টুকরো খবর

দুর্ঘটনা ঘটিয়ে আটক ছিনতাই হওয়া ট্রাক, ধৃত
হলদিয়া থেকে ঝাড়খণ্ড যাওয়ার পথে জাতীয় সড়ক থেকে ছিনতাই হওয়া একটি ট্রাক ধরা পড়ল তমলুকে। বৃহস্পতিবার রাত ৯টা নাগাদ দুষ্কৃতীরা ট্রাকটি ছিনতাই করে পালাচ্ছিল। পথে তমলুক শহরে একাধিক দুর্ঘটনা ঘটায় ট্রাকটি। তমলুক শহরের নিমতলা মোড় থেকে বড়বাজার পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার ট্রাকের ধাক্কায় বেশ কয়েকজন জখম হন। তারপরই এক দুষ্কৃতী-সহ ট্রাকটিকে ধরে ফেলে জনতা। ট্রাকের মধ্যে থেকেই উদ্ধার করা হয় চালক ও খালাসিকে। আর দুষ্কৃতীকে উত্তমমধ্যম দেওয়ার পরে পুলিশের হাতে তুলে দেয় জনতা। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঝাড়খণ্ড থেকে লৌহ আকরিক নিয়ে হলদিয়ায় এসেছিল ট্রাকটি। বৃহস্পতিবার রাতে খালি ট্রাক ফিরছিল ঝাড়খণ্ড। ৪১ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে যাওয়ার পথে ট্রাকটির পিছু নেয় ট্যাক্সি আরোহী দুষ্কৃতীরা। নন্দকুমারের ভবানীপুরের কাছে ট্যাক্সি থামিয়ে ট্রাকের পথ আটকায় তারা। তারপর ট্রাকের চালক ও খালাসিকে মারধর করে ট্রাকের মধ্যেই দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখে। তারপর দুষ্কৃতীদের একজনই ট্রাকটি চালিয়ে রওনা দেয়। হলদিয়া-মেচেদা রাজ্য সড়কে ঢুকে তমলুক শহরের নিমতলা মোড় দিয়ে শহরের ভিতরের রাস্তা ধরে ওই চালক। তারপর নিয়ন্ত্রণ হারিতে একাধিক পথচারীকে ও একটি দোকানে ট্রাক নিয়ে ধাক্কা মারে সে। তারপরই ট্রাক সমেত চালকের আসনে থাকা দুষ্কৃতীকে ধরে ফেলে জনতা। পুলিশের অনুমান, পথ ভুল করেই শহরের ভিতরের রাস্তায় ঢুকে পড়েছিল ওই দুষ্কৃতী। সেই সঙ্গে পুলিশ জানতে পেরেছে, ৫ জন দুষ্কৃতী ট্যাক্সি নিয়ে ট্রাকটিকে ধাওয়া করেছিল। তমলুকে ট্রাকটি ধরা পড়ার পড়ে বাকিরা পালিয়ে যায়। পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার কে জয়রামন বলেন, “ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাকিদের খোঁজে তদন্ত শুরু হয়েছে।”

রেশন-সমস্যা বুঝতে পশ্চিমে মন্ত্রী
‘পিছিয়ে পড়া’ জঙ্গলমহলে রেশন-ব্যবস্থা নিয়ে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। সেই অভিযোগ এবং নানা সমস্যার তল খুঁজতে চাইছে নতুন সরকার। খাদ্য দফতরের আধিকারিকদের জেলায় পাঠানো ছাড়াও খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকও স্বয়ং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সফরে আসছেন। আগামী সোমবার সার্কিট হাউসে জেলাশাসক, পুলিশ সুপার-সহ জেলা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। কোনও কোনও এলাকা পরিদর্শনেও যেতে পারেন তিনি। জঙ্গলমহলের গরিব মানুষ রেশনে ঠিকমতো খাদ্যশস্য পান না বলে দীর্ঘ দিন ধরে অভিযোগ রয়েছে। খাদ্য দফতরের একশ্রেণির কর্মীর যোগসাজশে ব্যবসায়ীদের একাংশ রেশনের সামগ্রী খোলাবাজারে বিক্রির কারবারে যুক্ত বলেও অভিযোগ। মন্ত্রীর সফরের আগে সব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে খাদ্য দফতরের রাজ্যস্তরের আমলারা ইতিমধ্যেই জেলায় এসেছেন। বিপিএল-এপিএল তালিকাও তাঁরা খতিয়ে দেখছেন। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, নতুন সরকারের খাদ্য দফতরের মূল উদ্দেশ্যই গরিব মানুষকে নির্দিষ্ট রেশন সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া এবং রেশন ব্যবস্থা দুর্নীতিমুক্ত করা। প্রসঙ্গত, জঙ্গলমহলের আরও বেশি মানুষকে সস্তায় খাদ্যশস্য দেওয়ার ঘোষণাও ইতিমধ্যে করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

