|
|
|
|
|
|
|
মনোরঞ্জন ৩... |
|
সেই তো আবার কাছে এলে |
গৌতম ভট্টাচার্য |
স্বামী-স্ত্রী হিসেবে প্রত্যাবর্তন নয়। সে তো গত দশ বছর ধরেই তাঁরা টালিগঞ্জের এক নম্বর দম্পতি। কিন্তু চলচ্চিত্রে কাজ করেননি সেই ‘দেবদাস’-এর পর। ফের তাঁরা একসঙ্গে। একদা সুপারহিট জুটি, প্রসেনজিৎ-অর্পিতা। মায়ামি বসবাসকারী চিত্র পরিচালক সুমন ঘোষের নতুন ছবিতে। যার প্রাথমিক নাম, ‘রিং টোন’। ছবিতে ওঁদের চরিত্র স্বামী-স্ত্রীর। সুমন বললেন, “ঠিক এই রসায়নটাই আমার লাগবে।” প্রসেনজিৎ অবশ্য মজা করে বলছেন, “সুমনের এবার ব্যথা হবে রিয়েল লাইফ স্বামী-স্ত্রীকে পর্দায় বিশ্বাসযোগ্য স্বামী-স্ত্রী বানিয়ে তোলা। তবে আমাদের পুরনো কেমিস্ট্রিটা কাজ করা উচিত।” কয়েক বছর আগে অর্পিতা পর্দায় প্রত্যাবর্তনের পর থেকেই টালিগঞ্জে তুমুল জল্পনা চলেছে কবে তাঁকে প্রসেনজিতের বিপরীতে দেখা যাবে। |
|
দুই পরিচালক স্ক্রিপ্ট তৈরি করে পেশও করেছিলেন চট্টোপাধ্যায় পরিবারে। এঁদের একজনের নাম গৌতম ঘোষ। কিন্তু যে কারণেই হোক জুড়ির প্রত্যাবর্তন ঘটেনি। সুমন বলছেন, “যখন রোল দু’টো অফার করি তখনও এই পরিপ্রেক্ষিতটা আমার অজানা ছিল। এখন জেনে দারুণ লাগছে।” ছবির বিষয়বস্তু দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের অতিব্যবহার। অর্পিতার কনসেপ্টটা খুব ভাল লেগেছে। “যে জিনিসটা ২৪x৭ আমরা জীবনে ডিল করি তার একটা অদ্ভুত ব্যাখ্যা ছবিতে রয়েছে।” আর দশ বছর বাদে পর্দায় স্বামীর সঙ্গে মিলন? অর্পিতা বললেন, “অত বছর-টছর মনে নেই। তবে ও সবসেরা অভিনেতাদের একজন। কাজ করলে তো ভাল লাগবেই।” ছবিতে অবশ্য হাল্কা ত্রিকোণ প্রেমের ছায়া রয়েছে। তৃতীয় জন তনুশ্রী। যিনি মুম্বইয়ে থাকায় এখনও স্ক্রিপ্ট শোনেননি। এ মাসেই শুনবেন। আর বুম্বাদার ডেট পেলে সুমন কাজ শুরু করে দিতে চান এ বছরেই। শুভস্য শীঘ্রম! |
|
|
|
|
|