|
|
|
|
|
|
|
মঞ্চের বাইরে দেবেশ চট্টোপাধ্যায়-এর মুখোমুখি পথিক পণ্ডিত |
বিয়েটাও কি নাটকীয় ভাবে করেছিলেন?
(হা হা হা) বিয়েটা নয়, প্রেমটা অনেকটা নাটকীয় বলতে পারেন। কস্তুরী বাগবাজারের মেয়ে, গোবরডাঙার স্কুলে পড়াতে যেত। ওকে খুব ভাল লাগত, কিন্তু কোনও ভাবেই বলতে পারতাম না। বন্ধু ব্রাত্য বসুই আমার হয়ে প্রোপোজ করে দিয়েছিল টালিগঞ্জ মেট্রো স্টেশনে!
আপনি তবে মেয়েদের ব্যাপারে ভীষণ অন্তর্মুখী?
দেবেশ: হ্যাঁ মুখ ফুটে নিজের কথা কাউকে কোনও দিন বলতে পারিনি। এখনও পারি না।
আপনি হ্যান্ডসাম। স্কুল-কলেজে প্রচুর প্রেমের অফার পেয়েছিলেন?
দেবেশ: (হা হা হা হাসি) প্রচুর। সে এক দিন ছিল। বিয়ের পর বউভাতের দিন আমার ড্রয়ার খুলে গোটা পঞ্চাশেক চিঠি পুড়িয়ে দিয়েছিল বউ। আমি বাড়ি ফিরে দেখি, কাগজ পোড়া ছাই!
ছেলেবেলাটা কোথায়, কী ভাবে কেটেছে?
দেবেশ: আমার জন্ম, বেড়ে ওঠা সবটাই গ্রাম আর মফস্সল। জন্ম হাবড়ার কাছে জানাপুলে। তার পর সেখান থেকে মসলন্দপুর। আসলে বাবার ট্রান্সফারেবল চাকরি ছিল তো। মা স্কুল শিক্ষিকা ছিলেন। আমার পড়াশোনা টাকি রামকৃষ্ণ মিশন, গোবরডাঙা হাইস্কুল, হাবড়া সায়েন্স কলেজ থেকে কেমিস্ট্রি অনার্স। গোবরডাঙা কলেজ থেকে বি এড। আমি দড়ি দেওয়া প্যান্ট পরেছি, ফুল প্যান্ট পরেছি ক্লাস নাইনে। আমাদের বাড়িতে কারেন্ট ছিল না। আসলে বাবা যে মতে বিশ্বাসী ছিলেন স্বাচ্ছন্দ্য দেখানোর জায়গা ছিল না।
থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার গল্পটা বলবেন?
দেবেশ: একটা রাত্রিই ঠিক করে দিল, তুমি থিয়েটার ছাড়া অন্য কিছু করবে না। গোবরডাঙায় এক বার ‘রক্তকরবী’ করছি। সম্ভবত ১৯৯০ সালে। আমার ইচ্ছে ছিল তাপস সেনকে ‘রক্তকরবী’ দেখাব। দুঃসাহসে ভর করে গিয়ে বললাম, আপনাকে যেতে হবে। তিনি বললেন, ‘কোথায়?’ গোবরডাঙায়। ‘কেন?’ আমরা ‘রক্তকরবী’ নাটক করছি, দেখতে যেতে হবে। ‘আমি দেখতে যাব? ঠিক আছে। আমার সঙ্গে আরও দু’জন যাবেন। সলিল বন্দ্যোপাধ্যায়, আর বিষ্ণু বসু।’ শো-এর পর রাত্রি তিনটে পর্যন্ত বসে ওই বিদগ্ধ নাট্যব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আড্ডা মেরেছিলাম। তখন থেকেই মনে হত, এটাই ডেস্টিনেশনে নিয়ে যাবে। |
|
‘ফ্যাতাড়ু’র মিউজিক চন্দ্রবিন্দুর, ‘ইয়ে’-র মিউজিক শিলাজিতের। ‘ড্রিম ড্রিম’-এর মিউজিক ময়ূখ মৈনাকের। ‘বিকেলে ভোরের সর্ষে ফুল’-এর মিউজিক অনুপম রায়ের। আপনার নাটকে মিউজিককে এত গুরুত্ব দেন কেন?
দেবেশ: মিউজিক ভাষার থেকে একশো গুণ এগিয়ে। নাটক শুরু হওয়ার আগে যদি একটা মিউজিক্যাল অ্যাম্বিয়েন্স তৈরি করা হয়, তা হলে লোকে বুঝে যাবে সে একটা জার্নির মধ্যে ঢুকছে। সিনেমার থেকেও নাটকে মিউজিকের গুরুত্ব তাই বেশি। আমি থিয়েটার আর নিউরো-সায়েন্স নিয়ে গবেষণা করেছি। মিউজিক যত বেশি মানুষের মগজে অভিঘাত তৈরি করতে পারে, কথা ততটা নয়।
সিনেমা পরিচালনা করবেন না?
