নাবালিকা এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে মেয়েটির গৃহশিক্ষিকার স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে চন্দননগর পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ব্যানার্জিপাড়ায়। ধৃতের নাম গোরা মিত্র ওরফে দেবু। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মেয়েটির বাড়ি ভদ্রেশ্বরে। ব্যানার্জিপাড়ায় তার মামার বাড়ি। কাছেই একটি বাড়িতে গৃহশিক্ষিকার কাছে পড়ে মেয়েটি। বিকেলে বাবা তাঁকে মামার বাড়িতে দিয়ে যান। পড়া শেষ হলে নিয়ে যান। সোমবার বিকেলেও ওই বাড়িতে পড়তে গিয়েছিল তৃতীয় শ্রেণির ওই ছাত্রী। কিন্তু শিক্ষিকা তখন বাড়িতে ছিলেন না। অভিযোগ, স্ত্রীর অনুপস্থিতির সুযোগে গোরা ওই ছাত্রীর শ্লীলতাহানি করেন। ছাত্রীটি বাড়ি ফিরে সব কথা জানায়। রাতে চন্দননগর থানায় গোরার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন মেয়েটির বাবা। এর পরেই পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। মঙ্গলবার ধৃতকে চন্দননগর আদালতে তোলা হলে ১৪ দিন জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
|
জগাছার গণধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত দুষ্কৃতীদের মঙ্গলবারও ধরতে পারেনি পুলিশ। ঘটনাস্থলটি কোথায়, তা নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে। যদিও মনোরোগী ওই তরুণীর পরিজনদের অভিযোগ, ঘটনাটি ঘটেছে জগাছাতেই। হাওড়া পুলিশের পদস্থ কর্তারা ও মহিলা পুলিশের দল হাসপাতালে গিয়ে ওই তরুণীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ও বয়ান ভিডিও রেকর্ড করেন। পুলিশের দাবি, ওই তরুণী বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উত্তর দেওয়ায় স্পষ্ট ধারণা মিলছে না। শুক্রবারের ঘটনার পরে রবিবার ওই তরুণীর মা জগাছা থানায় অভিযোগ করেন, বাপি দাস ও বাবলু সাহা নামে স্থানীয় দুই যুবক বিয়ের প্রলোভন দিয়ে উল্টোডাঙা থেকে ওই তরুণীকে হাওড়ায় এনে ধর্ষণ করে। তবে ওই নামের কাউকে এখনও খুঁজে পায়নি পুলিশ। |