ওই মোড়ে নেমে রোজ বেলেঘাটায় অফিসে যান বিরাটির বাসিন্দা সুশোভন দাস। তিনি বলেন, “যখন বেলেঘাটা ও বিধাননগর থেকে বেরোনো গাড়িগুলি ছাড়া হয়, সে সময় রাস্তাও পারাপার করেন পথচারীরা। আমিও তেমন সময়েই রাস্তা পার হই। তবে অসতর্ক হলেই যে কোনও সময়ে গাড়ির ধাক্কা খেতে হবে। অথচ ট্রাফিক কর্মীরা ওই মোড়ে থাকেন সর্বদাই।”
ওই মোড়ের ট্রাফিক কর্মীরা অবশ্য জানিয়েছেন দুর্ঘটনার নজির নেই। বেলেঘাটা এবং উল্টো দিকের বিধাননগর থেকে বেরোনো গাড়িগুলি একই সঙ্গে ছাড়া হলেও তাঁরা সর্বদা লক্ষ্য রাখেন। তাঁদের দাবি, সমস্যা খুব বেশি হয় না। যদিও তাঁদের দাবি মানতে নারাজ পথচারীরা।
অভিযোগ প্রসঙ্গে কলকাতা ট্রাফিকের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার দিলীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আলাদা আলাদা করে বিধাননগর ও বেলেঘাটা থেকে বেরোনো গাড়িগুলিকে ছাড়া হলে রাস্তা পারাপারে সময় বেশি লাগে। তখন পথচারীদের একাংশ আপত্তি করেন। যে কারণে রাস্তার মাঝে ট্রাফিক কর্মী রেখে দুটি দিকের গাড়ি একত্রে ছাড়া হয়। ট্রাফিক কর্মী না থাকলে সমস্যা হয়। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|