পর্দার বাইরে রাজেশ শর্মা-র মুখোমুখি হলেন শান্তনু চক্রবর্তী
বাংলা ছেড়ে বেশি দিন থাকতে হবে বলে, মুম্বই যেতে চান না?
রাজেশ: আজকে আমি এক জন পেশাদার অভিনেতা এবং নিজেকে মনেপ্রাণে এক জন বাঙালি বলেই ভাবি। মনেই হয় না, আমি পঞ্জাবি পরিবার থেকে এসেছি। তাই কলকাতা ছেড়ে মুম্বইতে বেশি দিন পড়ে থাকতে মন সায় দেয় না।
বাংলা ছবির ‘মন্দ লোক’, একটা রাফ অ্যান্ড টাফ লুকও রয়েছে, রাস্তায় বেরোলে মেয়েরা ভয়টয় পায়?
রাজেশ: ভেরি ফানি (হো হো করে হেসে)। মন্দ লোক, ভাল মানুষ এটা তো রিল লাইফে, রিয়েলে নয়। ভয়টয় পাবে কেন। বরং ওরা আমার ফ্যান।
নায়কের থেকে খলনায়কের চরিত্রে আপনাকে বেশি দেখা যায়? নায়কের চরিত্র এতটাই না-পসন্দ?

