তিনি বললেন, “বহু দিন ঝিল রোড পাকা করার দাবি ছিল। শেষ পর্যন্ত দাবি মিটল। এখন ‘এ’ রোডের পাশাপাশি ঝিল রোড ব্যবহার করার সুযোগ পাচ্ছি।”
বালি পুরসভার চেয়ারম্যান অরুণাভ লাহিড়ী বলেন, “ঝিল রোডের রাস্তাটি হাওড়া পুরসভার অধীন। রাস্তার বেশ কিছু অংশের নিকাশির দায়িত্ব বালি পুরসভার। ঝিল রোডের সংস্কার ও নিকাশি নালার কাজ করেছে এইচআইটি। রাস্তাটির সংস্কার হওয়ায় লিলুয়া শিল্পাঞ্চলের মালবোঝাই লরির যাতায়াতের সুবিধা বেড়েছে।” একই বক্তব্য হাওড়া পুরসভার এক নম্বর বরোর চেয়ারম্যান এবং সাত নম্বর ওয়াডের্র কাউন্সিলর নিমাইচন্দ্র দাসের। এইচআইটি সূত্রে খবর, ‘এ’ রোডের বিকল্প বেনারস রোডের সংযোগকারী এই রাস্তা দিয়ে লিলুয়া শিল্পাঞ্চলের মালবোঝাই লরির যাতায়াতের পাশাপাশি ‘এ’ রোডের যানজটের সমস্যা অনেকটাই কমবে। ঝিল রোডের রাস্তা তৈরির জন্য রাজ্য পরিকল্পনা দফতর ৬৫ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা বরাদ্দ করেছিল। ফেব্রুয়ারি মাস থেকে কাজ শুরু হয়েছিল।
এইচআইটি-র চিফ ইঞ্জিনিয়ার শিখরেশ দত্ত বলেন, “প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হয়েছে। এর পরে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ হবে। আবার পিচ করা হবে। নতুন চেয়ারম্যান দায়িত্ব নেওয়ার পরে টেন্ডার ডেকে কাজ শুরু হবে। ‘এ’ রোডের সংযোগস্থল থেকে এফ-রোড পর্যন্ত ঝিল রোডটি লম্বায় ৮৪০ মিটার এবং প্রস্থে সাড়ে সাত মিটার। এরই সঙ্গে রাস্তার পাশে ৪৯৩ মিটার নালা তৈরি করা হয়েছে। |