পানে ক্ষতি ৮ লক্ষের
সাম্প্রতিক ঝড়ে পূর্ব মেদিনীপুরের ১৭.২৫ হেক্টর জমির পান বরোজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বুধবার এমনই তথ্য দিয়েছেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা উদ্যানপালন আধিকারিক কৃষ্ণেন্দু গড়াই। তিনি বলেন, “টাকার অঙ্কে ক্ষতির পরিমাণ ৮ লক্ষ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা।” গত ২৪ মে জেলার রামনগর ১, ২, ভগবানপুর ১, ২ ও খেজুরি ১ ব্লকের উপর দিয়ে প্রবল বেগে বয়ে যায় ঝড়। প্রচুর ঘরবাড়ি ভাঙে, বহু মানুষ নিরাশ্রয় হন, সেই সঙ্গে অনেক পান বরোজেরও ক্ষতি হয়। পান চাষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ রিপোর্ট আকারে জেলাশাসক, জেলা পরিষদ ও রাজ্য উদ্যানপালন দফতরে পাঠানো হয়েছে।

বিধায়কের সমবেদনা
ঝাড়গ্রাম শহরের নুননুনগেড়িয়ায় নিহত দলীয় কর্মী মহেশ্বর ঘোড়ইয়ের বাড়িতে গিয়ে দেখা করলেন শালবনির তৃণমূল বিধায়ক শ্রীকান্ত মাহাতো। শুক্রবার সন্ধ্যায় শ্রীকান্তবাবুর সঙ্গে ঝাড়গ্রাম শহর তৃণমূলের সভাপতি প্রশান্ত রায় ও অন্য নেতারাও মহেশ্বরের পরিজনদের সঙ্গে দেখা করেন। পলাতক অভিযুক্তরা যাতে ধরা পড়ে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মহলে দরবার করা হবে বলে মহেশ্বরের পরিজনদের আশ্বস্ত করেন শ্রীকান্তবাবু। এ দিন শহর তৃণমূলের পক্ষ থেকে নিহত দলীয় কর্মীর মা ভবানী ঘোড়ইকে অর্থ-সাহায্যও করা হয়। গত ২৭ মে গভীর রাতে স্থানীয় ৬ সিপিএম কর্মী মহেশ্বরকে পিটিয়ে, কুপিয়ে এবং খুঁচিয়ে চোখ উপড়ে নিয়ে মারাত্মক জখম করে বলে অভিযোগ। পর দিন কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে মহেশ্বরের মৃত্যু হয়। ২৮ মে ৩ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বাকি ৩ অভিযুক্ত পলাতক।

