নিজস্ব সংবাদদাতা • শ্যামপুর |
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুখেন্দু হিরা বলেন, “মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে খুনের ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ
|
মৃত কৃষ্ণকুমার। |
পাওয়ার পরে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। দেহের ময়না-তদন্তের রিপোর্টের জন্য আমরা অপেক্ষায় রয়েছি।”
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কৃষ্ণ জরির কাজের পাশাপাশি বিদ্যুৎ সামগ্রীর কাজও করতেন। গত ২৪ অগস্ট সন্ধ্যায় তিনি বাড়িতে থেকে বেরিয়ে আর ফেরেননি। রবিবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে তিন কিলোমিটার দূরে তাঁর দেহটি মেলে। মৃতের বাবা সুকোমলবাবু বলেন, “২৪ অগস্ট রাত ৮টা নাগাদ ছেলে একটি ফোন পেয়েই বেরিয়ে যায়। ওঁর শরীরে আঘাতে চিহ্ন ছিল। ওঁর মৃত্যুর পিছনে রহস্য রয়েছে। মনে হচ্ছে, ওঁকে মেরে ফেলা হয়েছে।” কৃষ্ণের বোন ঝুমা বলেন, “শনিবার দুপুরে দুই অচেনা যুবক দাদার খোঁজে বাড়ি এসেছিল। আমাদের হুমকি দিয়ে ওরা বলে সন্ধ্যার মধ্যে দাদা যেন তাদের সঙ্গে দেখা করে।”
|