রাজেশ: আমি মূলত মঞ্চ থেকে আসা অভিনেতা। নায়ক বা খলনায়ক চরিত্র যা-ই হোক না কেন, প্রত্যেক চরিত্রের সার্থক রূপ দেওয়াই আমার কাজ। পরিচালকের উপর নির্ভর করে তাঁরা আমাকে কোন চরিত্রে বেছে নেবেন। এক দিন পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তী আমায় ‘প্রতিবাদ’ ছবিতে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বিপরীতে একটা নেগেটিভ চরিত্রে কাস্ট করেন। ছবি সুপার-ডুপার হিট হল। ব্যস, নেগেটিভ চরিত্রে আমি পর পর অনেকগুলো ছবিতে অভিনয় করে ফেললাম। অথচ অপর্না সেনের ‘পারমিতার এক দিন’ হল আমার প্রথম ছবি। ছবির নায়ক আমিই। যথেষ্ট পজিটিভ চরিত্র। অথচ নেগেটিভ রোলে আমায় করতে হয় অভিনয়।
ভাল হিন্দি বলা সত্ত্বেও হাতে গোনা কয়েকটি ছবিতে আপনাকে দেখা গেছে। মুম্বইতে না থাকা, নাকি নতুন ধারার ছবি ছাড়া কাজ করবেন না। কারণটা ঠিক কী?
রাজেশ: ‘খোসলা কা ঘোসলা’, ‘পরিণীতা’, ‘ইশকিয়াঁ’, ‘নো ওয়ান কিলড জেসিকা’ এই চারটে ছবিতে আমায় দেখেছেন। এই চারটে ছবিতেই দর্শকরা আমায় মনে রেখেছেন। দিনের পর দিন মুম্বইতে পড়ে থাকলে হয়তো প্রচুর ছবিতে কাজ পাওয়া যেত, কিন্তু ওই যে বললাম মনেপ্রাণে বাঙালি হওয়ার জন্য বেশি দিন নিজের ঘরদোর ছেড়ে মুম্বইতে পড়ে থাকার পক্ষপাতী আমি নই।
আপনার ছোটবেলা, পড়াশোনা?
রাজেশ: আমরা পঞ্জাবি মধ্যবিত্ত পরিবার। বাবা স্বর্গীয় গুরুচরণ শর্মা, মা অমরজিৎ শর্মা। ভবানীপুর আদর্শ হিন্দি হাই স্কুলের ছাত্র। থাকতাম রাসবিহারীতে। আমাদের পাশে থাকতেন চক্রবর্তী পরিবার। বনেদি পরিবার। বাংলা ভাষা শিখেছি ওঁদের পরিবারের সঙ্গে মিশে। দুর্গাপুজো, বিজয়া সম্মেলনীতে রবীন্দ্রনাথের ‘ছুটি’ নাটক অভিনয় করেছিলাম। আর আদর্শ হিন্দি হাই স্কুলে শিখেছি শুদ্ধ হিন্দি বলাটা। বাড়ির পাশেই ‘মুক্তাঙ্গন’-এ প্রচুর বাংলা নাটকও দেখেছি।
অভিনয়ে এলেন কী ভাবে?
রাজেশ: মুক্তাঙ্গনে বাংলা নাটক আমায় টানত। মাত্র ১৭ বছর বয়সে নাটকের দলে যোগ দিই। ক্রমে ক্রমে তৃপ্তি মিত্রের ‘গুড়িয়া কী ঘর’ নাটকে সুযোগ এল। তার পর উষা গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘রঙ্গকর্মী’-তে সুযোগ আসে। আর আমি পার্ট টাইম অভিনয়ে বিশ্বাস করতাম না। তাই আমি ফুলটাইম অভিনেতা হয়ে গেলাম। ১৯৮৬ সালে আমার বাবা মারা গেলেন। আমার নাটক করে তেমন রোজগার হত না। তখন ঠিক করি সিনেমা, সিরিয়ালে আমাকে কাজ করতে হবে। অপর্না সেন ‘পারমিতার এক দিন’ ছবিতে বড় চরিত্রে কাস্ট করলেন।
ফুলটাইম নাট্যকর্মী থাকাকালীন বাসু ভট্টাচার্যের ‘আস্থা’, শ্যামানন্দ জালানের ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’-এর অফার ফিরিয়ে দিয়েছিলেন?
রাজেশ: ওই যে বললাম, সেই সময় ‘রঙ্গকর্মী’র প্রতি আমার একটা দায়বদ্ধতা ছিল। তাই বাসুদা, শ্যামানন্দজির ছবির অফার ফিরিয়েছি। আমি বরং প্রচুর থিয়েটার ওয়ার্কশপ করেছি সেই সময়।
সিরিয়াল দিয়ে শুরু আপনার পেশাদারি অভিনয় জীবন। অথচ আজকাল খুব একটা দেখা যায় না, কেন বলুন তো?
রাজেশ: এটা ভাববেন না ডাক পাই না, বা ডেট নিয়ে সমস্যা। তবে টেলিফিল্ম আমার খুব পছন্দের। এই মুহূর্তে ফিল্মেই একটু বেশি ফোকাসড বলতে পারেন।
অপর্না সেন থেকে সন্দীপ রায়, স্বপন সাহা থেকে দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায় প্রত্যেকের ছবিতেই আপনি স্বচ্ছন্দ। এটা কি তৃপ্তি মিত্র, উষা গঙ্গোপাধ্যায়ের স্কুলিং-এ থাকার জন্য সম্ভব হয়েছে?
রাজেশ: আমি আজ যেখানে দাঁড়িয়ে আছি, সেটা ওঁদের জন্যই। উষাদি হাতে ধরে আমায় সমস্ত কিছু শিখিয়েছেন। চলন-বলন, কথাবার্তা, মানুষের সঙ্গে মেলামেশা সব কিছুই। উনি বলেন, ভাল অভিনেতা হতে গেলে ভাল মানুষ হওয়া প্রয়োজন। বরাবর সেটাই হওয়ার চেষ্টা করি। মনপ্রাণ দিয়ে অভিনয়টা করি। যে কোনও চরিত্র, যে কোনও পরিচালকের সঙ্গেই আমি স্বচ্ছন্দ।
‘গুড লুকিং’ নন বলে কোনও আক্ষেপ?
রাজেশ: কোনও আক্ষেপ নেই। যে দিন অপর্না সেন আমাকে ‘পারমিতার এক দিন’-এ কাস্ট করেছিলেন, তখন চকোলেট ইমেজের খুব চল ছিল। উনি ধারণাটা ভেঙে দিয়ে আমায় কাস্ট করেছিলেন।
টলিউড, বলিউডের আগামী কোন ছবিতে আপনাকে দেখা যাবে?
রাজেশ: সলমন খান প্রযোজিত ‘চিল্লাড় পার্টি’ রিলিজ করেছে। রিঙ্গোর ‘সিস্টেম’ রিলিজের মুখে। অনিকেত চট্টোপাধ্যায়ের ‘গোড়ায় গণ্ডগোল’, দেবাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘আটটা আটের বনগাঁ লোকাল’, সৃজিৎ মুখোপাধ্যায়ের ‘২২শে শ্রাবণ’, হিন্দিতে হৃদয় শেঠির ‘ভ্যান নম্বর ৪০৪৮’, মিলন্দ নাথুরিয়ার ‘ডার্টি পিকচার’-এ নাসিরউদ্দিন শাহ, বিদ্যা বালন এবং আমি। আরও বেশ কিছু ছবির কথাবার্তা চলছে।