পাম্পে লুঠ ঝাড়গ্রামে
শুক্রবার রাত পৌনে ৮ টা নাগাদ ঝাড়গ্রাম শহরের উপকন্ঠে জামদায় পেট্রোল পাম্পে লুঠপাট চালাল সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা। ৫ নম্বর রাজ্য সড়কের ধারে নির্জন জায়গায় রয়েছে ওই পাম্পটি। লোডশেডিংয়ের মধ্যে মুখে কাপড় বাঁধা জনা পাঁচেক যুবক আগ্নেয়াস্ত্র হাতে পাম্পের পিছন দিক থেকে চড়াও হয়। তারা বোমাও ফাটায়। অফিস ঘর ভিতর থেকে বন্ধ থাকায় দুষ্কৃতীরা ভিতরে ঢুকতে পারেনি। তবে বাইরে থাকা এক কর্মীর মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তাঁর ব্যাগ থেকে তেল বিক্রির নগদ কয়েক হাজার টাকা লুঠ করে পিছনের ফাঁকা মাঠ দিয়ে হেঁটে অন্ধকারে গা-ঢাকা দেয় ওই যুবকেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তবে কেউ ধরা পড়েনি।

চুরিতে ধৃত ২
রামনগরের দহদয়া সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি থেকে সোনার গয়না চুরির ঘটনায় সমিতির ম্যানেজার ও ক্যাশিয়ারকে গ্রেফতার করল পুলিশ। এসডিপিও (কাঁথি) তরুণ হালদার জানান, বুধবার রাতে ৫০ লক্ষ টাকার গয়না চুরি গিয়েছে বলে সমিতি অভিযোগ করেছে। ধৃত ম্যানেজার অজিত জানা ও ক্যাশিয়ার শঙ্কর জানাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

হামলা, জেলে সিপিএমের ১৫
বিধানসভা ভোটের প্রচার-পর্বে গত ৬ এপ্রিল লক্ষ্মণপুরে ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী (এখন বিধায়ক) শঙ্কর দোলই-সহ তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় অভিযুক্ত ১৫ জন সিপিএম নেতা-কর্মী ঘটনার দু’মাস পরে শুক্রবার আত্মসমর্পণ করলেন ঘাটাল আদালতে। বিচারক ১৫ জনকেই ১৪ দিন জেল-হাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। লক্ষ্মণপুরের ঘটনায় শঙ্করবাবু-সহ ২২ জন তৃণমূল কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছিলেন। ভোটের আগে এই নিয়ে ঘাটাল এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনাও তৈরি হয়েছিল। তৃণমূলের তরফে সিপিএম নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। ঘটনার দিনই সুলতানপুর পঞ্চায়েতের সিপিএম প্রধান মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী-সহ ৩ জন গ্রেফতার হয়েছিল। অভিযুক্ত অন্য ১৫ জন এত দিন ফেরার ছিলেন। যাঁদের মধ্যে সিপিএমের লোকাল ও জোনাল কমিটি পর্যায়ের কয়েক জন সদস্যও রয়েছেন।

বধূ হত্যায় আটক শ্বশুর
এক বধূর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। শুক্রবার বিকেলে পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নার রাধাবল্লভচক গ্রামে উদ্ধার হয় টুম্পা অধিকারী (২১) নামে ওই বধূর দেহ। মৃতার বাপের বাড়ির লোকের অভিযোগ, টুম্পাকে খুন করে দেহটি ঝুলিয়ে দিয়েছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পুলিশ টুম্পার শ্বশুরকে আটক করেছে। শুরু হয়েছে গোটা ঘটনার তদন্ত। পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলা থানা এলাকার সাঁতি গ্রামের বাসিন্দা টুম্পার সঙ্গে রাধাবল্লভচকের রবীন্দ্রনাথ অধিকারীর বিয়ে হয় আড়াই মাস আগে। কর্মসূত্রে রবীন্দ্রনাথ হলদিয়ায় থাকেন। এ দিন সকালে টুম্পার শ্বশুর-শাশুড়ি আত্মীয়ের বাড়ি গিয়েছিলেন। আর তাঁদের বাড়িতে এসেছিলেন দুই আত্মীয়। পরে বাড়ির মধ্যেই টুম্পার ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান প্রতিবেশীরা। খবর পেয়ে মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে আসেন টুম্পার বাপের বাড়ির লোকজন। মৃতার বাবা ননীগোপালবাবুর অভিযোগ, “বিয়ের পর থেকেই অত্যাচার চলছিল মেয়ের উপরে। এ দিন জামাইয়ের ভগ্নিপতি টুম্পার উপর শারীরিক নির্যাতনের পরে তাকে খুন করে।”

