নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার গাফিলতিতে মৃত সন্তান সন্তান প্রসব করেছেন বলে অভিযোগ এক প্রসূতীর বাড়ির লোকজনের। শুক্রবার ওই মহিলার পরিবারের লোকজন হাসপাতালের কর্মরত এক স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের নামে নবদ্বীপ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। শ্রাবন্তী বনিক নামে ওই মহিলার স্বামী বাচ্চা বনিক জানান, বুধবার রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ আমার স্ত্রীকে নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে ভর্তি করায়। পরের দিন সকালে চিকিৎসক কৃষ্ণপদ দাস স্ত্রীকে দেখে বলেন, “বাচ্চার অবস্থা খুব একটা ভাল নয়।” এরপর তিনি চলে যান। সারাদিনে তাঁর আর পাত্তা পাওয়া যায়নি। রাতের দিকে প্রসব করানো হয় শ্রাবন্তীদেবীর। বাচ্চাবাবু বলেন, “রাত পৌনে ৯টা নাগাদ চিকিৎসকেরা আমাকে জানান, আপনার স্ত্রী মৃত সন্তানের জন্ম দিয়েছে। আমার প্রশ্ন সকালেই ডাক্তারবাবু জানালেন, বাচ্চার অবস্থা খারাপ, তাহলে প্রসব করাতে এত বিলম্ব হল কেন?” হাসপাতালের সুপার স্বপন দাস বলেন, “অভিযুক্ত ওই চিকিৎসককে শো-কজ করা হয়েছে। তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গোটা বিষয়টা দেখছে। সাত দিনে রিপোর্ট দেবেন তাঁরা।”
|
জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার বেহাল দশা নিয়ে মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়রাম রমেশ। তাঁর কথায়, দেশের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা কার্যত ‘ভেঙে’ পড়েছে। শুক্রবার একটি অনুষ্ঠানে জয়রাম বলেন, ভারতের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা কেনিয়া এবং বাংলাদেশের থেকেও খারাপ। এখানে চিকিৎসার ৭০ শতাংশ খরচ করতে হয় ব্যক্তিগত ভাবে। আর দেশের অনেক জায়গায় জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় নেই।
|
নতুন সদস্য এসেছে মোটে ক’দিন আগেই। জীবনের সব চেয়ে আনন্দের মুহূর্তেই হঠাৎ এক রাশ মনখারাপ ঘিরে ধরছে মা’কে। হাজার খুঁজেও কারণটা ঠাওর করতে পারছেন না তিনি। চিকিৎসকেরা অবশ্য এর জন্য পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে দায়ী করছেন না। উল্টে তাঁদের মতে, আসল রহস্য লুকিয়ে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মধ্যে। গর্ভাবস্থায় এবং সন্তান জন্মানোর অন্তত ছ’সপ্তাহ পর্যন্ত মায়ের শরীরে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মাত্রা অনেকটাই কম থাকে। এর ফলেই কারণে অকারণে ভিড় করে আসে এক রাশ মনখারাপ। আর সেই মনখারাপ তাড়াতে এ বার বিজ্ঞানীদের দাওয়াই, মাছ খান বেশি করে। এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে কানাডার ‘জার্নাল অফ সাইকিয়াট্রি’তে। |