|
|
|
|
|
|
পূর্ব কলকাতা: লেকটাউন, বারাসাত
নাজেহাল পথচারী |
ফুটপাথে দখলদারি |
সত্যজিৎ চক্রবর্তী |
পথচারীরা যাচ্ছেন রাস্তা দিয়েই। কারণ, ফুটপাথ জুড়ে দোকান। ফলে যানজট হচ্ছে। পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুরসভাকে জানানো সত্ত্বেও সমস্যার সমাধান হয়নি।
পথচারীদের অভিযোগ, বারাসতের কেএনসি রোডের দক্ষিণপাড়া মোড় থেকে হরিতলা মোড় পর্যন্ত ফুটপাথ কার্যত অসংখ্য হোটেল, গ্যারাজ ও দোকানের দখলে চলে গিয়েছে। রাস্তার এই অংশে দু’টি উচ্চ বিদ্যালয়, কলেজ, থানা -সহ কয়েকটি সরকারি দফতরের সদর কার্যালয় এবং বারাসত শহরের অন্যতম বড় বাজার রয়েছে। নানা থানা ও সংশোধনাগার থেকে বিচারপ্রার্থীদের বারাসত জেলা আদালতে নিয়ে আসা -যাওয়ার এক মাত্র রাস্তা হল এই কেএনসি রোড। কিন্তু রাস্তাটি সঙ্কীর্ণ। তার উপরে কোনও ডিভাইডার নেই।
|
 |
পথচারীদের অভিযোগ, ফুটপাথ দখল করে বাঁশের খুঁটি পুঁতে দোকানগুলি তৈরি হয়েছে। দোকানের সঙ্গে লাগানো কাঠের ঝাঁপগুলির জন্য ফুটপাথে হাঁটা কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। বারাসত থানা পার হলেই হরিতলার দিকের রাস্তার ডান দিকের ফুটপাথ জুড়ে গ্যারাজ, হোটেল রয়েছে। হরিতলার মোড়ের পরে ফুটপাথে ব্যবসায়ীরা কাঁচা সব্জির ব্যবসা করেন। এ ছাড়াও রাস্তা দখল করে ভ্যান, ম্যাটাডর দাঁড় করিয়ে দোকানের মালপত্র ওঠানো -নামানো তো চলেই।
নিত্যযাত্রী তন্ময় খান বলেন, ‘‘ব্যবসায়ীরা ফুটপাথ দখল করে বসে থাকেন। রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে গেলে গাড়িতে ধাক্কা খেতে হয়। কেএনসি রোডে যানজট ও গাড়ির ধাক্কা এখন গা -সওয়া ঘটনা।’’ |
 |
উত্তর ২৪ পরগনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর ) সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জা বলেন, “ফুটপাথ দখলমুক্ত করতে গেলে পুরসভাকে উচ্ছেদ অভিযানে নামতে হবে। আমরা সাহায্য করব।”
বারাসত পুরসভার চেয়ারম্যান তৃণমূলের সুনীল মুখোপাধ্যায় বলেন, “উচ্ছেদ করার জন্য জেলা -প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি। বিশেষ কাজ হয়নি। আবার কথা বলব।”
|
রজতজয়ন্তী |
গত তিন বছর ধরে নির্বাচনের সময় পাড়ার সব ক’টি দেওয়ালকে লিখনমুক্ত রেখেছেন তাঁরা। পার্ক সার্কাস ময়দান সংলগ্ন ‘ওরিয়েন্ট রো-উই কেয়ার কমিটি’র সদস্যেরা। ওরিয়েন্ট রো-তালবাগান এলাকার বিভিন্ন পরিবারের ৬০ জন সদস্যকে নিয়ে ওই কমিটি পাড়ায় বৃক্ষরোপণ থেকে শুরু করে আবর্জনা সাফ, সবই করে থাকে। ১৯৮৬ সালে চার বন্ধুর হাত ধরে যে কমিটির যাত্রা শুরু, সম্প্রতি সেটিরই রজতজয়ন্তী পালিত হল। স্থানীয় একটি আবাসনের কমিউনিটি হল-এ শুরু হয়েছিল সেই অনুষ্ঠান। |
|
|
 |
|
|