টুকরো খবর

তেল সংস্থাকে হুমকি আলফা পরেশগোষ্ঠীর
ভূমিপুত্রদের বঞ্চিত করে, বহিরাগত তেল ও গ্যাস কোম্পানির খনিজ তেল আহরণের বিরুদ্ধে হুমকি জারি করল পরেশপন্থী আলফা। পরেশপন্থী আলফার তরফে আজ এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, অসমের স্থানীয় মানুষকে প্রতারণা করে, প্রাকৃতিক তেল ও গ্যাসের সম্পদ আহরণ করছে বহুজাতিক তেল কোম্পানিগুলি। এমনটা আর কিছুতেই চলতে দেওয়া যায় না। বিশেষভাবে শিব-বাণী অয়েল অ্যান্ড গ্যাস এক্সপ্লোরেশন সার্ভিসেস লিমিটেড (এসওজিইএসএল)-এর বিরুদ্ধে পরেশপন্থীদের ক্ষোভ চরমে। আলফা নেতা অরুণোদয় দহোতিয়া জানান, স্থানীয়দের কথাকে গুরুত্ব না দিয়ে সংস্থাটি ‘আগ্রাসী শোষণ প্রক্রিয়া’ চালাচ্ছে। দেড় মাসের মধ্যে এসওজিইএসএলকে অসম ছাড়ার জন্য সময় দিয়েছে পরেশগোষ্ঠী। তা না হলে সংস্থার কর্মীদের ক্ষতির হুমকিও দেওয়া হয়। অন্য দিকে, গত কাল সন্ধ্যায় তিনসুকিয়ার ডিগবয়তে যৌথবাহিনীর সঙ্গে পরেশপন্থী আলফা জঙ্গিদের গুলির লড়াই হয়। বনগাঁও এলাকায় আলফা ঘাঁটি গেড়েছে জানতে পেরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী জায়গাটি ঘিরে ফেলে। আলফা গুলি চালাতে থাকে। দু’পক্ষের গুলির লড়াইয়ে আলফার সার্জেন্ট মেজর অকন বুঢ়াগোহাঁই ও ল্যান্স কর্পোরাল অভয় গগৈ জখম হন। তাঁদের ডিগবয়ে, ইন্ডিয়ান অয়েল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে একটি বাইক, একটি একে ৫৬ রাইফেল, একটি ৯ মিলিমিটার গ্লক পিস্তল, গুলি ও তিনটি গ্রেনেড উদ্ধার করা হয়েছে।

পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধ ফারবিশগঞ্জে, হত ৪
বেসরকারি একটি সংস্থার রাস্তা তৈরি নিয়ে বিবাদের জেরে পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষে চার জনের মৃত্যু ঘটেছে। জখম হয়েছেন অন্তত ১০ জন। বিহারে আরারিয়া জেলার ফারবিশগঞ্জে আজ সকালে এই ঘটনা ঘটে।পুলিশ জানায়, গ্লুকোজ তৈরি করে এমন সংস্থার রাস্তার জন্য একটি এলাকা পাঁচিল দিয়ে ঘেরা হচ্ছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা এতে আপত্তি জানান। তাঁদের বক্তব্য, ওই রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা নিজ্রা ব্যবহার করে আসছেন। ওটি ঘিরে দিলে তাঁরা অসুবিধায় পড়বেন। তাঁদের সত্ত্বেও পাঁচিল দেওয়ায় এলাকার মানুষ আজ সকালেজড়ো হয়ে রাস্তার দু’পাশের পাঁচিল ভাঙতে শুরু করেন। কিছুক্ষণ পরে খবর পেয়ে জেলা প্রশাসনের কর্তারা বিষয়টি নিয়ে তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করতে গেলে বিক্ষোভকারীরা তাঁদের উপরেও চড়াও হন বলে অভিযোগ। পুলিশ সুপার এবং ওই জেলার নাবার্ডের এক কর্তার গাড়িতেও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। কয়েক জন পুলিশকর্মীকে মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। এর পরেই বিক্ষোভকারীদের হঠাতে পুলিশ গুলি চালায়। পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় চার জনের। মৃতদের মধ্যেএকটি শিশুও রয়েছে। একতরফা ভাবে পুলিশের গুলি চালনার কথা অবশ্য অস্বীকার করেছেন আরারিয়ার পুলিশ সুপার গরিমা মালিক। তিনি বলেন, “আগে বিক্ষোভকারীদের তরফেই গুলি চালানো হয়। পুলিশ পাল্টা গুলি চালালে চার জনের মৃত্যু হয়েছে। আমাদের বাহিনীরও বেশ কয়েক জন বিক্ষোভকারীদের গুলিতে জখম হয়েছেন। তবে ঠিক কী হয়েছে, তা বিস্তারিত তদন্তের পরেই বলা সম্ভব।”