দেবেশ: ভবিষ্যতে। আমার থিয়েটারে আমিই প্রযোজক। এখনও টিউশনের পয়সায় থিয়েটার করি। আমি কাউকে তেল মারতে পারি না। ফিল্ম করতে গেলেই তো প্রযোজকদের বাড়ি বাড়ি ঘুরতে হবে। ফিল্ম মানুষের কাছে চিরদিন থেকে যায়। এই মুহূর্তে আমি মারা গেলে আমার কাজও হারিয়ে যাবে।
কেন, এখন তো আমাদের রাজ্যে অ-সরকারি ভাবে হলেও ভিডিয়ো ডকুমেন্টেশন করে থিয়েটার প্রিজার্ভেশনের একটা উদ্যোগ চলছে?
দেবেশ: হ্যাঁ, এটা সুখের কথা যে, আনন্দবাজার পত্রিকার উদ্যোগে ভিডিয়ো ডকুমেন্টেশনের একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমার তিনটে নাটক আছে। ‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’, ‘ফ্যাতাড়ু’, ‘সূর্য পোড়া ছাই’।
আপনি নাকি কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক সার্জেন্টের চাকরি পেয়েছিলেন? যোগ দিলেন না কেন?
দেবেশ: চাকরিটা করলে থিয়েটার করা যেত না। আমি থিয়েটারটাই করব সিদ্ধান্তটা নিয়ে ফেলেছিলাম, গোবরডাঙায়, ১৯৮৮ সালে।
তিন জনের নাম বলছি। এঁদের সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইব।
দেবেশ: বলুন। |
ব্রাত্য বসু।
দেবেশ: মাঝে মধ্যেই ঝগড়া করি। এই সে দিনেও ‘বিকেলে ভোরের সর্ষে ফুল’ ক্লোজ ডোর শো-এর শেষে গ্রিন রুম বন্ধ করে আধ ঘণ্টা ঝগড়া করেছি। আমার বিয়েতে গিয়ে ফুলশয্যার রাতে জানলাতে ইট মেরে আমার মধুরাতে ব্যাঘাত ঘটাতে চেয়েছিল। খুব ভাল বন্ধু। উচ্চ শিক্ষা মন্ত্রী। পাওয়ারফুল নাট্যকার।
সুমন মুখোপাধ্যায়।
দেবেশ: বন্ধুত্ব আমার থিয়েটার জীবনের গোড়াতে। বন্ধু হিসেবে দুর্দান্ত। খুব ভাল ভাল কাজ করে।
কাজ দেখে
ইন্সপায়ার্ড হই। ইনিও ব্রাত্যকে দোসর করে আমার ফুলশয্যার রাতে জানলাতে ইট মারায় অভিযুক্ত।
কৌশিক সেন।
দেবেশ: আমার খুব পুরনো বন্ধু। অভিনেতা হিসেবে খুব সিরিয়াস,
সিরিয়াসলি থিয়েটারটাও করেন। কাজ দেখে অনুপ্রাণিত হই। |
দল করলেন কবে?
দেবেশ: ১৯৯৩ সালে। যখন ‘সংসৃতি’ নামে দল করলাম, তখন আমার কাছে পয়সা নেই, কিন্তু অগাধ সাহস আছে। ছ’বছর কোনও নাটক প্রোডাকশন করিনি। নাট্যপত্রিকা করেছি। ১৯৯৯-এর শেষে এসে প্রথম নাটক প্রোডাকশন করলাম ‘প্রতিনিধি’। ২০০২-এ ‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’, তার পর ‘ফ্যাতাড়ু’, ‘ইয়ে’, ‘সূর্য পোড়া ছাই’, ‘ড্রিম ড্রিম’, ‘বিকেলে ভোরের সর্ষে ফুল’।
শিল্পী জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি?
দেবেশ: ‘সূর্য পোড়া ছাই’-এর শো শেষ হয়েছে। এক ভদ্রলোক আমায় জড়িয়ে ধরে হাউহাউ করে কাঁদছেন। বলছেন, ‘আমার চোখে একটা কঠিন অসুখ আছে। আমি গত ছ’বছর ধরে চিকিৎসা করাচ্ছি, চোখে জল আসে না। ইনজেকশন, ওষুধ দিয়ে টিয়ার গ্ল্যান্ড থেকে কোনও ভাবে টিয়ার ড্রপ করে। আজ কোনও ওষুধ ছাড়াই আমি কাঁদতে পেরেছি।’ এটাই আমার প্রাপ্তি। |
|
|
|
lসিপিএম নেতারা সংবাদমাধ্যমকে হামেশাই পবিত্র জ্ঞান দিয়ে থাকেন যে, কী ভাবে ‘খবর’ তৈরি করা উচিত! কিন্তু মাননীয় নেতৃবর্গ আমাদের দয়া করে জানান, আপনারা কী ভাবে ‘কবর’ তৈরি করেন! এমনকী নিজেদেরও!
