দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই তাঁর গোলেই সমতা ফেরায় লাজং। শুধু রক্ষণ নয়, ২-১ হয়ে যাওয়ার পর ইউনাইটেডের মাঝ-মাঠও কেমন যেন ছন্নছাড়া হয়ে পড়েছিল। লালকমল ভৌমিকের মতো ফুটবলারের অভাবটা এ দিন আরও একবার টের পাওয়া গেল।
২-২ হয়ে যাওয়ার পরও কিন্তু ইউনাইটেড বহু গোলের সুযোগ পেয়েছিল। যথারীতি কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে তারা। একই ভুল বারবার কেন সব ম্যাচে হচ্ছে? দীপক-রফিকদের টিডি সুব্রত ভট্টাচার্য অবশ্য বললেন, “কেন সমস্যা হচ্ছে বা কোথায় সমস্যা হচ্ছে, তা আমার কাছে পরিষ্কার। কিন্তু ভুল শুধরানোর জন্য যে সময় দরকার ছিল, সেটা আমি পাইনি। রাংদাজিদ ম্যাচের আগে বেশ কিছু দিন সময় পাব। আর এই সময়ে দলের সমস্যাগুলো শুধরে দিতে পারব।”
তবে এ দিন সবচেয়ে বিস্ময়কর এবং চমকপ্রদ ঘটনাটি ঘটল ম্যাচ শেষ হওয়ার পর। রক্ষণের খারাপ পারফরম্যান্সের জন্য ইউনাইটেডের তিন পয়েন্ট হাতছাড়া হয়েছে, অথচ ম্যাচের সেরা বেছে নেওয়া হয় বেগুনি ব্রিগেডের রক্ষণের দায়িত্বে থাকা বেলো রজ্জাককে। কী ভাবে? উত্তর অবশ্য জানা নেই কারওরই। |