মারানই দায়ী, বললেন জোশী
কেন্দ্রীয় টেলিকম মন্ত্রী থাকার সময়ে মোবাইল সংস্থা এয়ারসেলকে সাহায্য করতে সরকারি নীতি বদলে ছিলেন দয়ানিধি মারান। এই অভিযোগ করেছেন পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির (পিএসি) চেয়ারম্যান ও বিজেপি নেতা মুরলীমনোহর জোশী। জোশীর অভিযোগ, সুবিধে পাওয়ার পরে মারান পরিবারের মালিকানাধীন সান টিভিতে বিনিয়োগ করে এয়ারসেল। কয়েক দিন ধরে ঠিক এই অভিযোগই অস্বীকার করছেন ডিএমকে নেতা দয়ানিধি। জোশী বলেছেন, টেলিকম নীতি সংক্রান্ত কিছু সিদ্ধান্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রিগোষ্ঠীর নেওয়ার কথা ছিল। দয়ানিধির উদ্যোগেই ওই সব অধিকার টেলিকম মন্ত্রীর কুক্ষিগত করা হয়। এয়ারসেলকে সুবিধে পাওয়ানোর জন্য অনেক নথিও বদলানো হয়। কেবল দয়ানিধি নয়, একের পর এক কেলেঙ্কারির ধাক্কায় এখন বেসামাল গোটা ডিএমকে দলই। এই পরিস্থিতিতে আড়ম্বরহীন ভাবে আজ পালিত হয় ডিএমকে প্রধান করুণানিধির জন্মদিন। তবে দলীয় কর্মীদের কাছে নিজের মনের ভাব লুকিয়ে রাখেননি তিনি। বলেছেন,“ খারাপ বন্ধুত্ব সব সময়েই সমস্যা তৈরি করে।” অনেকের মতে, জোট সঙ্গী কংগ্রেসকে লক্ষ্য করেই এই তির্যক মন্তব্য করেছেন করুণানিধি। তবে কংগ্রেস মুখপাত্র অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি এই মন্তব্যকে গুরুত্ব দিতে নারাজ। তিনি বলেছেন,“করুণানিধি আমাদের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। তাঁকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আমাদের জোট অটুটই আছে। এই বিষয় নিয়ে জল্পনা করবেন না।”

ব্রডগেজ নিয়ে আন্দোলন
লামডিং-শিলচর ব্রডগেজ প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার দাবিতে আগামী রবিবার গণ আইন অমান্য আন্দোলনের ডাক দিয়েছে লামডিং-শিলচর ব্রডগেজ রূপায়ণ সংগ্রাম কমিটি। কমিটির সদস্যরা আজ শিলচরে কেন্দ্রীয় সরকারের রাজস্ব ভবনের কাজকর্ম অচল করে দেন। ওই ভবনেই কেন্দ্রীয় শুল্ক দফতরের জয়েন্ট কমিশনার ও আয়কর দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনারের অফিস। কমিটির সদস্যরা আজ সকাল আটটা থেকে বিক্ষোভ দেখানোয় কর্মী ও অফিসাররা অফিসে ঢুকতে পারেননি। জেলাশাসক ডি টিমুং ও শিলচর থানার ওসি এস সি শর্মা বিশাল পুলিশ বাহিনী নিয়ে সারাক্ষণ উপস্থিত ছিলেন। তবে বিক্ষোভ ঘিরে বড় রকমের কোনও অশান্তি ঘটেনি। কমিটির আহ্বায়ক অরুণাংশু ভট্টাচার্য জানান, পনেরো বছর আগে ব্রডগেজে রূপান্তরের কাজ শুরু হলেও এতদিনে ৫০ শতাংশ কাজও হয়নি। তাঁর অভিযোগ, একটি বিশেষ চক্রের বাধাতেই এই কাজে বিলম্ব ঘটছে। ব্রডগেজ প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার দাবিতেই তাঁদের আন্দোলন। অন্য দিকে, উত্তর-পূর্বাঞ্চল উন্নয়নমন্ত্রী বিজয়কৃষ্ণ সন্দিকৈ গত সপ্তাহে এক বৈঠকে ব্রডগেজ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি খতিয়ে দেখেন। তাঁর অভিমত, কাজ জোর কদমেই চলছে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে যাবে।