বাপী। ব্যান্ডেল
lদিদি শিলিগুড়ির গৌতম দেবকে আবাসন মন্ত্রী করলেন না কেন বোধগম্য হচ্ছে না। তা হলে এই অর্থসংকটের কালে নেমপ্লেট, লেটার হেড, সিল ইত্যাদি বাবদ অন্তত কিছু টাকা বাঁচত! ঠিক কিনা বলুন?
সুপ্ত গুপ্ত। শিলিগুড়ি
lদস্যু রত্নাকরের পাপের ভাগ যেমন পরিবারের কেউ নিতে রাজি ছিল না, তেমনই সিপিএমের পরাজয়ের দায় কেউ মাথা পেতে নিচ্ছে না!
মানিক বসু। কান্দি
lমুখ্যমন্ত্রী যে হারে আচমকা হাসপাতাল পরিদর্শন করছেন, তাতে সুপারদের জন্য প্রতি হাসপাতালে স্যালাইন,অক্সিজেন, ডাক্তার সহ একটি বেড সংরক্ষিত থাকা উচিত।
আই সি ইউ হলে আরও ভাল!
উজ্জ্বল গুপ্ত। তেঘড়িয়া
l১৫ মে সন্ধ্যার ‘স্থানীয় সংবাদ’-এ একটি খবর: সংবিধানের ১৬৪নং ধারা অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল বর্তমান ‘বিধানসভা’ ভেঙে দিলেন। প্রশ্ন হল: বিধানসভায় বিধায়করা যখন টেবিল-চেয়ার ভাঙচুর করেন, তখন রাজ্যপালের গোঁসা হয়; আর এখন যে উনি আস্ত বিধানসভাটাই ভেঙে দিলেন, তার বেলা?
বলীন্দ্র বৈদ্য। ডায়মন্ড হারবার
lঅবশেষে মা মাটি মানুষের হাত ধরেই বাংলায় পরিবর্তন এসেছে। এ বার তৃণমূলের মুখপত্র ‘জাগো বাংলা’র নাম পাল্টে হওয়া উচিত ‘জেগেছে বাংলা’ বা ‘জাগল বাংলা’!
গৌতম মুখোপাধ্যায়। বাগবাজার
lকর্মখালির বিজ্ঞাপন: (ভোটের পর) রাজ্যের বিভিন্ন বন্ধ বামমন্দিরে সন্ধ্যাপ্রদীপ দেওয়ার জন্য নির্ভীক পার্টটাইমার আবশ্যক!
ফিকেলাল বাবু।
lরাজ্য ভার হাতে পাওয়ার আনন্দে নতুন শাসক জোট এখন জয়ঢাকের সঙ্গে সিপিএম সমর্থকদেরও পেটাচ্ছে!
অলোক বণিক। কল-৮৬
lপ্রথম জন: মুখ্যমন্ত্রী কেন এক কোটি টাকা রাজ্য সরকারকে দান করলেন?
দ্বিতীয় জন: অর্থমন্ত্রীর দ্রুত আরোগ্যের জন্য! প্রথম ফাইল দেখেই তো তিনি ভিরমি খেয়ে হাসপাতালে। তখনই ওটাকে শূন্য থেকে নিয়ে গেলেন কোটিতে। দেখেছিস এখন অর্থমন্ত্রী কেমন চাঙ্গা!
টেরু ভটচায্। জলপাইগুড়ি
lএগজিট পোল অভ্রান্ত প্রমাণ হল। বামেদেরও ‘এগজিট ফ্রম ওয়েস্ট বেঙ্গল’ সম্পূর্ণ হল!
