বিংশ শতাব্দীর প্রথম দশক পর্যন্ত মাথাভাঙা দিয়ে স্টিমার, লঞ্চ চলত। পরে ভূতাত্ত্বিক নানা পরিবর্তনের ফলে মাথাভাঙায় আর সে ভাবে জল নেই। পদ্মার খাত যেমন গভীর হয়েছে, তেমন তার শাখানদীগুলোর আবার উঁচু হয়ে গিয়েছে। ফলে বর্ষাকালে পদ্মা ফুলে উঠলে তখন মাথাভাঙায় জল ঢোকে। তাই কৃষিকাজের জন্য বর্ষার ওই জল সংরক্ষণ করতে হবে। এমন একটা কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে, যেখানে জলের জোগান অনুযায়ী চাষ করা যায়।
কল্যাণ রুদ্র
নদী বিশেষজ্ঞ |
|