বিহারে প্রাক্তন মন্ত্রীর জামিন
অবশেষে জামিন পেলেন বিহারের প্রাক্তন সমবায়মন্ত্রী রামাধার সিংহ। সম্প্রতি ঔরঙ্গাবাদের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে অত্মসমর্পণ করে জেলে গিয়েছিলেন রামাধার। সে সময়ে বিচারক রামাধারের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন। পরে আজ ঔরঙ্গাবাদের অতিরিক্ত জেলা এবং দায়রা আদালতের বিচারক অলোক পাণ্ডে অবশ্য রামাধারের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছেন। পুলিশ সূত্রে খবর, ১৯৯২ সালে বিহারের ঔরঙ্গাবাদে দাঙ্গা-হাঙ্গামার এক ঘটনায় উস্কানিদাতা হিসাবে অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন তদানীন্তন বিজেপি-র জেলা সহ-সভাপতি রামাধার সিংহ। আদালতের নির্দেশে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কিছুকাল পরে জামিনে মুক্ত হন রামাধার। কিন্তু তার পরে একাধিক বার তাঁকে আদালতে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া সত্ত্বেও তিনি ওই নির্দেশ মানেননি। এই অবস্থায় ঔরঙ্গাবাদের এক আদালত ১৯৯৫ সালের ৮ ডিসেম্বর রামাধার সিংহকে ‘ফেরার’বলে ঘোষণা করে। তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশও দেয় আদালত। তার পরেও ১৯৯৫ থেকে ২০১০ সাল অবধি লাগাতার ভোটে লড়েছেন রামাধার। এ বারে ঔরঙ্গাবাদ আসন থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হওয়ার পরে সমবায় মন্ত্রকের দায়িত্বও পান তিনি। কিন্তু সম্প্রতি মামলার বিষয়টি আবার প্রকাশ্যে আসায় মন্ত্রিত্বে ইস্তফা দিয়ে আদালতে গিয়ে আত্মসমপণে বাধ্য হন রামাধার।

ডাইন অপবাদে বাক্সায় খুন তিন বৃদ্ধ
বড়োল্যান্ড এলাকায় আবার সামাজিক কুসংস্কারের বলি হলেন তিনজন। এঁরা সকলেই বয়স্ক ব্যক্তি। সাম্প্রতিক কালে বেশ কয়েকজনকে ডাইন বা ডাইনি অপবাদ দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে এই এলাকায়। পুলিশ সূত্রে খবর, বাক্সা জেলার বরমা থানা এলাকার গ্রামে কাল রাত দশটা নাগাদ ঘটে এই হত্যার ঘটনা। আজ সকালে ওই এলাকায় টিহু নদীর পাড় থেকে উদ্ধার করা হয় তিন বৃদ্ধ বানবাড়ির শনিরাম বড়ো, সুরেন রামচিয়ারি এবং পার্শ্ববর্তী শীতলপুরের হাগাম বড়োর দেহ। প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান, তিনজনকে বাড়ি থেকে ডেকে এনে নদীর পাড়ে খুন করেবালিতে পুঁতে দেওয়া হয়। গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ, এঁরা সবাই তুকতাক করতেন। নিহত তিন ব্যক্তির পরিবারই জানিয়েছে, সন্ধ্যায় একদল লোক বাড়িতে এসে তাঁদের ডেকে নিয়ে যান। আর তাঁরা ফেরেননি।

কামরা রইল, ছুটল ইঞ্জিন
চালক টেরই পাননি কাপলিং খুলে বাকি গোটা ট্রেনটাই ইঞ্জিন থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছে। অসমের বরপেটায় সরভোগ স্টেশনে দাঁড়ানোর পর ডাউন রাজধানী এক্সপ্রেস পরবর্তী গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করলে শুধু ইঞ্জিনটিই এগোয়, পিছনে পড়ে থাকে ট্রেনের সব কামরাই। উত্তর-পূূর্ব সীমান্ত রেলের জনসংযোগ আধিকারিক জয়ন্ত শর্মা জানান, সরভোগে দাঁড়ানোর পরে কোনওভাবে কাপলিং খুলে যায় ডাউন রাজধানীর। পরের স্টেশন বঙ্গাইগাঁও। চালক ইঞ্জিন নিয়ে বেশ কিছু দূর এগিয়ে যাওয়ার পরে টের পান পিছনে ট্রেনটাই নেই। পরের স্টেশনে পৌঁছনোর আগেই থেমে যান তিনি। তবে সঙ্গে সঙ্গে পিছনে ফেরার উপায় ছিল না। প্রয়োজনীয় অনুমতি মেলার পরে ইঞ্জিন নিয়ে সরভোগ ফেরেন চালক। কাপলিং সারিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টা পরে ট্রেন ছাড়ে।

