টুকরো খবর
আলোচনাসভা
একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে বধূ নির্যাতন আইনের (৪৯৮-এ) সংশোধন নিয়ে আলোচনাসভা হল আলিপুরদুয়ারে। রবিবার অলোচনায় উপস্থিত ছিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অসীম কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। আইনজীবীরা বধূ নির্যাতনের ধারার সুরক্ষা এবং অপব্যবহার নিয়ে আলোচনা করেন। আলিপুরদুয়ার পুরসভা হলে ওই সভায় বিচারপতি অসীম কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বিয়ে বিশ্বাসের উপর গড়ে ওঠে। তা ভেঙে গেলে তা নিয়ে সমস্যা হয়। আধুনিক যুগে মেয়েরা নিজেদের মত করে চলতে চান। অনেক পরিবারে তা নিয়ে সমস্যা হচ্ছে। তখন মহিলারা অত্যাচারিত হন। আবার অনেক ক্ষেত্রে বধূ নির্যাতন আইনের অপব্যবহার হয়। থানায় অভিযোগ এলে তা সংশ্লিস্ট অফিসারদের খতিয়ে দেখে তারপর আইনি প্রক্রিয়া শুরু করা দরকার।” আলোচনাসভা থেকে বধূ নির্যাতনের ধারাটি মীমাংসা যোগ্য করার দাবি তোলা হয়।

গোলমাল ঠেকাতে সাংগঠনিক কমিটি
জুয়ার আসর, চোলাই মদের ঠেক নিয়ে ছোট খাটো গোলমাল লেগেই রয়েছে এলাকায়। সেই কারণে শিলিগুড়ির লিচুবাগান, বাগরাকোটের নাম রয়েছে পুলিশের খাতাতেও। এলাকার এই পরিস্থিতে নিয়ে উদ্বিগ্ন তৃণমূলের মহিলা কমিটির সদস্যরা। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের ওই এলাকার পরিস্থিতি বদলাতে চান তাঁরা। রবিবার ওয়ার্ডের গাঁধী মেমোরিয়াল হিন্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তাদের মহিলা কমিটির সম্মেলনে তা নিয়ে আলোচনা হয়। সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য এ দিন ওয়ার্ডে তৃণমূলের নতুন মহিলা কমিটি গঠন করাও হয়েছে। মহিলা কমিটির তরফে জানানো হয়, রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর তাদের কর্মী সমর্থকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সে কারণেই প্রতিটি ওয়ার্ডে কমিটি গঠন করা হচ্ছে। ১৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এ দিন ওই কাজের সূচনা হল। ওয়ার্ডে মহিলাদের নিয়ে সংগঠনের কমিটি তৈরি হওয়ায় অসামাজিক কাজকর্ম ঠেকানোর মতো কাজ সহজ হবে বলে মনে করেন তারা। এ দিন ৪৩ জনকে কমিটি হয়েছে। সভানেত্রী ইলা দাস।

কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ
লাটাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান তথা কংগ্রেস নেতা ক্ষিতীশ চন্দ্র সরকার তৃণমূলে যোগ দিলেন। রবিবার বিকালে লাটাগুড়ি লাগোয়া ঝাড়মাটিয়ালি এলাকায় দলীয় অনুষ্ঠানে তিনি দল বদল করেন। জেলা তৃণমূল সভাপতি চন্দন ভৌমিক ক্ষিতীশবাবুর হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। ক্ষিতীশবাবু দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে লাটাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচিত সদস্য। এ দিন কংগ্রেসের ছাত্র পরিষদ ও বিজেপিরও বেশ কয়েক জন নেতা সমর্থক তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন বলে দাবি করা হয়। ক্ষিতীশবাবু এ দিন বলেন, “বাম বিরোধিতায় কংগ্রেসকে তৃণমূল পিছনে ফেলে দিয়েছে। সে কারণেই আমি দলত্যাগ করেছি।” ক্ষিতীশবাবুর দলত্যাগে কংগ্রেসের ক্ষতি হবে না বলে দাবি করেন জলপাইগুড়ি জেলা কংগ্রেস নেতা পুলিন গোলদার।

নালায় দেহ অভিযুক্তের
সেচ নালা থেকে বধূ নির্যাতনের মামলায় অভিযুক্ত এক যুবকের দেহ উদ্ধার হয়েছে। রবিবার সকালে এই ঘটনাটি ঘটে কালচিনির দোমহনী এলাকায়। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম ইস্মিত ওঁরাও (৩৫)। তাঁর বাড়ি ওই থানা এলাকারই পিপলতলা এলাকায়। দু’দিন ধরে যুবক নিখোঁজ ছিলেন। কালচিনি থানার ওসি রিংচেন লামা ভুটিয়া জানিয়েছেন, বধূ নির্যাতনের মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকায় গত বৃহস্পতিবার আদালতে থেকে জামিন নেয় ওই যুবক। তারপর থেকে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। শনিবার বিকালে নিমতি দোমহনীর বাসিন্দারা তাঁকে ঘোরাঘুরি করতে দেখেছে। ঘটনার তদন্তে শুরু করেছে পুলিশ।

সহায়তায় শিবির
কম সময়ে বেশি সুদের টোপ দিয়ে টাকা আত্মসাৎকারী সংস্থার এজেন্টরাও দায় এড়াতে পারেন না বলে জানালেন দার্জিলিং জেলার একটি আইনি সহায়তা প্রদনকারী সংস্থার কর্মকর্তারা। রবিবার প্রধাননগরের একটি স্কুল চত্বরে বিভিন্ন সংস্থায় টাকা রেখে যাঁরা প্রতারিত হয়েছেন সেই সমস্ত বাসিন্দাদের নিয়ে সচেতনতা শিবির করেন তাঁরা। সংস্থার তরফে জানানো হয়, অন্তত ৭০ জন প্রতারিত এ দিন শিবিরে এসেছিলেন। শীঘ্রই তাঁদের নিয়ে কোম্পানির কর্মকর্তা এবং এজেন্টদের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ জানানো হবে।

ধৃত চার
অবৈধ ভাবে ভুটানে সার পাচারের অভিযোগে ৪ জনকে ধল পুলিশ। শনিবার বিকালে ঘটনাটি ঘটে জয়গাঁ শহরে। রবিবার ধৃতদের আদালতে তোলা হয়। পুলিশ জানায়, ধৃত আজাহার অহমেদ, জগদীশ শা, মহম্মদ শাহান আলি ও চুন্নি লালা গোলে ট্রাকে করে ইউরিয়া ভুটানে নিয়ে যাচ্ছিল। শিলিগুড়ি থেকে চারটি ট্রাকে করে ওই ইউরিয়া অবৈধ ভাবে ভুটানে পাচার করা হচ্ছিল।

দাবি
ভাষার স্বীকৃতির দাবি তুলল কুরুক সাহিত্য সভা। শামুকতলার ঢিপঝোরা গ্রামে ওরাঁওদের কুরুক ভাষা নিয়ে রবিবার একটি আলোচনা সভা হয়। ভাষাকে স্কুলপাঠ্য করার দাবি করেন সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন সংগঠন রাজ্য সভাপতি মোহন কুজুর।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.