে, এই প্রতিযোগিতার পুরুলিয়া জেলার চূড়ান্ত খেলায় বোরো থানার ফুটবল জয়ী হয়েছে। মঙ্গলবার বাঘমুণ্ডিতে এই খেলায় অযোধ্যা সারনা স্পোর্টিং ক্লাবকে ১-০ গোলে পরাজিত করে বসন্তপুর আদিবাসী বিএসপি ক্লাব। উপস্থিত ছিলেন পুরুলিয়া পুলিশ সুপার সুনীলকুমার চৌধুরী প্রমুখ। |
রঘুনাথপুর মহকুমা ফুটবল প্রতিযোগিতার প্রথম ডিভিশন ও সুপার ডিভিশনে চ্যাম্পিয়ন হল এন এম জি জাকড়া এবং এস জি এইচ জি দিগারডি। শনিবার খেলাগুলি হয়েছে। রঘুনাথপুর মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার পরিচালনায় ‘এ টিম’ ময়দানে গত ১৭ জুলাই থেকে প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল কবিরাজ স্মৃতি চ্যাম্পিয়নশিপ (প্রথম ডিভিশন) ও দেবী প্রসাদ সিংহ দেও (সুপার ডিভিশন) স্মৃতি চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম ডিভিশনে ৫১টি দল ও সুপার ডিভিশনে ১০টি দল যোগ দিয়েছিল। ফাইনালে রঙ্গিলাডি সবুজ সঙ্ঘকে ২-০ গোলে হারায় এন এম জি জাকরা। অন্য খেলায় কে এস কে এস ইউ ফুসড়া বাইদকে ১-০ গোলে হারায় দিগারডি। |
বালমুকুন্দ চ্যালেঞ্জ ট্রফি নক আউট ফুটবল প্রতিযোগিতায় জয়ী হল জুলুডি আদিবাসী মঙ্গল সঙ্ঘ। ৮ সেপ্টেম্বর থেকে রঘুনাথপুর ২ ব্লকের মুলডি গ্রামের মাঠে খেলা শুরু হয়। প্রতিযোগিতায় এলাকার ৮টি আদিবাসী ফুটবল দল যোগ দিয়েছিল। রবিবার ফাইনাল হয়। প্রতিযোগিতার পরিচালক দল মুলডি আদিবাসী মিউ সাগেন ক্লাবকে ২-১ গোলে হারায় জুলুডি। |
মঙ্গলবার থেকে শুরু হল ‘সোনামুখী চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০১১’। স্থানীয় ফ্রেন্ডস সার্কেল ক্লাবের পরিচালনায় এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা হবে ২৭ সেপ্টেম্বর। সোনামুখীর শিবেরবাঁধ একাদশ, ধানশিমলা তরুণ সঙ্ঘ, ছান্দার একাদশ ও দুর্গাপুর নিউ বয়েজ ক্লাব এতে যোগ দিয়েছে। এ দিন মুখোমুখি হয় শিবেরবাঁধ একাদশ ও ধানসিমলা তরুণ সঙ্ঘ। |
মুরারই থানার গুসকিরা গ্রামের গুসকিরা বান্ধব সমিতি জেলায় আজ একটি পরিচিত নাম। গুসকিরা বান্ধব সমিতি এলাকার একটি ফুটবল ক্লাব যারা গ্রামের ছেলেমেয়েদের নিয়ে রামপুরহাট মহকুমা ফুটবল খেলছে। শুধু তাই নয়, জেলার স্তরের বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় এই ক্লাবের ছেলেরা যোগ দিচ্ছেন। খেলার সূত্রে গ্রামের অনেক যুবক সরকারি কাজে যুক্ত হতে পেরেছেন। এত কিছুর পরেও খেলার মাঠ সংস্কার না হওয়ায় তাঁদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে মাঠ সংস্কার করার দাবি তুলেছেন তাঁরা। |
• বিশ্বকর্মা পুজো উপলক্ষে রবি ও সোমবার নলহাটি থানার সোনারকুণ্ড গ্রামে ফুটবল প্রতিযোগিতা হয়েছে। দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে এই প্রতিযোগিতা হয়ে আসছে স্থানীয় হাইস্কুল মাঠে। এ বার মোট ১৬টি দল যোগ দিয়েছিল। জয়ী হয় গোবরাজলি ফুটবল ক্লাব। তারা ১-০ গোলে কুশুমজলি আদিবাসী ক্লাবকে পরাজিত করে। ম্যান অব দ্য ম্যাচ, ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট ও সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার পেয়েছে গোবরাজলি ফুটবল ক্লাব। এই প্রতিযোগিতার উদ্যোক্তা সোনারকুণ্ডু মৈত্রী সঙ্ঘ।
• রামপুরহাট থানার খরুণ গ্রামে উদ্বোধনী মিলনী সঙ্ঘের পরিচালনায় রবিবার থেকে শুরু হল ৮ দলীয় ফুটবল প্রতিযোগিতা। রবিবারের খেলায় আমোদপুর প্লেয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন রামপুরহাট ফুটবল অ্যাকাডেমিকে ১-০ গোলে পরাজিত করে।
• পুরুলিয়ার সাঁতুড়ির গড়শিকাতে হয়ে গেল ৫ দিনের ফুটবল টুর্নামেন্ট। গড়শিকা নিউ ফুটবল টিমের উদ্যোগে হওয়া এতে ৪৮টি দল যোগ দিয়েছিল। গড়শিকার হাটতলা মাঠে ফাইনালে কেশরগড় রিক্রিয়েশন ক্লাবকে ২-০ গোলে হারায় শুশুনিয়া ডাঙা ফুটবল সঙ্ঘকে।
• মানভূম ক্রীড়া সংস্থার পরিচালনায় কমলাশিল্ড চ্যাম্পিয়ন হল পুরুলিয়ার দুলমি গ্রিন অ্যাসোসিয়েশন। ১৭ সেপ্টম্বর মানভূম ক্রীড়া সংস্থার মাঠে তারা টাইব্রেকারে পুরুলিয়ার শ্রীমনপুর নেতাজি সুভাষ ক্লাবকে হারায়। ৯ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া ৮টি দল যোগ দিয়েছিল। |