|
|
|
|
ক্লাব বনাম দেশ যুদ্ধ মিটেও মিটছে না |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ক্লাব বনাম দেশ বিতর্ক অন্য দিকে মোড় নিল। বিকেলে ফেডারেশনের তরফে প্রেসিডেন্ট প্রফুল্ল পটেল বৈঠক করে জানিয়েছিলেন, সব ক্লাবই ফুটবলার ছাড়তে রাজি হয়ে গিয়েছে। সুনীল ছেত্রী দিল্লি থেকে কলকাতা আসছিলেন ক্লাবের অনুশীলনে যোগ দিতে। সন্ধেবেলা কর্তারা তাঁকে ফোন করে জানান, আর কলকাতা আসতে হবে না। তিনি যেন দিল্লিতেই থেকে যান। সন্ধে পর্যন্ত মোহনবাগন-ইস্টবেঙ্গল নিশ্চিন্ত ছিল ডেম্পো এবং পুণে এফ সি-ও মহেশ গাউলি, সুব্রত পালদের ছেড়ে দিচ্ছে। রাতের দিকে পুণে জানিয়ে দেয়, সুব্রত পাল ও জেজেকে তাঁরা কোনও ভাবেই ছাড়বে না। ডেম্পোও জানিয়ে দেয়, তারা প্লেয়ার ছাড়ার কথা ভাবছে না। মোহনবাগান কর্তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন, তাঁরাও প্লেয়ার ছাড়বেন না।
নবী এবং জুয়েল রানাকে দিল্লি যেতে বলা হয়েছিল। রাতে তাঁদের বলা হয়, মঙ্গলবারই ক্লাবের অনুশীলনে যোগ দিতে। ইস্টবেঙ্গল জানায় মেহতাব ও হরমনজিৎ খাবড়াকে তারা ছাড়বে না। যে তিন জন ফুটবলারকে আগে ছাড়া হয়েছিল তার বাইরে অন্য কোনও প্লেয়ার ছাড়া হবে না।
সন্ধেয় ফেডারেশন কর্তারা ছিলেন যুদ্ধজয়ীর মেজাজে। ঘোষণা করেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে দল রওনা হবে ১২ অগস্ট। রাতের দিকে ব্যাপারটা যথেষ্ট জটিল আকার ধারণ করেছে। মোহনবাগান সুনীল ছেত্রীকে জানিয়েছে, আজ মঙ্গলবার ক্লাবের প্র্যাক্টিসে যোগ দিতে হতে পারে। ফেডারেশেন কর্তারা চেষ্টা করছেন ডেম্পোর প্রধান শ্রীনিবাসন ডেম্পোকে দিয়ে প্লেয়ার ছাড়িয়ে আনতে। |
|
|
|
|
|