|
|
|
|
বড় ম্যাচ জমবে বলছেন প্রাক্তনরা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ওডাফা ওকোলি মোহনবাগানে আসায় এ বার মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল প্রতিদ্বন্দ্বিতা অন্য মাত্রা পাবে মনে করছেন প্রাক্তন ফুটবলাররা। সঙ্গে তাঁদের ধারণা, “বেশি টাকা খরচ করে টিম করলেই হবে না। মাঠে পারফরম্যান্সই শেষ কথা।”
বড় বাজেটের দল করে মোহনবাগান কি এ বার ইস্টবেঙ্গলকে টেক্কা দিতে পারবে? সুকুমার সমাজপতি বললেন, “আগামী মরসুমে দু’দলে লড়াই ভালই জমবে বলে মনে হয়। তবে এই ধরনের বড় বাজেটের টিম করা ভারতীয় ফুটবলের কথা ভাবলে কতটা উপযোগী সেটা আমি জানি না।” তরুণ বসুর কথায়, “টিম কী হল সেটা বড় নয়। মাঠে শেষ পর্যন্ত কী রকম খেলতে পারছে সেটাই আসল। এই দু’দলের খেলায় আগে থেকে কিছু বলা যায় না। অনেক কিছুই ভাগ্যের উপর নির্ভর করে।” |
|
মোহন-ইস্ট লড়াইয়ের আবহে এক ঝাঁক ফুটবলার। বাঁ দিক থেকে দীপক মণ্ডল, সুভাষ ভৌমিক, তরুণ বসু,
বিদেশ বসু, সুরজিৎ সেনগুপ্ত, বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রদীপ চৌধুরী ও শ্যামল বন্দ্যোপাধ্যায়।-উৎপল সরকার |
বৃহস্পতিবার সল্টলেকের একটি রেস্তোরাঁয় দেখা হয়ে গেল মোহন-ইস্টের পুরনো দিকপালদের। ছিল ইলিশ-চিংড়ি সহযোগে মধ্যাহ্নভোজ। বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়, শান্ত মিত্র, সুভাষ ভৌমিক, সুকুমার সমাজপতি, সুরজিৎ সেনগুপ্ত, প্রদীপ চৌধুরীদের সঙ্গে ছিলেন তরুণ বসু, বিদেশ বসু, শ্যামল বন্দ্যোপাধ্যায়, দীপক মণ্ডলরা।
সেখানেই প্রদীপ চৌধুরী বলছিলেন, “শুধু বড় বাজেট দিয়ে বড় টিম হয় না। এক একটা পজিশনে যে সব ফুটবলার থাকবে তাদের মধ্যে দক্ষতার তফাত যেন খুব বেশি না হয়। ইস্টবেঙ্গল গতবার ভাল খেলেছে কারণ, ওদের রিজার্ভ বেঞ্চ ভাল ছিল। বড় লিগে চোট, কার্ড সমস্যা থাকবেই। তাই রিজার্ভ বেঞ্চ বড় ফ্যাক্টর।” প্রায় একই সুর বিদেশ বসুর গলায়। “একটা-দুটো ফুটবলার তো মাঠে খেলে না। এক জনের সঙ্গে বাকিদের পার্থক্য কতটা, পরিবর্ত ফুটবলার-সব কিছুর উপর দলের পারফরম্যান্স নির্ভর করে।” |
|
|
|
|
|