সম্প্রতি ‘মনোমঞ্জরী’ আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রথমে ছিল শিশুশিল্পী সাগ্নিক আঢ্য-র দ্রুত্ ত্রিতালাশ্রিত বিলাবল রাগ। পরে পদ্মা পাল গিটারে শোনালেন রাগ দেশ। তবলায় সলিল মণ্ডল। সেতারে পুরিয়া কল্যাণ রাগ পরিবেশন করলেন অরিন্দম বসু। তবলায় বাবলু সামন্ত। |
দ্বিতীয় পর্বে কণ্ঠসঙ্গীতে রাগ ‘শ্যামকল্যাণ’ নির্বাচন করেন মেওয়াটি ঘরানার শিল্পী বিষ্ণুদেব চক্রবর্তী। বিলম্বিত একতাল নিবদ্ধ বন্দিশ ‘শাওয়ন কি সাঁজ’ তাঁর গায়কি ও রসবোধের গুণে মূর্ত হয়ে ওঠে। দ্রুত তিনতাল ও দ্রুত একতাল নিবদ্ধ বন্দিশ দু’টি সুর ও লয়ের সৌন্দর্যে উপভোগ্য হয়ে ওঠে। তবলায় বরুণ রায়। হারমোনিয়ামে মৈত্রী চক্রবর্তী।
অনুষ্ঠানের শেষ শিল্পী সৌম্য আঢ্য সেতারে পরিবেশন করলেন রাগ কৌশিক কানাড়া। আলাপে ছিল স্বরের অনবদ্য প্রয়োগ। রাগরূপ প্রতিষ্ঠা করে গত্ বাজালেন বিলম্বিত ত্রিতালে। ‘বাহার’ রাগে অনুষ্ঠানের শেষ। তবলায় শঙ্কর চৌধুরী।
|
রবীন্দ্রমেলায় অনুষ্ঠানের সূচনা হয় ত্রিবেণীর সম্মেলক সঙ্গীতে। আবৃত্তিতে পার্থ ঘোষ, জগন্নাথ বসু, ঊর্মিমালা বসু প্রমুখ। একক গানে মুগ্ধ করলেন প্রবুদ্ধ রাহা, রাজশ্রী ভট্টাচার্য, ইন্দ্রাণী সেন, অলোক রায়চৌধুরী এবং অনেকেই। সায়কের নাটক ‘মুক্তি মুক্তি’ প্রশংসনীয়। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন চন্দ্রমৌলি মুখোপাধ্যায়। |