দিল মহম্মদকে নিয়ে শুনানি আজ
ছোট আঙারিয়া মামলায় দশ বছর ‘ফেরার’ থাকার পরে সম্প্রতি ধৃত দিল মহম্মদকে নিজেদের হেফাজতে নিতে চেয়ে শুক্রবার মেদিনীপুর সিজেএম আদালতে আবেদন জানাল সিবিআই। সিবিআইয়ের পক্ষে আইনজীবী তাপস বসু আদালতে এই আবেদন জানান। আজ, শনিবার সেই আবেদনের শুনানি হবে। ১৫ মে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশ অস্ত্র-আইন মামলায় গড়বেতার সিপিএম কর্মী দিলকে গ্রেফতার করে। জেলবন্দি দিলকে ছোট আঙারিয়া মামলায় ‘ধৃত’ ঘোষণার জন্য আগেই মেদিনীপুর আদালতে আবেদন জানায় সিবিআই। তা শুক্রবারই মঞ্জুর করেছে আদালত। সিবিআইয়ের আগের আবেদন নিয়ে শুক্রবার আদালতের নির্দেশ ঘোষণা পূর্ব-নির্দিষ্টই ছিল। তবু দিলকে এ দিন কোর্টে আনা হয়নি। তাই তাঁকে সিবিআই হেফাজতে নিতে চাওয়ার আবেদন এক দিন পিছিয়ে যায়।

স্ব-সহায়ক দলের উন্নয়ন নিয়ে বৈঠক
স্ব-সহায়ক দলগুলির উন্নয়নে উদ্যোগী হচ্ছে নতুন রাজ্য সরকার। এ বিষয়ে পরিকল্পনা তৈরির জন্য শুক্রবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করলেন সংশ্লিষ্ট দফতরের মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতো। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মন্ত্রী বৈঠকে জানিয়েছেন, স্ব-সহায়কদলগুলির উন্নয়নে প্রশাসনকে আরও উদ্যোগী হতে হবে। তাঁরা বর্তমানে কী করছেন, ব্যাঙ্কে কত টাকা সঞ্চয় করতে পেরেছেন, জৈব সার তৈরি, মুরগি পালন, দুধ উৎপাদন-সহ যে সব প্রকল্প তাঁরা হাতে নিয়েছেন সেগুলির বর্তমান পরিস্থিতি কেমন, কোথাও কোনও সমস্যা রয়েছে কি না--সে বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট তৈরি করতে বলেছেন তিনি। অনেক স্ব-সহায়ক দলের মহিলারা উপযুক্ত প্রশিক্ষণ এবং ব্যাঙ্কঋণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছেন বলে ইতিপূর্বে জেলা-স্তরে সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে। মন্ত্রী স্বসহায়ক দলগুলির সমস্যা নির্দিষ্ট করে সমাধানের সূত্র খোঁজার উপরে জোর দিয়েছেন।

বৃদ্ধের মৃত্যু
এক সিপিএম নেতাকে প্রহৃত হতে দেখে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হল এক বৃদ্ধের। ভগবানপুরের গুড়গ্রামে মৃতের নাম বনমালী দাস (৭৫)। স্থানীয় বাসিন্দা সুবল মণ্ডল সিপিএমের পঞ্চায়েতের সমিতির সহ-সভাপতি ছিলেন। পরে তিনি তৃণমূলে গেলেও বিধানসভা ভোটের আগে ফের পুরনো দলে ফিরে আসেন। শুক্রবার চায়ের দোকানে বসে থাকা সুবলবাবুর উপর তৃণমূলের লোকজন চড়াও হয় বলে অভিযোগ। তাঁকে যখন মারধর করা হচ্ছিল, কাছেই ছিলেন বনমালীবাবু। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান ওই বৃদ্ধ। মারধরের অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
Previous Story Medinipur Next Story



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.