নিকলের খোঁজে সিবিআই দ্বারস্থ ইন্টারপোলেরই
খিল ভারতীয় গোর্খা লিগের সভাপতি মদন তামাংয়ের হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত নিকল তামাং এখন কোথায়? প্রায় এক বছর ধরে নিখোঁজ নিকলের সন্ধান পাওয়ার জন্য এ বার ইন্টারপোলের সাহায্য চাইল সিবিআই।
ওই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসারদের ধারণা, নেপাল, এমনকী আমেরিকাতেও লুকিয়ে থাকতে পারেন নিকল। সে-ক্ষেত্রে ইন্টারপোলের সাহায্য ছাড়া সেখান থেকে তাঁকে ধরে আনা সম্ভব নয়। সিবিআইয়ের অনুরোধ মেনে নিকলের নামে ‘রেড কর্নার নোটিস’-ও জারি করেছে ইন্টারপোল। কারও নামে এই নোটিস জারি করার অর্থ, সব দেশের পুলিশের কাছে সেই ব্যক্তির ছবি এবং তাঁর সম্পর্কে তথ্য পাঠানো হবে। কোথাও তাঁকে দেখা গেলে গ্রেফতার করে জানাতে হবে ইন্টারপোলকে।

নিকল তামাং
অখিল ভারতীয় গোর্খা লিগের সভাপতি মদন তামাং ২০১০ সালের ২১ মে দার্জিলিঙের ক্লাব সাইড রোড এলাকায় আততায়ীর হাতে খুন হন। ধারানো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয় তাঁকে। গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে আন্দোলনে নেমে জনমুক্তি মোর্চা রাজ্য সরকারের সঙ্গে কী চুক্তি করতে চলেছে, তা ফাঁস করে দেবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন মদন তামাং। ২১ মে তিনি ক্লাব সাইড রোডে একটি সভার আয়োজন করেন। সভার প্রস্তুতি পর্বের তদারকির সময় এক দল মোর্চা-সমর্থক তাঁর উপরে হামলা চালায়। সেখানেই খুন করা হয় তাঁকে। সেই হত্যাকাণ্ডের তদন্তে নামে রাজ্য গোয়েন্দা পুলিশ সিআইডি। মদন তামাং খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে
২০১০ সালের ১৫ অগস্ট মোর্চার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নিকল তামাং গ্রেফতার হন। তাঁকে শিলিগুড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। তার সাত দিন পরে, ২২ অগস্ট নিকল তামাং সিআইডি-র হেফাজতে থাকা অবস্থাতেই পিনটেল ভিলেজ থেকে পালিয়ে যান। আর খোঁজ পাওয়া যায়নি। নিকলের স্ত্রী কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন। তার ভিত্তিতে হাইকোর্ট সিবিআই-কে এই মামলার তদন্তে নামার নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে মদন-হত্যা মামলার তদন্তভারও নেয় সিবিআই।
Previous Story Uttarbanga Next Story



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.