বাড়ির সামনে খেলতে খেলতে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল বছর দশেকের মূক-বধির আখতার। গত ১৭ ফেব্রুয়ারির ওই ঘটনায় ছেলের খোঁজ না পেয়ে বাবা আসগর আলি বসিরহাট থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন। কিন্তু পুলিশ কতটা গামাবে এই ভেবে ছেলের ছবি-সহ পোস্টার ও তার নীচে নাম-ঠিকানা, ফোন নম্বর লিখে ট্রেনে-বাসে সাঁটিয়ে দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত পুলিশ নয়, সেই পোস্টারের সূত্রে ধরেই ছেলেকে ফিরে পেলেন আসগর। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার বিকেলে এক ব্যক্তি ফোনে জানান তিনি ধক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরে থাকেন। ওই দিন দুপুরে তিনি শিয়ালদহ স্টেশনে তাঁর ছেলেকে পেয়েছেন। সে সেখানে বসে কাঁদছিল। তিনি যেন রাতে শিয়ালদহে এসে ছেলেকে ফেরত নিয়ে যান। ফোন পেয়ে আর দেরি করেননি আসগর।
|
চাঁদার অর্থে পাঠাগার তৈরি হল বসিরহাটের ধলতিথা ইদগা ময়দানের পাশে। ধলতিথা ইদগা কমিটির উদ্যোগে তৈরি ওই ‘ইসলামিক পাঠাগার’-এর বুধবার উদ্বোধন করেন সাহিত্যিক পরেশ ভট্টাচার্য, প্রাক্তন শিক্ষক সুকুর আলি মণ্ডল। ছিলেন জেলা পরিষদের সদস্য গোলাম মণ্ডল, জালাল আহমেদ প্রমুখ।
|
বউমাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্বশুরকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শনিবার রাতে কাকদ্বীপে বধূর বাপের বাড়ির গ্রাম থেকে শক্তি পাত্র নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতকে রবিবার কাকদ্বীপ আদালতে তোলা হলে বিচারক ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, বছর পাঁচেক আগে ওই মহিলার বিয়ে হয় নামাখানায়। তাঁদের কোনও সন্তান নেই। বছর খানেক আগে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি শুরু হয়। এর পর ওই মহিলা বাপের বাড়িতে চলে যান। গত শুক্রবার বিকেলে শক্তি ছেলের শ্বশুরবাড়িতে যায়। অভিযোগ রাতে বাড়িতে বউমাকে একা পেয়ে সে ধর্ষণ করে। পরদিন সকালে শ্বশুরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন ওই মহিলা। পুলিশ জানিয়েছে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। মহিলার মেডিক্যাল পরীক্ষার ব্যবস্থা হয়েছে।
|
মন্দিরের তালা ভেঙে ফের চুরি হল বসিরহাটে। বড় জিরাফপুরের ওই মন্দিরের দরজা ভেঙে দুষ্কৃতীরা বিগ্রহের গায়ের সমস্ত সোনা-রূপোর অলঙ্কার ও অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে গিয়েছে। শুক্রবার রাতের ওই ঘটনায় এখনও কেউ ধরা পড়েনি। |