ছবি: শান্তনু চক্রবর্তী
মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর নতুন ঠিকানা চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের
lখবরে প্রকাশ, মহাকরণ থেকে ফেরার সময় মুখ্যমন্ত্রীর গাড়ির পেছনে ছুটে ‘আলোর হদিশ’ পেয়েছে এক কিশোর। ভাগ্যিস ছেলেটি রাতের বেলায় দৌড়েছিল, দিনের বেলায় তো আর মুখ্যমন্ত্রীর গাড়ির পিছনে আলো জ্বলত না!
বোধিসত্ত্ব। বড়িশা
lপরিবর্তনের পর রাজ্যের কলেজগুলো বেশ জমিয়ে সোশাল ফাংশনের প্রস্তুতি চলছে। গানের জন্য ‘টিম রঞ্জনা’র বেশ চাহিদা। হাস্যকৌতুকে গৌতম দেব হটকেক! সেকেন্ড অপশন অবশ্য রেজ্জাক মোল্লা! একেবারে হাসিয়ে কঁকিয়ে দেবেন। শুধু এক জন ‘মূকাভিনয় শিল্পী’র সন্ধান চলছে!
সুশান্ত ঘোষাল। কালনা
lটু জি স্পেকট্রাম স্ক্যামে টেলিমন্ত্রী এ রাজাকে আগেই সরিয়ে দেওয়া হয়। এ বার দেওয়া হল বস্ত্রমন্ত্রী দয়ানিধি মারানকে। ‘রাজা তোর কাপড় কোথায়?’ এ প্রশ্ন আগেই উঠেছিল। এ বার দেখছি, মারান সাহেবও ‘বস্ত্রচ্যুত’ হলেন। আচ্ছা, হয়েছে তো টেলি কেলেঙ্কারি, কিন্তু এত কাপড়চোপড় ধরে টানাটানি হচ্ছে কেন বুঝছি না!
বাপী। ব্যান্ডেল
lবছর পুরনো সাঁইথিয়া রেল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসেবে রেড সিগন্যাল উপেক্ষার কথা সম্প্রতি জানা গেল। আবার রেলমন্ত্রকের কর্তারা মনে করেন কালকা মেলের মতো দুর্ঘটনা রোধ করার জন্য প্রয়োজন একটানা চলে ক্লান্ত ইঞ্জিনগুলোকে মাঝে মাঝে ‘লাল কার্ড’ দেখিয়ে বিশ্রামে পাঠানো। আর নিরাপত্তা এবং গোয়েন্দা দফতর, সঙ্গে সাধারণ মানুষ সতর্ক থাকলে (মানে তো সেই লাল সংকেতই) হয়তো রোধ করা যেত মুম্বই সন্ত্রাসের পুনরাবৃত্তি। নাঃ, ‘লাল’-এর প্রয়োজন কিন্তু ফুরোয়নি!
লালবাবু। বাঘাযতীন
lমমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দীনেশ ত্রিবেদীকে রেলমন্ত্রীর ‘বেদি’তে বসাইবার সিদ্ধান্ত লইয়া দলের অন্য সাংসদদের রেলমন্ত্রী হইবার স্বপ্নকে ‘মুকুল’-এ বিনষ্ট করিলেন!
রহস্যময়। চন্দননগর
lপ্রথম জন: ‘শহরের মুখ’ পরিষ্কার করতে উঠেপড়ে লেগেছে কলকাতা পুরসভা।
দ্বিতীয় জন: করবে না, চৌত্রিশ বছর মুখ যে মুখোশে ঢাকা ছিল!

