টুকরো খবর |
|
খনি অঞ্চলে ধস রুখতে যৌথসমীক্ষা নিজস্ব সংবাদদাতা• দুর্গাপুর |
পরাশকোলের মতো ঘটনা যাতে ফের না ঘটে তা রুখতে ইসিএল ও পুলিশ যৌথ ভাবে খনি এলাকায় সমীক্ষা চালাবে। তার ভিত্তিতে ধস রুখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মঙ্গলবার দুর্গাপুরে ইসিএলের কোলিয়ারির সিজিএমদের সঙ্গে বৈঠক করেন বর্ধমানের পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর। পরে তিনি বলেন, “যে কোনও ভাবে অবৈধ খনন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। তা নিশ্চিত করতে যা যা করার তা করা হবে।” মাস ছয়েক আগেই কেন্দ্রীয় কয়লা মন্ত্রী শ্রীপ্রকাশ জয়সোয়াল এসে অভিযোগ করেছিলেন, কয়লা চুরি রুখতে সক্রিয় নয় রাজ্য। তবে বিধানসভা নির্বাচনের সময় থেকেই অবৈধ কয়লা কারবার কিছুটা স্তিমিত রয়েছে। রাজ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য পাল্টে যাওয়ার পরে কয়েক জন মাফিয়াকে ধরাও হয়। কিন্তু এরই মধ্যে পরাশকোলে ছাই ধসে সন্তান-সহ দুই বাবার মৃত্যুর পরে অবৈধ খনন এবং ইসিএল-পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠেছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে এ দিনের বৈঠক। সেখানে হাজির ছিলেন দুর্গাপুর এবং আসানসোলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং এসডিপিও (দুর্গাপুর)-ও। পুলিশ সুপার জানান, কোন কোন এলাকা বিপজ্জনক, শুক্রবারের মধ্যে ইসিএলের তরফে দুর্গাপুর ও আসানসোলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের কাছে তার রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে। ইসিএলের কাজোড়া এরিয়ার সিজিএম রাধিকারঞ্জন কিশোর বলেন, “পুলিশের কাছ থেকে কার্যকর পদক্ষেপের আশ্বাস মিলেছে। প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।”
|
বজ্রাঘাতে মৃত্যু নিজস্ব সংবাদদাতা• বুদবুদ |
বজ্রাঘাতে মঙ্গলবার বিকালে মানকরে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতরা হলেন নুমিত্রা মেটে (৪০) ও অষ্টম বাগদি (২৬)। প্রথম জনের বাড়ি মানকর মালিপাড়ায়। দ্বিতীয় জন ভাতকুণ্ডা গ্রামের বাসিন্দা। বজ্রাঘাতের ঘটনায় আরও পাঁচ জন জখম হয়েছেন। তাঁদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ দিন তাঁরা মাঠে চাষের কাজ করছিলেন। হঠাৎ বজ্রপাত হয়। জখমদের প্রথমে মানকর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁদের স্থানান্তরিত করা হয় বর্ধমানে।
|
শিল্পতালুকে বিক্ষোভ নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর |
|
কারখানার ঘরে। নিজস্ব চিত্র। |
রাতুরিয়া-অঙ্গদপুর শিল্প তালুকের একটি রোলিং মিলে মঙ্গলবার আইএনটিটিইউসি’র নেতৃত্বে কারখানার শ্রমিক-কর্মীরা পিএফ, ইএসআই, পরিচয়পত্রের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান।
আইএনটিটিইউসি নেতা অশোক দত্ত বলেন, “কারখানা কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের এক প্রকার দাস হিসাবে ব্যবহার করেন। এমন কী তাঁদের নিয়মিত বেতনও দেওয়া হয় না।” অবিলম্বে এই পরিস্থিতির পরিবর্তন না করা হলে বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সংস্থার আধিকারিক নবীন অগ্রবাল জানান, কিছু সমস্যা রয়েছে। দ্রুত সমাধানের চেষ্টা হবে। |
|