অনিলকুমার দাস। বেহালা |
|
|
হাসি ঘোষ |
১৯৭৪ সালের এক বর্ষণমুখর সকাল। যোগমায়া দেবী কলেজের তিন তলার ১০নং ঘরে ভূগোলের অনার্স ক্লাস করব বলে আমরা কয়েক জন অপেক্ষা করছি। বাইরে প্রবল বৃষ্টির শব্দের সঙ্গে রাস্তায় প্রচণ্ড গোলমালের শব্দে আমরা কয়েক জন জানলায় মুখ বাড়ালাম। নীচে সামনের ট্রাম লাইনের ওপর ছোটখাটো ভিড় জমেছে, যার কেন্দ্রবিন্দুতে কাকভেজা অবস্থায় ধরাশায়ী ডি এস ও-র দু’টি মেয়ে আর তাদের সামনে বাঁশ হাতে রণচণ্ডী মূর্তিতে দাঁড়িয়ে আমাদের পাস সাবজেক্টের সহপাঠিনী, ছাত্র পরিষদের সেই রোগা, কালো, হাওয়াই চপ্পল পরা জেদি মেয়েটা। জানতে পারলাম গেটের ওপর ব্যানার ছেঁড়া নিয়ে এত বড় কাণ্ড। |
|
আমরা মনোযোগী ছাত্রীরা ‘অসভ্যতা’ আখ্যা দিয়ে নানা সমালোচনায় ব্যস্ত হলাম। আমাদের এক উচ্চবিত্ত সহপাঠিনী ব্যঙ্গ করে বলল ও যা মেয়ে, সব পারে। চরম আর্থিক অনটনের মধ্যে অনেক কষ্টে অনার্স পড়ছি, তবুও ডি এস ও-কে সমর্থন করি বলেই সহপাঠিনীর কটাক্ষের কোনও প্রতিবাদ জানালাম না। |
এই ঘটনার কয়েক মাস পরে খালি পেটে ক্লাস করার পর কমন রুমে অসুস্থ হয়ে পড়লাম। তখন সেই রণচণ্ডী মেয়েটা বন্ধুদের থেকে খাবার ও জল দিয়ে আমাকে সুস্থ করল। পরে জেনেছিলাম ওকেও মাঝে মাঝে খালি পেটে ক্লাস করতে হয়। ধন্যবাদ জানিয়ে ওকে ছোট করিনি, কিন্তু যন্ত্রণার কাঁটা বিঁধে মরমে মরে থাকলাম। প্রতিবাদে অক্ষম নিজেকে ক্ষমা করতে পারলাম না।
৩৭ বছর আগে ধনী সহপাঠিনীর অপমানকর মন্তব্যের কোনও প্রতিবাদ করিনি বলেই ১৯৮৪ সাল থেকে আজ পর্যন্ত যতবার সুযোগ পেয়েছি ভোট বাক্সে নিঃশব্দে প্রতিবাদ জানিয়েছি। আজ সেই মেয়েটা প্রমাণ করে দিয়েছে ও সত্যিই সব পারে। আজ তার কঠিন লড়াই সঠিক দিশা পেয়েছে।
ওর জন্যে আজ আমার গর্ব হয়। |
|
|
ডেকে নিয়ে গিয়ে নিজের দেশে,
রান তুলতে দিচ্ছেন ঠেসে,
খেলা দেখলে হাই ওঠে, এত একপেশে।
একের পর এক ম্যাচে ফেইল,
তবু দলে নেই ক্রিস গেইল,
এ আপনাদের ক্যামনতর খেইল।
ফালতু দাদারা করলেন বোরড,
তাই ঘুঁটের মালা নিন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড |
|
|
|
রাজ্যে অসীম আর্থিক বোঝা-র বিরুদ্ধে
অমিত বিক্রমে লড়াই চলছে চলবে! রতন দত্ত, বাঘাযতীন |
|
|
|
ক্ষমা করিনি |
|
অনেক বড় অবধি জানতামই না যে, বুড়ি আমার নিজের দিদি নয়, পিসতুতো দিদি। ছোটবেলায় অবাক হয়ে ভাবতাম আমার পদবি সেন অথচ আমার দিদির পদবি দত্ত কেন? আমার মাকে দেখতাম আমাদের মধ্যে বুড়িকেই বেশি ভালবাসতে ও আদর-যত্ন করতে। এমনকী ও মাছ-মাংস খেত না বলে, মা ওর জন্য আলাদা করে অন্যদের লুকিয়ে ডিম বা পোস্ত রান্না করে দিতেন। আমার বাবা, মা ও কাকুদের তত্ত্বাবধানে সেই দিদির বিয়ে হয়ে গেল নদিয়ার চাকদহতে। আমিও এখন বিবাহ ও চাকরিসূত্রে হুগলি কোন্নগরের বাসিন্দা। বছর দুয়েক আগে দিদির একমাত্র মেয়ের বিয়ে হল আমার বাড়ি থেকে পাঁচ মিনিট হাঁটা দূরত্বে, এই কোন্নগরেই। অথচ সেই দিদি একটা নামমাত্র ‘শুভবিবাহ’ লেখা কার্ড পাঠানো ছাড়া আর কোনও সম্পর্ক রাখার প্রয়োজন বোধ করেনি। এমনকী আমার মা, যিনি তাকে নিজের মেয়ের চেয়েও বেশি ভালবাসেন, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখার প্রয়োজন বোধ করে না।
বিউটি সেন চক্রবর্তী,
হুগলি |
|
মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর
নতুন বিভাগ। চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম।
এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের। ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান। ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১ |
|
|
|
|
|
|