হীরালাল শীল। কলেজ স্ট্রিট
l‘অভিষেক বচ্চন বাবা হতে চলেছেন’ কথাটা আগে জানতে পারলে পরিচালক নিশ্চয়ই অমিতাভের সিনেমার নাম রাখতেন, ‘দাদু হোগা তেরা বাপ’!
অরূপরতন আইচ। কোন্নগর
lবাজারদর দেখে মনে হচ্ছে, গুণবান বা গুণবতী হওয়ার থেকে, ‘বেগুণ’ হতে পারাটাই বোধ হয় বেশি ভাল!
রিঙ্কা বসু। বেহালা
টেলিফোনের রিসিভারটা হাত থেকে পড়ে যায় আর কী! ওপার থেকে যে গলাটি ভেসে আসছে, সেটি বড় চেনা। কোনও রকমে বাবাকে (সাহিত্যিক শচীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়) ডেকে ফোনটা তুলে দিলাম। পরে জানলাম, বাবার লেখা ‘নিধুবাবুর টপ্পা’ ছবিতে উনি নিধুবাবুর চরিত্রে অভিনয় করতে রাজি হয়েছেন। চিত্রনাট্য নিয়ে বসতে চান। বাবা যদি অনুগ্রহ করে ওঁর ফ্ল্যাটে যান। ঠিক হল পরের রবিবার সকাল দশটায় পরিচালক শচীন অধিকারী ও বিকাশ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে যাওয়া হবে ওঁর ফ্ল্যাটে। ওঁর অনুমতি নিয়ে আমিও চললাম। স্টাডি-রুমে মাটিতে লাল কার্পেটের ওপর বসার ব্যবস্থা। ছাদ থেকে মেঝে পর্যন্ত দেওয়াল জুড়ে বইয়ের তাক। প্রচুর বই। নিয়মিত যে পড়া হয় তা দেখলেই বোঝা যায়। নীচের তাকে হারমোনিয়াম আর তবলা।
শুভেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়
একটু পরেই ঢুকলেন উনি। সাদা আদ্দির পাঞ্জাবি, নীল সুতোর কাজ করা। মনে হল, ছায়াছবিতে ওঁকে যা দেখেছি, আসল রূপের অনেকটাই তাতে অধরা থেকে গিয়েছে। ফরসা গায়ের রং, নয়নবিমোহন হাসি। বাবা পড়তে শুরু করলেন চিত্রনাট্য। কয়েকটি দৃশ্য পড়ার পর বাবার দু’টি হাত ধরে বললেন, ‘নিধুবাবুর জীবন নিয়ে কী খেটেছেন আপনি। এত কথা জানতামই না। আপনার সঙ্গে আরও আগে কেন আলাপ হল না, বলুন তো!’ নিজেই ডায়রি বার করে ডেট দিয়ে দিলেন দুই পরিচালককে।
আমি এ বার কথা বলার সুযোগ পেয়ে গেলাম। বললাম, ‘‘বসুশ্রীতে আপনার ‘অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’ আমি ছ’বার দেখেছি।’’
মৃদু হাসলেন। বললেন, ‘পরে যখন ছবিটা আমি দেখেছি, মনে হয়েছে ঠিক হয়নি অভিনয় সব জায়গায়। দেখো, এই ছবিতে সেই ভুল আর হবে না।’
‘নিধুবাবুর টপ্পা’ আর ছবি হয়নি। কিন্তু সেই এক দিনের স্মৃতি আজও উজ্জ্বল হয়ে আছে হৃদয়ের মণিকোঠায়।
পিপুফিসু ছেড়ে জাগুন।
এ শহর শুধু দেখে বারবার, নড়তে নড়তে রাত যে কাবার,
পোড়া কপালের সবই তো সাবাড়,
আর একটু জোরে ভাগুন।
জলের কামান দাগুন।
একটু তো কাজে লাগুন।
পোড়া ক্ষত জুড়ে দহনের জ্বালা, মেটাই তোমায় দিয়ে ঘুঁটে মালা,
জানি না কী হবে ফল, কলকাতা দমকল
একুশে জুলাই: রাজনৈতিক চাপে না পেরে
সি পি এম নিম্নচাপে খেলছে।

দেবশ্রী পাল, হাওড়া
ক্ষমা করিনি
স্ত্রীর অকাল প্রয়াণে আমার একমাত্র কন্যা পারলৌকিক কাজের প্রস্তুতি নিচ্ছে। ক্রিয়াকর্মের জন্য আগের দিন ওর মাসিরা দমদম গোরাবাজারের একটি দোকান থেকে একখানা শাড়ি কিনে এনেছিল। কিন্তু কাপড়খানা পরতে গিয়ে ও দেখল, আঁচলের কাছ থেকে প্রায় ছ’ইঞ্চি কাটা। ওর মাসিরা তৎক্ষণাৎ শাড়িখানা বদলে আনার জন্য ওই দোকানে গেল। সঙ্গে আমিও। কিন্তু দোকানদারের এক উদ্ভট অভিযোগ, এটা আপনারা ব্লেড দিয়ে কেটেছেন, সুতরাং বদল হবে না। ইচ্ছাকৃত ভাবে শাড়িখানা কেটে তার বদলে একই দামের, একই কোয়ালিটির আর একখানা শাড়ি চাইবার মধ্যে কোনও স্বার্থ বা দুরভিসন্ধি থাকতে পারে না। বিশেষ করে তৎকালীন শোকস্তব্ধ পরিবেশে। কিন্তু এ কথা দোকানদার বা তার কর্মচারীদের বোঝানো গেল না। শত অনুরোধ ও যুক্তি প্রদর্শন বিফলে গেল। পরে অবশ্য আমার বন্ধুর দেওয়া অন্য একখানা নতুন কাপড় পরে আমার কন্যা তার মায়ের পারলৌকিক ক্রিয়া সম্পন্ন করল।
প্রণবকুমার চট্টোপাধ্যায়
কলকাতা-৬৫

মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর
নতুন বিভাগ। চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম।
এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের।

ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১
Golpo Rabibasariyo Anandamela



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.