অফিসের সময়ে নিমতিতা স্টেশনের কাছে রেলগেটে ব্যাপক যানজটে পড়ে ভুগতে হচ্ছে পথচারীদের। প্রতি দিন বহু মানুষ ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের সাজুর মোড় স্টপে বাস থেকে নেমে বিভিন্ন প্রয়োজনে বিড়ি শিল্পের শহর অরাঙ্গাবাদ ও নিমতিতায় যায়। বহু ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকশিক্ষিকাকেও ওই রেলগেট পার হয়ে স্কুল-কলেজে যেতে হয়। কিন্তু ওই সময়ে রেলপথে রয়েছে আপ ও ডাউন মিলিয়ে দু’টো ট্রেন। তা ছাড়াও প্রায় প্রতিদিন ওই সময় ওই রেললাইনে যাতায়াত করে সাগরদিঘির তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য কয়লাবাহী মালগাড়ি। ফলে সাকল ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে দীর্ঘ ক্ষণ বন্ধ থাকে নিমতিতা স্টেশন লাগোয়া রেলগেট। ফলে দীর্ঘ ক্ষণ আটকে থাকে বাস, ট্রেকার, অটো, মোটরবাইক। ওই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রয়োজন ওই রেলগেটের উপর একটি ব্রিজ নির্মাণ।
সাধন দাস, ভৈরবটোলা-লবনচোঁয়া
|
বেকারদের নাম নথিবদ্ধ করার জন্য নদিয়া জেলার রানাঘাটে রয়েছে সরকারি ‘কর্ম-বিনিয়োগ কেন্দ্র’। কিন্তু সত্যিই তাতে বেকারদের কোনও কাজে লাগছে? ওই ‘কর্ম-বিনিয়োগ কেন্দ্র’-এ হাজার হাজার বেকারের নাম নথিবদ্ধ করা থাকলেও চাকরির পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ১০-১৫ বছরের আগে কারও ডাক পড়ে না। তার উপরে রয়েছে দালালরাজ। ওই দালালদের ‘সাহায্য’ ছাড়া নাম নথিবদ্ধ করা যায় না। তার পরেও যদি ১০-১৫ বছর অপেক্ষা করতে হয় স্রেফ চাকরির পরীক্ষায় আবেদনটুকু করার জন্য তা হলে ওই ‘কর্ম-বিনিয়োগ কেন্দ্র’ রেখে লাভটা কি?
নীলাংশু ধর, বাদকুল্লা
|
সুতি থানা এলাকায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক লাগোয়া সাজুর মোড় বাসস্টপ থেকে অরাঙ্গাবাদ যাওয়ার একটি রাজ্য সড়ক রয়েছে। বিড়ি শিল্পের জন্য বিখ্যাত ওই অরাঙ্গাবাদ শহরে যাতায়াতের জন্য ওই সড়কপথটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল। কিন্তু দীর্ঘ দিন ধরে সংস্কার না করায় ওই ব্যস্ত সড়কপথটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে উঠেছে। খানাখন্দে ভরা ওই রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার করে চলাচলের উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নুরুল ইসলাম, ধুলিয়ান
|
সুতি থানার নিমতিতা ও জগতাই গ্রামের সংযোগ স্থলে ১৯৭৪ সালের ১৫ অগষ্ট প্রতিষ্ঠিত নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তিটি দেখভালের অভাবে ধ্বংসের পথে। মনীষীর ওই মূর্তিতে ১৫ অগষ্ট, বা ২৩ জানুয়ারি মাল্যদানও করা হয় না। এ ব্যাপারে জনপ্রতিনিধি, সরকারি প্রশাসক, রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষকশিক্ষিকা ও ছাত্রছাত্রী সবার নজর দেওয়া জরুরি। উল্লেখ্য, ফের সামনেই ১৫ অগস্ট।
সদানন্দ রায়, নিমতিতা
|
কৃষ্ণনগর কালেক্টরেট কার্যালয় থেকে পি ডব্লিউ ডি মোড় পর্যন্ত রাস্তাটি বেজায় খারাপ হয়ে গিয়েছে। বেশ কয়েক মাস আগে কালেক্টরেট কার্যালয় থেকে জজ বাংলোর সীমানার অর্ধেক রাস্তা বেশ তৎপরতার সঙ্গে মেরামত করা হয়। কিন্তু তার পর বাকি ‘ইউ’ আকৃতির রাস্তাটি মেরামত হয়নি অজ্ঞাত কারণে। যে অংশটুকু মেরামত হয়েছে তার দু’পাশের রাস্তাটি না করায় পড়ে থাকা ইটকাঠের জঞ্জালে চলাচল করা শক্ত। মেরামত না হওয়া ‘ইউ’ আকৃতির রাস্তাটি খুব দ্রুত মেরামত করা প্রয়োজন। কারণ, ওই ভাবে মোড় নেওয়া বিশেষ আকৃতির কারণেই ওই রাস্তাটির বেহাল দশা সামান্য দুর থেকেও পথচারীদের নজরে পড়ে না। ফলে সেখানে দুর্ঘটনা প্রায় অনিবার্য।
সমরকুমার মৌলিক, ধুবুলিয়া |