ব্যাঙ্ক মামলা |
সিরাজই ব্যাঙ্ক ডাকাতির কথা কবুল করেছিল |
নিজস্ব সংবাদদাতা ² তেহট্ট |
করিমপুরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে খুন ও ডাকাতির ঘটনায় শুক্রবার তেহট্ট ফাস্ট ট্র্যাক আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক সোমনাথ মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে সাক্ষ্য দিলেন মুরুটিয়া থানার ওসি বিমান মৃধা এবং এএসআই শিবশঙ্কর বসু। ১৭ নভেম্বর ২০০৯ সালে অভিযুক্ত সিরাজ শেখের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া ৮২ হাজার টাকা এ দিন শনাক্ত করেন বিমানবাবু। এরপর বিমানবাবুকে জেরা করেন অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবী মহম্মদ আবু বক্কর সিদ্দিকি। |
আবু: উদ্ধার হওয়া ওই টাকার উপরে সাক্ষীদের সই আছে কিন্তু তারিখ নেই। তাই তো?
বিমান: না, তারিখ নেই।
আবু: টাকার বান্ডিলে কোনও লেভেল ছিল।?
বিমান: না। |
এরপর সরকার পক্ষের আইনজীবী অনিকেত জোয়ারদারের জেরায় মুরুটিয়া থানার এএসআই শিবশহ্করবাবু বলেন, “ওই দিন আমি মুরুটিয়া থানাতেই ছিলাম। বড়বাবুর নির্দেসে ফুনকোতলায় গিয়েছিলাম। সেখানে আমাদের সোর্স সিরাজকে চিনিয়ে দিলে বড়বাবু গ্রেফতার করেন। এরপর বড়বাবু তাকে জেরা করলে সিরাজ স্বীকার করে সে করিমপুর ব্যাঙ্ক কাণ্ডে জড়িত। তার বাড়িতে টাকা আছে বলেও সে জানায়। এরপরেই তার বাড়িতে খাটের তলা থেকে টাকার ব্যন্ডিল উদ্ধার করা হয়।” |
|