নিজস্ব সংবাদদাতা • হরিপাল |
এ দিকে, তৃণমূলের এক দল সমর্থক বাস, ট্রেকার থামিয়ে তল্লাশি করতে থাকে সিপিএমের লোকজন আছে কিনা, তা দেখতে। এক সিপিএম কর্মীকে ট্রেকারে যেতে দেখে তাঁকে টেনে নামানো হয়। কিল, ঘুসি, চড় মারা হয়। মারমুখী তৃণমূল সমর্থকদের থামাতে গিয়ে হরিপাল থানার এক এএসআইয়ের হাতে লাঠির ঘা পড়ে। গোলমাল বাড়ার আশঙ্কায় হরিপাল থানার ওসি বঙ্কিম বিশ্বাস এবং এসডিপিও (চন্দননগর) সৈকত ঘোষ বিশাল বাহিনী নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন। এর পরেই ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে। সিপিএমের কৃষক সভার কর্মসূচিও হয়।
সিপিএম নেত্রী ভারতী মুৎসুদ্দী বলেন, “ওরা পার্টি অফিসে হামলা করেছে দেখে আমি পুলিশকে বলি আরও বেশি পুলিশের বন্দোবস্ত করার জন্য। পুলিশের সামনেই তৃণমূলের ছেলেরা আমার দিকে ইট ছুড়তে শুরু করে।” তাঁর বক্তব্য, “কেউ অভিযুক্ত হলে পুলিশ তাকে ধরুক। রাজনৈতিক দলের লোকজন পুলিশের ভূমিকা পালন করছে কেন?” তৃণমূল নেতা তুষার সিংহরায় বলেন, “পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে সিপিএম এলাকায় অস্থিরতা তৈরি করার জন্য ওরাই হামলা চালিয়েছে।” |