উমাকে ফেরাবে বিজেপি
লখনউয়ে জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক শেষ হলেই উমা ভারতীকে দলে ফিরিয়ে আনার কথা বললেন বিজেপি সভাপতি নিতিন গডকড়ী। উমাকে ফেরানো নিয়ে দলে এখনও অনেকের আপত্তি রয়েছে। কিন্তু গডকড়ী বলেন, “শীঘ্রই সকলের সঙ্গে কথা বলে তাঁকে দলে নিয়ে আসব।” উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনে উমাকে ব্যবহার করতে চান গডকড়ী। সে কারণে আজ ফের তিনি তুলে আনেন রামমন্দির প্রসঙ্গও। বিজেপি এর আগে স্পষ্ট জানিয়েছিল, নির্বাচনের সঙ্গে রামমন্দির প্রসঙ্গকে জোড়া হবে না।

গুলি, বাঁচলেন প্রাক্তন সাংসদ
দুষ্কৃতীদের হামলা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সাংসদ এবং বর্তমানে জহানাবাদের জেডিইউ নেতা অরুণ কুমার। পুলিশ সূত্রে খবর, কাল রাত তিনটে নাগাদ অরবল জেলার হাসানপুর গ্রামে একটি বিয়েবাড়ি থেকে জহানাবাদে ফিরছিলেন অরুণ কুমার। পথে বরহেট্টা-ছিলকা এলাকায় রাস্তায় পাথর ছড়ানো দেখে সন্দেহ হয় গাড়ির চালকের। গাড়ি ঘুরিয়ে নিতেই পাশের জঙ্গল থেকে দুষ্কৃতীরা তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান অরুণ। পাল্টা গুলি চালান অরুণের দেহরক্ষী। পালায় দুষ্কৃতীরা।

নথির প্রতিলিপি পেতে চিঠি
কাছাকাছি সময়ে নয়, একটি সমীক্ষা হয়েছিল ১৭২৫ সালে। ওড়িশার গাছ-গাছড়া নিয়ে সমীক্ষাটি করেছিলেন নিকোলাস নামের এক জন ফরাসি। আর সেই সমীক্ষা থেকে পাওয়া তথ্য লিখে রেখেছিলেন তিনি। সেই পাণ্ডুলিপিটি এখন আছে প্যারিসের একটি সংগ্রহশালায়। সেই নথির একটি প্রতিলিপি পাওয়ার জন্য ফ্রান্সকে অনুরোধ করল ভারত। পরিবেশমন্ত্রী জয়রাম রমেশ এই বিষয়টি নিয়ে ফরাসি রাষ্ট্রদূত জেরোম বোনাফন্টকে একটি চিঠিতে ওই পাণ্ডুলিপির একটি প্রতিলিপি পাওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। এর জন্য যা টাকা প্রয়োজন তা ভারত সরকার দেবে বলেও জানিয়েছেন রমেশ। একই চিঠি তিনি ফ্রান্সে ভারতের রাষ্ট্রদূত রঞ্জাম মাঠাইকেও পাঠিয়েছেন।

ভজন লালের জীবনাবসান
হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভজন লাল। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, হিসারে নিজের বাড়িতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন ভজন লাল। দ্রুত তাঁকে একটি স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে গুড়গাঁওয়ের মেডিসিটিতে নিয়ে যেতেও উদ্যোগী হয়েছিলেন পরিবারের লোকেরা। তার আগেই মারা যান ভজন লাল। তিন বার হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হন ভজন লাল। তাঁর এক ছেলে চন্দ্রমোহন হরিয়ানার উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। ফিজা নামে এক মহিলার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে যথেষ্ট বিড়ম্বনায় পড়েছিলেন চন্দ্রমোহন। ভজন লালের অন্য ছেলে কুলদীপ বিশনই বর্তমানে বিধায়ক।

জয়ার কোপে ডিএমকে

তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার নতুন ঘোষণায় আরও বেকায়দায় পড়ল ডিএমকে। ডিএমকে সরকারের আমলে শুরু হয়েছিল নতুন সচিবালয় তৈরির কাজ। ওই প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে তদন্ত করতে একটি কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জয়ললিতা। টু জি কেলেঙ্কারি নিয়ে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত ডিএমকে। বিধানসভায় দেওয়া বক্তৃতায় রাজ্যপাল এস এস বার্নালা জানিয়েছেন, সচিবালয় তৈরিতে দেরি, অকারণ ব্যয় বৃদ্ধি ও নিম্নমানের নির্মাণকাজের অভিযোগ মিলেছে। সেগুলির তদন্ত করবে হাইকোর্টের এক প্রাক্তন বিচারপতির নেতৃত্বাধীন কমিশন।

Previous Story Desh Next Item



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.