বাড়তি নম্বর দিয়েই ভর্তি এমডি, এমএসে
স্নাতকোত্তর এমডি, এমএস পাঠ্যক্রমে ৪১টি আসন কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ফাঁকা রাখা হয়েছিল। সেগুলিতে ভর্তির বিষয়ে নিষ্পত্তি হল হাইকোর্টেই। বুধবার বিচারপতি কল্যাণজ্যোতি সেনগুপ্ত এবং বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, ওই আসনগুলিতে ভর্তির জন্য যাঁরা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন, তাঁরা ভর্তি হতে পারবেন। এই নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে দ্বিতীয় দফার কাউন্সেলিংয়েও সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা সামিল হন।
আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী রাজর্ষি হালদার এ দিন জানান, দীর্ঘদিন গ্রামে পরিষেবা দিচ্ছেন, তার ‘ইনসেনটিভ’ হিসেবে কিছু বাড়তি নম্বর দিয়ে তাঁদের স্নাতকোত্তর পাঠ্যক্রমে ভর্তির দাবি জানিয়েছিলেন ৪১ জন চিকিৎসক। এই নিয়ে আন্দোলনও শুরু করেন তাঁরা। কিন্তু ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় নম্বর না-থাকায় রাজ্য সরকার সেই দাবি মানেনি। শেষ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা আদালতের দ্বারস্থ হন। হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ ওই চিকিৎসকদের স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তি নেওয়ার নির্দেশ দেয়। রাজ্য সরকার সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করে ডিভিশন বেঞ্চে। তার পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, যত দিন না সেই মামলার নিষ্পত্তি হচ্ছে, তত দিন পর্যন্ত ওই ৪১টি আসন ফাঁকা রাখতে হবে।
রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল অনিন্দ্য মিত্র বুধবার হাইকোর্টে লিখিত ভাবে জানান, ওই ৪১ জনকে ভর্তি নেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের কোনও আপত্তি নেই। ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় নম্বর না-থাকায় সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের ০ থেকে ৩০ শতাংশ বাড়তি নম্বর দেওয়া যেতে পারে।
তবে এই সিদ্ধান্তকে পরবর্তী বছরগুলিতে নজির হিসেবে দেখানো যাবে না বলেও জানিয়ে দেন তিনি।
Previous Story Swasth Next Story



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.