|
|
|
|
সচিন হারাতে চলেছেন এক নম্বর জায়গা |
সংবাদসংস্থা • দুবাই |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে না যাওয়ার খেসারত দিতে হচ্ছে সচিন তেন্ডুলকরকে। আইসিসি-র টেস্ট ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর জায়গা হারাতে চলেছেন তিনি।
এই মুহূর্তে সচিন এবং কালিস যুগ্ম ভাবে এক নম্বর জায়গায় আছেন। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে তিনটে টেস্টে না খেলার কারণে সচিনের রেটিং পয়েন্ট কমে যাবে এবং এক নম্বর জায়গাটা একক ভাবে চলে যাবে কালিসের দখলে। এমনকী শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে চলতি সিরিজে যদি জোনাথন ট্রট ভাল ব্যাটিং করেন, তবে দু’নম্বর জায়গায় চলে আসতে পারেন ইংল্যান্ডের এই ব্যাটসম্যান। সচিন তখন নেমে যাবেন তিনে। একই সঙ্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে এক দিনের সিরিজে ভাল খেলায় রোহিত শর্মা ৩২ ধাপ উঠে ৪৯ নম্বরে এসেছেন।
এরই মাঝে এক মরাঠি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সচিন বলেছেন, কী ভাবে ছোট থেকেই নানা প্রলোভন সামলে তিনি প্র্যাক্টিসে মন দিতেন। সচিন বলেছেন, “ছোটবেলায় খুব ইচ্ছে করত প্র্যাক্টিসে ফাঁকি দিয়ে অন্যদের মতো বড়া পাও খেতে। কিন্তু বাবা আমাকে যে স্বাধীনতা দিয়েছিলেন, তার অপব্যবহার করতে চাইনি। চেয়েছিলাম শুধু ক্রিকেটেই মনটা ডুবিয়ে রাখতে।”
এই ৩৮ বছরেও সচিন কতটা শৃঙ্খলাপরায়ণ, সেটা বিশ্বকাপেই বোঝা গিয়েছে। বলছেন, “আমদাবাদে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচের তিন-চার দিন আগে থেকে মশলাদার বা আমিষ খাবার বন্ধ করে দিই। এমনিতেই তখন প্রচণ্ড গরম। এর পর ওই সব খেলে পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়ত।” আরও জানাচ্ছেন, চেন্নাইয়ে খেলা থাকলে তিনি মাঝরাতে ঘড়িতে অ্যালার্ম দিয়ে রাখতেন। যাতে ওই সময় উঠে প্রচুর জল খেয়ে পরের দিনের জন্য তরতাজা থাকতে পারতেন।
|
শ্রীলঙ্কা লিগে খেলা হচ্ছে না মনোজদের
সংবাদসংস্থা • মুম্বই |
ভারতীয় বোর্ড প্রবীণ কুমার-মনোজ তিওয়ারিদের শ্রীলঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে খেলার অনুমতি না দেওয়ায় অবাক শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড। ভারতীয় বোর্ড প্রেসিডেন্ট শশাঙ্ক মনোহর জানিয়েছেন, “এসএলপিএল আয়োজন করছে সিঙ্গাপুরের একটি সংস্থা। শ্রীলঙ্কা বোর্ড নয়। তাই আমাদের সভায় ঠিক হয়েছে, ভারতীয় ক্রিকেটারদের ওই লিগে খেলার অনুমতি দেওয়া হবে না।” শ্রীলঙ্কা বোর্ড আবার মনোহরদের যুক্তি মানতে নারাজ। শ্রীলঙ্কা বোর্ড সচিব নিশান্ত রণতুঙ্গা বলেছেন, “সমারসেট নামের সিঙ্গাপুরের সংস্থা মার্কেটিংয়ের দায়িত্বে আছে। উদ্যোক্তা তো আমরাই।” তিনি আরও বলেন, “সোমবার বোর্ডের সভায় এই বিষয়ে আলোচনা হবে। ভারতীয় ক্রিকেটাররা এসএলপিএলে একটা গ্ল্যামার নিয়ে আসত।” এর আগে চতুর্থ আইপিএল চলার সময়ও ভারত-শ্রীলঙ্কা দুই বোর্ডের মধ্যে তিক্ত সম্পর্ক দেখা দিয়েছিল। পরে অবশ্য তা ঠিক হয়ে যায়। এ বার জল কতদূর গড়ায়, সেটাই দেখার। |
|
|
|
|
|